নিকলী উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত হলেও ১৬টি ক্লিনিকই বিদ্যুৎহীন

হিমেল আহমেদ, নিকলী (কিশোরগঞ্জ)প্রতিনিধি:

কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত ঘোষনা করলে ও উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ১৬ টি কমিউনিটি ক্লিনিক বিদ্যুৎহীন রয়েছে। ১৯৯৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ,মানুষের মৌলিক চাহিদা চিকিৎসা সেবাকে গ্রামীন জনগোষ্ঠীর দ্বোরগোড়ায় পৌছে দেওয়ার লক্ষে সাড়া দেশের ন্যায় এসব কমিউনিটি ক্লিনিক গুলি প্রতিষ্ঠা করে ২০০১ সালে সরকার পরিবর্তন হলে এ সব ক্লিনিকগুলি অকেজো হয়ে পড়ে।অনেক চড়াই উত্রাই পর পূণরায় ক্লিনিকগুলি সচল হয়। ২০০৯ সাল থেকে উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামীন বিশাল জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে আসছে এ সব ক্লিনিকগুলি। নিকলী উপজেলা সদর হাসপাতাল সহ ২১টি স্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রায় ২ লক্ষ জনসংখ্যার উপজেলা বাসীকে বিদ্যুৎবিহীন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করছে । এ উপজেলায় বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা অত্যান্ত নাজুক তাও আবার স্থানীয় ক্লিনিক গুলিতে বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা নেই। এ যেন মরার উপর খড়ার ঘাঁ। সরজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে প্রতিদিন ৪০Ñ৫০ জন রোগীকে সেবা দিয়ে আসছে। এর মধ্যে গর্ভবতী,শিশুরোগ,ডায়াবেটিস ,সাধারন চিকিৎসা এবং বিভিন্ন রোগের পরীক্ষা সহ ৩০ প্রকার ঔষধ বিতরন করা হয়ে থাকে। প্রতিদিন বিদ্যুৎ বিহীন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান ,সি,এইচ,সি,পিদের নিয়মিত দায়িত্ব পালন,রাত্রীকালীন ক্লিনিকের নিরাপত্তা হুমকীর সম্মুখীন হয়ে পড়েছে ।বিগত,চার বছর আগে উপজেলার সব কয়টি ক্লিনিকে বৈদ্যুতিক ওয়াইরিং সম্পন্ন হলেও এ পর্যšত বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়নি পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। উপজেলার সব কয়টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের একই অবস্থা বিদ্যমান। নিকলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এ.ডি.মাহমুদ জানান ,কমিউনিটি কিøনিকগুলির স্থানীয় জনপ্রতিনিধির সমন্বয়ে পরিচালনা কমিটি রয়েছে । বিদ্যুত সংযোগ না থাকার বিষয়টি তারাই দেখবে আমার করার কিছুই নেই। হিমেল আহমেদনিকলী উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত হলেও ১৬টি ক্লিনিকই বিদ্যুৎহীন হিমেল আহমেদ, নিকলী (কিশোরগঞ্জ)প্রতিনিধি: কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলাকে শতভাগ বিদ্যুতায়িত ঘোষনা করলে ও উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ১৬ টি কমিউনিটি ক্লিনিক বিদ্যুৎহীন রয়েছে। ১৯৯৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ,মানুষের মৌলিক চাহিদা চিকিৎসা সেবাকে গ্রামীন জনগোষ্ঠীর দ্বোরগোড়ায় পৌছে দেওয়ার লক্ষে সাড়া দেশের ন্যায় এসব কমিউনিটি ক্লিনিক গুলি প্রতিষ্ঠা করে ২০০১ সালে সরকার পরিবর্তন হলে এ সব ক্লিনিকগুলি অকেজো হয়ে পড়ে।অনেক চড়াই উত্রাই পর পূণরায় ক্লিনিকগুলি সচল হয়। ২০০৯ সাল থেকে উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামীন বিশাল জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে আসছে এ সব ক্লিনিকগুলি। নিকলী উপজেলা সদর হাসপাতাল সহ ২১টি স্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রায় ২ লক্ষ জনসংখ্যার উপজেলা বাসীকে বিদ্যুৎবিহীন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করছে । এ উপজেলায় বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা অত্যান্ত নাজুক তাও আবার স্থানীয় ক্লিনিক গুলিতে বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা নেই। এ যেন মরার উপর খড়ার ঘাঁ। সরজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে প্রতিদিন ৪০Ñ৫০ জন রোগীকে সেবা দিয়ে আসছে। এর মধ্যে গর্ভবতী,শিশুরোগ,ডায়াবেটিস ,সাধারন চিকিৎসা এবং বিভিন্ন রোগের পরীক্ষা সহ ৩০ প্রকার ঔষধ বিতরন করা হয়ে থাকে। প্রতিদিন বিদ্যুৎ বিহীন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান ,সি,এইচ,সি,পিদের নিয়মিত দায়িত্ব পালন,রাত্রীকালীন ক্লিনিকের নিরাপত্তা হুমকীর সম্মুখীন হয়ে পড়েছে ।বিগত,চার বছর আগে উপজেলার সব কয়টি ক্লিনিকে বৈদ্যুতিক ওয়াইরিং সম্পন্ন হলেও এ পর্যšত বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়নি পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। উপজেলার সব কয়টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের একই অবস্থা বিদ্যমান। নিকলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এ.ডি.মাহমুদ জানান ,কমিউনিটি কিøনিকগুলির স্থানীয় জনপ্রতিনিধির সমন্বয়ে পরিচালনা কমিটি রয়েছে । বিদ্যুত সংযোগ না থাকার বিষয়টি তারাই দেখবে আমার করার কিছুই নেই। হিমেল আহমেদ

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment