স্হানীয় জানায় , জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে গত মৌসুমের মত এবারে শীতের স্থায়ীত্ব কাল অনেক বেশি হবে। প্রকৃতির এমন বৈরী আচরণের প্রভাব পড়ছে জনজীবনে। বাড়ি বাড়ি শ্বাসকষ্ঠ, জ্বর আর সর্দী কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে শত শত শিশু ও বৃদ্ধরা। সরকারি হাসপাতাল গুলো তাদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে, চলছে হেমন্তের মধ্যকাল। শীতকাল আসবে আরও ১মাস পরে।
আবহাওয়ার কারণে হিমালয় বৈরি সীমান্ত জেলা পঞ্চগড় সহ অন্যান্য জেলা গুলোতেও হেমন্তের শুরু থেকেই পুরো শীতের আমেজ শুরু হয়ে যায়, মধ্য হেমন্তে এসে জুড়ে বসে শীত। রাতের বেলায় হেমন্তের পুরো রুপ দেখে মনে হয়, এবার বুঝি শীত আসবে বেশ তাড়াতাড়ি । হালকা কুয়াশা ভেজা সকালে সূর্য দ্বয়ের পরেই শুরু হয় প্রখর রোদ। দুপুরের কড়া রোদে কারো দাঁড়িয়ে থাকার যেন ক্ষমতা নেই। সূর্যাস্ত পর্যন্ত সূর্যের তেজ থাকেই অবিরাম ভাবে। বিকেল থেকে সামান্য শীতল বাতাস অনুভত হলেও, সন্ধ্যার পরে শুরু হয় হেমন্তের আসল রুপ। হালকা থেকে ভারি কুয়াশার সাথে হিমেল হাওয়া স্মরণ করে দেয় আসছে শীত।