মাহবুবুর রহমান টিপু,(ঢাকা)বিশেষ প্রতিনিধি:
দোহার উপজেলার মুকসেদপুর ইউনিয়নের মইতপাড়া গ্রামের কৃতি সন্তান এ্যাডভোকেট নূরে আলম উজ্জল।বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন দীর্ঘদিন ধরে।একইসাথে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবি সমিতির(২০১৭- ২০১৮)কমিটির কার্যকরী সদস্য হিসাবেও নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
সম্প্রতি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১আসনের(দোহার- নবাবগঞ্জ) আওয়ামীলীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান দৈনিক আগামীর সময়কে।তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন ও আসন্ন নির্বাচনের পরিকল্পনা নিয়ে মুখোমুখি হয়েছেন আমাদের প্রতিনিধির সাথে এ্যাডভোকেট নূরে আলম উজ্জল। এ্যাডভোকেট নূরে আলম উজ্জল:আমার আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত হওয়ার ঘটনা স্কুল জীবন থেকেই।১৯৮৮-৯০ সালের দিকে মিরপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্বে ছিলাম।মুলত তখন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শেও রাজনীতি সাথে পথচলা শুরু করি।স্কুল পাস করার পর ধানমন্ডি নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজে ভর্তি হই।১৯৯২ সালে কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে সাংস্কৃতিক সম্পাদক নির্বাচিত হই।পরবর্তীতে কলেজের সাধারন-সম্পাদক এবংতারপর সভাপতির দায়িত্ব পালন করি।এরপর ১৯৯৪ সালে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ কমিটির(অশ্র-সাচ্চু)কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হই।তখন আওয়ামীলীগের দূর্দিন ছিল।সে সময়ে পরে ছাত্রলীগের(হুমায়ন-মাজহার)কমিটির স্কুল ও ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হই।পরবর্তীতে ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির(লিয়াকত শিকদার-নজরুল ইসলাম বাবু)কমিটির গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক নির্বাচিত হই।এরপর আওয়ামী আইন ছাত্র পরিষদেও কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হই।এরপর বাংলাদেশ আইনজীবী লীগের সাধারন- সম্পাদক নির্বাচিত হই।তারপর বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ- সম্পাদক নির্বাচিত হই।বর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবি সমিতির(২০১৭-২০১৮)কমিটির কার্যকরী নির্বাহী সদস্য হিসাবে আইন পেশায় নিয়োজিত আছি।এছাড়াও দোহার উপজেলার মুকসেদপুর ইউনিয়নের মইতপাড়া মসজিদুল মানার জামে মসজিদেও মোতয়াল্লী,উপজেলার মুকসেদপুর মুক্তার খানঁ বৃদ্ধাশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা
