কেসিসি নির্বাচনের প্রচারণা ফেসবুক-ইউটিউবে

খুলনা প্রতিনিধিঃ- বিশ্বায়নের এই যুগে সর্বত্রই প্রযুক্তির ছোয়া। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির যথাযোগ্য ব্যবহার না করলে প্রতিযোগিতা থেকে পিছিয়ে পড়তে হয়। তাই সবখানেই চলছে প্রযুক্তির ব্যাবহার। আর সেই প্রযুক্তির ছোয়া থেকে বাদ যায়নি বর্তমানে সময়ে চলা খুলনা সিটি নির্বাচনের প্রচারণা। ১৫ মে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের অনুষ্ঠিত নির্বাচনকে ঘিরে মেয়র ও কাউন্সিলরদের চলছে জোড় প্রচারণা। সরাসরি ভোটারদের কাছে ভোট চাওয়ার পাশাপাশা দেখা যাচ্ছে পার্থীরা ডিজিটাল মাধ্যমেও সরব। বর্তমান সময়ে তরুণরা ডিজিটাল মাধ্যমে বেশি যুক্ত থাকায় তাদের আকৃষ্ট করতেই প্রার্থীরা ডিজিটাল মাধ্যমকে ব্যবহার করছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক ও বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুর সমর্থকরা ফেসবুকে ফ্যানপেজ খুলে সেখানে প্রার্থীদের নাম, প্রতীক এবং ব্যক্তিগত তথ্য তুলে ধরছেন। ডিজিটাল প্রচারণার কাজে নিয়োজিত সমর্থকরা বলছেন, নির্বাচনী সভার চেয়ে, সরাসরি ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট চাওয়ার থেকে ফেসবুকের একটি স্ট্যাটাসের বার্তা খুব কম সময়ে বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছায়। তাই সোশ্যাল মিডিয়ার নানা প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনী প্রচারণা চালালে বেশি মানুষের কাছে বার্তা পৌছে দেয়া যায়। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তার প্রচারণার জন্য উদ্বোধন করেছেন ‘ভোট ফর খালেক’ নামে ওয়েব সাইট। বিএনপির তৈরি করেছেন ‘বিএনপি খুলনা.কম’ নামের ওয়েব সাইট। http://voteforkhaleque.tk/ ওয়েব সাইড ছাড়াও facebook group পেইজ রয়েছে ‘খালেক ভাই কে মেয়র চাই’ নামে ও facebook পেইজ রয়েছে ‘খালেক ভাইকে মেয়র চাই’ নামে। এছাড়া টুইটার খোলা হয়েছে ‘KCC Mayor-2018’ নামে। পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেলও খোলা হয়েছে। মঞ্জুর ফেসবুক পেজ ‘কেসিসি নির্বাচন খুলনা বিএনপি’ খোলা হয়েছে। মেয়র প্রার্থীরা জনসভা করলে সেই জনসভার চিত্র ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করছে তাঁদের কর্মী সমর্থকরা। দেখা যাচ্ছে মেয়র প্রার্থীরা যখন যেখানেই গণসংযোগ করছেন সঙ্গে সঙ্গে তার সংবাদ সাংবাদিকদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রির্টানিং অফিসার মো. ইউনুচ আলী বলেন, ডিজিটাল প্রচারণার অনুমতি আছে নির্বাচনের আইনে। তারপরও সচেতনভাবে প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান তিনি।

খুলনা প্রতিনিধিঃ-
বিশ্বায়নের এই যুগে সর্বত্রই প্রযুক্তির ছোয়া। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির যথাযোগ্য ব্যবহার না করলে প্রতিযোগিতা থেকে পিছিয়ে পড়তে হয়। তাই সবখানেই চলছে প্রযুক্তির ব্যাবহার। আর সেই প্রযুক্তির ছোয়া থেকে বাদ যায়নি বর্তমানে সময়ে চলা খুলনা সিটি নির্বাচনের প্রচারণা।

১৫ মে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের অনুষ্ঠিত নির্বাচনকে ঘিরে মেয়র ও কাউন্সিলরদের চলছে জোড় প্রচারণা। সরাসরি ভোটারদের কাছে ভোট চাওয়ার পাশাপাশা দেখা যাচ্ছে পার্থীরা ডিজিটাল মাধ্যমেও সরব।

বর্তমান সময়ে তরুণরা ডিজিটাল মাধ্যমে বেশি যুক্ত থাকায় তাদের আকৃষ্ট করতেই প্রার্থীরা ডিজিটাল মাধ্যমকে ব্যবহার করছেন।

আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক ও বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুর সমর্থকরা ফেসবুকে ফ্যানপেজ খুলে সেখানে প্রার্থীদের নাম, প্রতীক এবং ব্যক্তিগত তথ্য তুলে ধরছেন।

ডিজিটাল প্রচারণার কাজে নিয়োজিত সমর্থকরা বলছেন, নির্বাচনী সভার চেয়ে, সরাসরি ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট চাওয়ার থেকে ফেসবুকের একটি স্ট্যাটাসের বার্তা খুব কম সময়ে বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছায়। তাই সোশ্যাল মিডিয়ার নানা প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনী প্রচারণা চালালে বেশি মানুষের কাছে বার্তা পৌছে দেয়া যায়।

আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তার প্রচারণার জন্য উদ্বোধন করেছেন ‘ভোট ফর খালেক’ নামে ওয়েব সাইট। বিএনপির তৈরি করেছেন ‘বিএনপি খুলনা.কম’ নামের ওয়েব সাইট।

http://voteforkhaleque.tk/ ওয়েব সাইড ছাড়াও facebook group পেইজ রয়েছে ‘খালেক ভাই কে মেয়র চাই’ নামে ও facebook পেইজ রয়েছে ‘খালেক ভাইকে মেয়র চাই’ নামে। এছাড়া টুইটার খোলা হয়েছে ‘KCC Mayor-2018’ নামে। পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেলও খোলা হয়েছে। মঞ্জুর ফেসবুক পেজ ‘কেসিসি নির্বাচন খুলনা বিএনপি’ খোলা হয়েছে।

মেয়র প্রার্থীরা জনসভা করলে সেই জনসভার চিত্র ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করছে তাঁদের কর্মী সমর্থকরা। দেখা যাচ্ছে মেয়র প্রার্থীরা যখন যেখানেই গণসংযোগ করছেন সঙ্গে সঙ্গে তার সংবাদ সাংবাদিকদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রির্টানিং অফিসার মো. ইউনুচ আলী বলেন, ডিজিটাল প্রচারণার অনুমতি আছে নির্বাচনের আইনে। তারপরও সচেতনভাবে প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান তিনি।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment