মা ইলিশ রক্ষায় কঠোর অবস্থানে পুলিশ

দোহার প্রতিনিধি: ঢাকার দোহারে মা ইলিশ রক্ষায় কঠোর পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে দোহার থানা পুলিশ। দোহার থানা পুলিশ মৎস অারতদার ও জেলেদের সাথে এক মত বিনিময় সচেতনতা সভা করেছে দোহার থানা পুলিশ। গত ৭ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত এই ২২ দিন কোন রকম মা ইলিশ অাহরন, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরন, ক্রয় বিক্রয় ও বিনিময় নিষিদ্ধ এবং দন্ডনীয় অপরাধ। যদি কেউ অাইন অমান্য করেন এবং অমান্যকারীকে কমপক্ষে ১বছর থেকে ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড অথবা ৫ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডে দন্ডিত করে মৎস অাইন গ্যাজেটে বলা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় সচেতনতা সভায় প্রধান আতিথি ছিলেন দোহার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, পূর্বে কে কি করেছে অামি শুনতে ও চাইনা দেখতে ও চাইনা। এই ২২ দিন কোন রকম মা ইলিশ ধরার জন্য নদীতে নামা যাবে না। পদ্মা নদীর মা ইলিশ রক্ষায় কোন ছাড় দেওয়া হবে না। বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দোহারের বিলাশপুরের কুতুবপুর ও কুলছরি গ্রামের উঠান বৈঠকে বৃহস্পতিবার দোহারের কতুবপুর ও কুলছরি এবং শুক্রবার নারিশায় উঠান বৈঠকে ওসি এসব কথা বলেন। তিনি অারো বলেন, স্মরন রাখবেন কেউ যদি রাতের অাধারে ইলিশ মারেন বা ধরেন তারা এটা ও মনে রাখবেন চোরের দশ দিন সাইধের একদিন। মা ইলিশ রক্ষায় সর্বচ্চোকঠোর অবস্থানে থাকবে পুলিশ প্রশাসন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মৎস কর্মকর্তা এ বি এম জাকারিয়া, অাব্দুল মান্নান, বিলাশপুর ইউনিয়ন সেচ্ছসেবকলীগের সভাপতি, রাশেদ চোকদার, অাগামীর সময় সহ সম্পাদক আবুল হাশেম হাশেম ফকির, ফরহাদ মেম্বার, ওহাব হাউলাদার, রব চোকদার, ইয়ানুছ চোকদার, সিরাজ শেখ, কদ্দুস, ছামসু, মালেক, ইব্রাহিম, ফয়জল, ছাত্রলীগ নেতা রাসেল, নোয়াব সহ এলাকার গন্যমান্ন ব্যাক্তিবর্গ।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment