টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলায় এক এসএসসি পরীক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তার নাম বাবলি আক্তার। সদরের বাইমহাটি গ্রামের লোকমান মিয়ার ভাড়া বাসার একটি কক্ষে বুধবার রাতে বাবলি গলায় ওড়না পেচিয়ে ফ্যানের সাথে ঝুলে আত্মহত্যা করে। তার বাড়ি ঢাকার সায়দাবাদ এলাকায়। তার বাবার নাম বখতিয়ার রানা ও মায়ের নাম পারুল বেগম।
পুলিশ জানান, মেহিয়া আক্তার বাবলি ও তার সহপাঠি আছিয়া খাতুন জয়া ভারতেশ্বরী হোমসের ছাত্রী। জয়ার বাড়ি বিক্রমপুরের লৌহজং এলাকার কলাপাড়া গ্রামে। বাবলি ও জয়া ভারতেশ্বরী হোমসের নিয়ম শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে হোস্টেলে খাবার রান্না করত। এ বিষয়টি নজরে আসলে বাবলিকে গত রমজান মাসে হোস্টেল থেকে বের করে দেয় হোমস কর্তৃপক্ষ। ২৪ অক্টোবর জয়াকেও বাইরে থেকে লেখাপড়ার সুযোগ দিয়ে হোস্টেল থেকে বের করে দেয়া হয়। পরে তারা ওই বাড়ি থেকে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে। বুধবার রাতে বাবলি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। বাবলির মায়ের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
পুলিশ জানান, মেহিয়া আক্তার বাবলি ও তার সহপাঠি আছিয়া খাতুন জয়া ভারতেশ্বরী হোমসের ছাত্রী। জয়ার বাড়ি বিক্রমপুরের লৌহজং এলাকার কলাপাড়া গ্রামে। বাবলি ও জয়া ভারতেশ্বরী হোমসের নিয়ম শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে হোস্টেলে খাবার রান্না করত। এ বিষয়টি নজরে আসলে বাবলিকে গত রমজান মাসে হোস্টেল থেকে বের করে দেয় হোমস কর্তৃপক্ষ। ২৪ অক্টোবর জয়াকেও বাইরে থেকে লেখাপড়ার সুযোগ দিয়ে হোস্টেল থেকে বের করে দেয়া হয়। পরে তারা ওই বাড়ি থেকে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে। বুধবার রাতে বাবলি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। বাবলির মায়ের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।ভারতেশ্বরী হোমসের অধ্যক্ষ প্রতিভা হালদারের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, বাবলি ও জয়ার বিরুদ্ধে হোমস হোস্টেলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের একাধিক অভিযোগ থাকায় প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার সুযোগ রেখে হোস্টেল থেকে বের করে দেয়া হয়। মির্জাপুর থানার ভারপ্রপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মিজানুল হক বলেন, বাবলির মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়েছে।
