নবাবগঞ্জের ‘নবাব’ দাম ১০ লাখ টাকা

নবাবগঞ্জের ‘নবাব’ দাম ১০ লাখ টাকা
শখ করে ৪ মাস বয়সে ৫৮ হাজার ৫ শত টাকা দিয়ে একটি বাছুর ক্রয় করেছেন মনির । আদর করে বাছুরটির নাম রাখেন ‘নবাব’। নবাবকে খুব যত্ন করে লালন-পালন শুরু করেন তিনি। দেশীয় পদ্ধতিতে মোটাতাজা করার প্রক্রিয়ার পাশাপাশি প্রয়োজন মতো খাবার ও পরিচর্যা করায় ধীরে ধীরে গরুটির আকৃতি বাড়তে থাকে।
বর্তমান বয়স ৪ বছর ৩ মাস। তার দাবি নবাবের ওজন প্রায় ৩০ মণ। আসন্ন কোরবানিতে এর দাম হাঁকিয়েছেন দাম ১০ লাখ টাকা। নবাবকে দেখতে গ্রামের লোকজনসহ অন্যান্য এলাকা থেকে প্রতিদিন শত শত লোক ভিড় করছে মনিরের বাড়িতে।বর্তমান বয়স ৪ বছর ৩ মাস। তার দাবি নবাবের ওজন প্রায় ৩০ মণ। আসন্ন কোরবানিতে এর দাম হাঁকিয়েছেন দাম ১০ লাখ টাকা। নবাবকে দেখতে গ্রামের লোকজনসহ অন্যান্য এলাকা থেকে প্রতিদিন শত শত লোক ভিড় করছে মনিরের বাড়িতে।
নবাবকে গমের ছাটি, ভূট্টার গুড়া গরম করে তিন বেলা খেতে দেওয়া হয়। তাছাড়া অতিরিক্ত গরমে সকাল দুপুর ও বিকেলে তিন বেলা গোসল করানো পাশাপাশি নবাবের জন্য খামারে সিলিং ফ্যান দিয়ে রেখেছেন মালিক মনির।
তিনি সময়ের আলোকে বলেন, অনেক যত্ন করে আমি ‘নবাব’কে লালন পালন করে আসছি। ঘণ্টায় ঘণ্টায় খামারের বিষ্ঠা পরিস্কার করছেন এবং পানি দিয়ে ধুয়ে মূছে রাখছেন। খামারে যাতে কোন রকমের দূর্গন্ধ না থাকে তাই এই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। তিনি আরো বলেন, বিক্রি করার উদ্দেশ্যে আমি গরুটিকে প্রস্তুত করেছি। ওর ওজন প্রায় ৩০ মণ। ১০ লাখ টাকা হলে আমি এ বছর নবাবকে বিক্রি করবো।
উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. জাকির হোসেন বলেন, আমাদের পরামর্শ নিয়েই গরুটিকে প্রস্তুত করেছেন ক্ষুদ্র খামারী মনির। আমার জানা মতে, ভিটামিন ও কৃশিনাশক ওষুধ ছাড়া অন্য কোন ধরনের হরমোন ইনজেকশন দেওয়া হয়নি।

আপনি আরও পড়তে পারেন