রিয়াজ উদ্দীন (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধিঃ
কোন প্রকার অনিয়ম ও ঘুষ ছাড়াই মাত্র ১০০ টাকার ব্যাংক ড্রার্ফ করে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সাতক্ষীরাতে ১৩৮ জন কে পুলিশে কনস্টেবল পদে চাকুরী দেওয়া হয়েছে।ঘটনাটি অবাস্তব মনে হলেও এবার এটি সত্য ঘটনা Satkhira Dristrict পুলিশের ফেইজবুক আইডি মোতাবেক, গত ২২/০২/১৮ খ্রিঃ সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাঠে রিক্রট কনস্টেবল পুলিশ নিয়োগ করা হয়। উক্ত রিক্রট কনস্টেবল নিয়োগে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার জনাব মোঃ সাজ্জাদুর রহমান (ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ থানার কৃতি সন্তান)। এসময় রিক্রুট পরিক্ষায় বহিরাগত পরিদর্শক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা রেজ্ঞের ২ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
একজনের নাম সজিব খান, খুলনা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।অন্যজন অফিসারের নাম জানা সম্ভব হয়নি।সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স এর মাঠে শতশত তরুণ ছেলে-মেয়েরা নিয়ম অনুযায়ী শারিরীক পরীক্ষা, লিখত পরীক্ষা ও ভাইবা পরীক্ষা দেওয়ার জন্য সারিবদ্ধ ভাবে দাড়িয়ে থাকেন।এসময় পুলিশ সুপার জনাব মোঃ সাজ্জাদুর রহমান টানা রোদ্রের প্রখর তাপ উপেক্ষা করে তিনি প্রত্যেক পুরুষ আবেদন কারীকে কে নিজের হাতে উচ্চতা,বুকের মাফ সহ অন্যান্য পরীক্ষা সম্পন্ন করেন। এদিকে ২২/০২/২০১৮ তারিখে কনস্টেবল নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে Satkhira Distric Police এর আইডি থেকে ২১/০২/২০১৮ তারিখে একটি সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়।উক্ত সতর্ক বার্তায় সবাই হুশিয়ার করে বলা হয়,কনস্টেবল নিয়োগ মেধা ও যোগ্য ভিত্তিতে সম্পন্ন করা হবে।কোন রকম তদবীর করলে উক্ত প্রার্থী বাতিল বলে গণ্য হবে,কোন প্রকার কারো সাথে আর্থিক লেন-দেন না করার জন্য বলা হয়।নিয়োগের বিষয়ে কোন পুলিশের লোক টাকা চাইলে সাথে সাথে পুলিশ সুপারের সরকারী মোবাইল নাম্বারে ০১৭১৩-৩৭৪১৩৫ নাম্বারে ফোন করে অভিযোগ জানাতে বলেছিলেন,জেলার পুলিশ সুপার জনাব মোঃ সাজ্জাদুর রহমান। এদিকে বিনা ঘুষে, বিনা টাকায় ১৩৮ জন লোককে পুলিশে চাকুরী দেওয়ায় জেলার সুশিল সমাজে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
সুধী সমাজ বলছে,এটি সাতক্ষীরার ইতিহাসে সর্ব প্রথম রেকর্ড ব্রেক নজির বিহীন ঘটনা।এতে করে যোগ্য ব্যক্তিরা পুলিশে চাকুরী পেলেন। আগে পুলিশের চাকুরীতে ঢুকতে অনেক টাকা ঘুষ দিতে হতো। ফলে পুলিশে যোগদানের পর থেকেই নিয়োগের ঐ ঘুষের টাকা আয় করতে গিয়ে বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়তো ঐ যোগদান কৃত পুলিশ সদস্যরা। নবনিযুক্ত আইজিপি ড.জাবেদ পাটুয়ারী (পিপিএম বার)মহোদয়ের নির্দেশনা মোতাবেক সাতক্ষীরায় পুলিশ নিয়োগ সম্পন্ন হয়।
একজনের নাম সজিব খান, খুলনা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।অন্যজন অফিসারের নাম জানা সম্ভব হয়নি।সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স এর মাঠে শতশত তরুণ ছেলে-মেয়েরা নিয়ম অনুযায়ী শারিরীক পরীক্ষা, লিখত পরীক্ষা ও ভাইবা পরীক্ষা দেওয়ার জন্য সারিবদ্ধ ভাবে দাড়িয়ে থাকেন।এসময় পুলিশ সুপার জনাব মোঃ সাজ্জাদুর রহমান টানা রোদ্রের প্রখর তাপ উপেক্ষা করে তিনি প্রত্যেক পুরুষ আবেদন কারীকে কে নিজের হাতে উচ্চতা,বুকের মাফ সহ অন্যান্য পরীক্ষা সম্পন্ন করেন। এদিকে ২২/০২/২০১৮ তারিখে কনস্টেবল নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে Satkhira Distric Police এর আইডি থেকে ২১/০২/২০১৮ তারিখে একটি সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়।উক্ত সতর্ক বার্তায় সবাই হুশিয়ার করে বলা হয়,কনস্টেবল নিয়োগ মেধা ও যোগ্য ভিত্তিতে সম্পন্ন করা হবে।কোন রকম তদবীর করলে উক্ত প্রার্থী বাতিল বলে গণ্য হবে,কোন প্রকার কারো সাথে আর্থিক লেন-দেন না করার জন্য বলা হয়।নিয়োগের বিষয়ে কোন পুলিশের লোক টাকা চাইলে সাথে সাথে পুলিশ সুপারের সরকারী মোবাইল নাম্বারে ০১৭১৩-৩৭৪১৩৫ নাম্বারে ফোন করে অভিযোগ জানাতে বলেছিলেন,জেলার পুলিশ সুপার জনাব মোঃ সাজ্জাদুর রহমান। এদিকে বিনা ঘুষে, বিনা টাকায় ১৩৮ জন লোককে পুলিশে চাকুরী দেওয়ায় জেলার সুশিল সমাজে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
সুধী সমাজ বলছে,এটি সাতক্ষীরার ইতিহাসে সর্ব প্রথম রেকর্ড ব্রেক নজির বিহীন ঘটনা।এতে করে যোগ্য ব্যক্তিরা পুলিশে চাকুরী পেলেন। আগে পুলিশের চাকুরীতে ঢুকতে অনেক টাকা ঘুষ দিতে হতো। ফলে পুলিশে যোগদানের পর থেকেই নিয়োগের ঐ ঘুষের টাকা আয় করতে গিয়ে বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়তো ঐ যোগদান কৃত পুলিশ সদস্যরা। নবনিযুক্ত আইজিপি ড.জাবেদ পাটুয়ারী (পিপিএম বার)মহোদয়ের নির্দেশনা মোতাবেক সাতক্ষীরায় পুলিশ নিয়োগ সম্পন্ন হয়।