কোন মেয়েদের সেক্স চাহিদা বেশি

কোন মেয়েদের সেক্স চাহিদা বেশি

নারী পুরুষ যৌনতার ব্যাপার সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। যৌনতার ক্ষেত্রে কখনও এরকমও শোনা যায় যে নারীদের যৌন আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনও এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে। কিন্তু এসব ছাড়াও যৌনতার ইতিহাস আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনও পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক যৌনতা।

তবে, একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে যৌনতা সবসময় স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাইহোক সুস্থ যৌন সম্পর্ক একেবারেই নয়। ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সাথে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে যৌনতায় লিপ্ত হতে পারেননা। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার যৌন বাসনা বা আগ্রহ এক হয়না।

নারীদের কথাতেই যদি এক্ষেত্রে আসা যায় তবো দেখা যায় যে যৌনতা প্রসঙ্গে প্রত্যেক নারীর ইচ্ছে সমান হয়ে থাকেনা। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌন কাতর হয়ে থাকেন। আবার পুরুষদের ক্ষেত্রেও, কোনো কোনো পুরুষের যৌন ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাৎ যৌনতার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং যৌন মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক।

আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ যৌনতার পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক যৌন মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ যৌ’নতাকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। যৌ’নতার ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের যৌ’নতার ব্যাপারে উৎসাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

নারীদের যৌনইচ্ছার সময়সীমা : ১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌ’নইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌ’ন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালই কমে যায়।২. ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌ’নকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে যৌ’নকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে।৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।৬. শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।

 

আপনি আরও পড়তে পারেন