শিক্ষকরা যেখানে মানুষ গড়ার কারিগর নামে সর্বস্তরে প্রশংসিত, তেমনি কোথাও কোথাও অবহেলিত। যেখানে দেশের সরকারের সর্বোচ্চো নিতিনির্দারক শিক্ষাকে অালাদা দৃষ্টি নজরে রেখে কাজ করছে, সেখানে দোহারের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমিতির ১৪ টি বছর যাবত নির্বাচনের অালোর মূখ দেখেনি।
এটা কি অবহেলা? না প্রশাসনের দায়ীত্বের অবহেলা? অপর দিকে মাধ্যমিক স্কুলের মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নির্বাচন বিগত ৪ বছর যাবত একই জালের মাছ হিসাবে অাটকানো। পানি ঠিকই পান করছে কিন্ত জালে জরিয়ে জীবন যাপন করছে।কে এই অাটকানো জাল থেকে ছাড়াবে? অামাদের 24KHOBOR.COM এর বিশেষ প্রতিনিধী উপজেলা শিক্ষা অফিসার জনাবা,ফেরদৌস সুলতানাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানেন বলে স্বাভাবিক ভাবে এরিয়ে যান, তিনি বিগত দুই(২) বছর যাবত এখানে অাসছেন এমন কিছুই জানেন না।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জনাবা, মুন্নি হোসেন তিনিও একই ভাবে এরিয়ে যান। বর্তমানে তিনি বদলি হয়ে অন্যত্র চলে গেছেন।
উপজেলা চেয়ারম্যন জনাব,অালমগীর হোসেনকে ফোনালাপে জানতে চাইলে তিনিও কিছুই জানেন না এবং তার কাছে এ যাবৎ কেউ অাসেননি।
মাননীয় এম,পি,মহাদয়কে ফোন করলে তিনি অামাকে বিষয়টি লিখার অনুমতি দেন। তিনি বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেখানে শিক্ষার মান শিক্ষকের মর্যাদা যাহাতে সব সময় অক্ষুন্ন থাকে সেই দিকে অামাদের সকলের দৃৃষ্টি রাখার জন্য বলেছে, সেখানে দোহারের স্কুলের শিক্ষকের প্রানের দাবি এইভাবে পরে থাকতে পারেনা।
অবশ্যই নজর দেওয়া হবে বলে অাশ্বাস দেন।দোহারের স্বচেতন গুনিজনেরা বলেন? কোন স্কুলের কোন কমিটির মেয়াদকাল শেষ হওয়ার এক বছর অাগে থেকে ইলেকশন হবে না সিলেকশন এমন দৌরঝাপের মধ্যে নিজদেরকে সন্মানিত স্হানে রাখার চিন্তা চেতনায় থাকে অথচ যাদের মানুষ গড়ার কারিগর বলি তাদের চাওয়া পাওয়া পূরন হবেনা এটা ঠিক নয়।পরিসংখান জানা যায় বিগত২০০২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত কোন রকম অালোচনা সভা বা মতবিনিময় সভা করেনি। তবে সহকারী শিক্ষক পরিষদ নামে একটি পরিষদ অাছে। গত ১ বছর যাবত কাজ করছে, শিক্ষকের দাবী অাদায়ের লক্ষ নিয়ে। অাদৌ এর কোন কার্যক্রম নেই। তাই সুধিসমাজ মনে করে এর কোথায় কি ফাক ফোকর অাছে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্হা নেওয়াটাই জরুরী বলে মনে করেন?
