নবাবগঞ্জের অসহায় মানুষের শেষ ঠিকানা -মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মরিয়ম জালাল সিমু। ঢাকা জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেত্রী, নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস -চেয়ারমান তিনি। রয়েছেন সামাজিক,মানবাধিকার সহ বিভন্ন সংগঠনের সাথে।
সকাল থেকে মানুষের সেবায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তার মুখের হাসি অমলিন। নেই হিংসা নেই অহংকার। হাসি মুখে কথা। রাগ ঢাক নেই। সহজ সরল চলা। বলাও সহজ সরল। কর্মে তাকে আজ পরিচিতি করেছে সকলের মাঝে। কর্ম দিয়ে মানুষের মন জয় করাই তার কাজ। অসহায় মানুসের পাশে থেকে তাদের অন্তরে বোপন করছেন সোনালী ফসল। গ্রহবধু থেকে আজ নবাবগঞ্জ এর গন মানুষের নেত্রী হিসেবে আবির্ভুত হয়েছেন। তার কর্ম তার যোগ্যতার প্রশংসা আজ মানুষের মুখে মুখে। সদালাপী, মিষ্টভাষী এই মানুষটির জন্য নবাবগঞ্জের অনেক অসহায় অভাবী মানুষ হয়েছেন কর্মঠ আর স্বাভলম্ভী। সুফিয়া কামাল, রোকেয়া নেই আমাদের মাঝে। হয়ত তাদের অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেয়ার জন্য মরিয়ম জালাল সিমু নিরবে মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি সাধারন সম্পাদক, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ, জেলা কমিটি, ঢাকা জেলা। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ রাজনীতির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তার স্বামী জালাল উদ্দিন জালাল নবাবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক। মরিয়ম জালাল সিমু পেশায় একজন আইনজীবী। অসহায় মানুষ কে বিনে পয়সায় আইনি সহায়তা দিয়ে থাকেন। তিনি ঢাকা বারের বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সক্রিয় একজন রাজনীতিবিদ। যতই ষড়যন্ত্র করা হোক না কেন তিনি উহা মোকাবেলা করে নবাবগঞ্জের মানুষ কে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাবেন আগামীর আলোর পথে। এই নারী নেত্রী কে জানাই সংগ্রামী সালাম। এগিয়ে যান। এগিয়ে থাকেন।