সাগর আহামেদ মিলন গাজীপুর প্রতিনিধিঃ
গাজীপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুকসহ ১৪৭ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। জয়দেবপুর থানার এসআই আর্শাদ মিয়া বাদী হয়ে রবিবার রাতে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, সাধারণ সম্পাদক কাজী ছাইয়েদুল আলম বাবুল, কেন্দ্রীয় সদস্য ডা. মাজহারুল আলম,
পৌর বিএনপির সভাপতি মীর হালিমুজ্জামান ননী, সাধারণ সম্পাদক হান্নান মিয়া হান্নু, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি সালাহ উদ্দিন সরকার, সাখাওয়াত হোসেন সবুজ, শওকত হোসেন সরকার, সুরুজ আহমেদ, জয়নাল আবেদীন তালুকদার, শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান ফকির, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ইজাদুর রহমান মিলন, নাহিন আহমেদ মমতাজী, ট্রাস্ট কমিউনিটি সেন্টারের চেয়ারম্যান ইসমাইল হোসেন মোল্লা প্রমুখ। জয়দেবপুর থানার ওসি আমিনুল ইসলাম জানান, মামলায় বিএনপির কর্মিসভাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ভাঙচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে। এদিকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেফতার ১৭ নেতা-কর্মীকে সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ফজলুল হক মিলন অভিযোগ করেন, শান্তিপূর্ণ সভায় পুলিশ হামলা চালিয়েছে। নিজেদের মধ্যে কোন সংঘর্ষ হয়নি।
গাজীপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুকসহ ১৪৭ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। জয়দেবপুর থানার এসআই আর্শাদ মিয়া বাদী হয়ে রবিবার রাতে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, সাধারণ সম্পাদক কাজী ছাইয়েদুল আলম বাবুল, কেন্দ্রীয় সদস্য ডা. মাজহারুল আলম,
পৌর বিএনপির সভাপতি মীর হালিমুজ্জামান ননী, সাধারণ সম্পাদক হান্নান মিয়া হান্নু, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি সালাহ উদ্দিন সরকার, সাখাওয়াত হোসেন সবুজ, শওকত হোসেন সরকার, সুরুজ আহমেদ, জয়নাল আবেদীন তালুকদার, শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান ফকির, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ইজাদুর রহমান মিলন, নাহিন আহমেদ মমতাজী, ট্রাস্ট কমিউনিটি সেন্টারের চেয়ারম্যান ইসমাইল হোসেন মোল্লা প্রমুখ। জয়দেবপুর থানার ওসি আমিনুল ইসলাম জানান, মামলায় বিএনপির কর্মিসভাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ভাঙচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে। এদিকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেফতার ১৭ নেতা-কর্মীকে সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ফজলুল হক মিলন অভিযোগ করেন, শান্তিপূর্ণ সভায় পুলিশ হামলা চালিয়েছে। নিজেদের মধ্যে কোন সংঘর্ষ হয়নি।