শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার এবার প্রদান করা হয়েছে সাতটি ক্যাটাগরিতে। ক্রীড়াঙ্গনের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রায় সকলকে এই পুরস্কারের আওতায় এনেছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। খেলোয়াড়, সংগঠক, পৃষ্ঠপোষক, ক্রীড়া সংস্থা এই পুরস্কারের আওতার মধ্যে থাকলেও শুধু বাইরে রেফারি, আম্পায়ার ও কোচরা।
আম্পায়ার, রেফারি ও কোচদেরও বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে অবদান অনেক। রেফারি ও আম্পায়ার ফুটবল,ক্রিকেট সহ বিভিন্ন খেলায় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দক্ষতার সাথে ম্যাচ পরিচালনা করে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি করে। অনেক কোচ তৃণমূল থেকে খেলোয়াড় তৈরি করে। সালাউদ্দিন, নাজমুল আবেদিন ফাহিমদের মতো কোচদের মাধ্যমে সাকিব, মুশফিকরা তৈরি হয়েছেন।
আম্পায়ার, কোচদের পুরস্কৃত করার ব্যাপারে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ‘তাদের অবদানের ব্যাপারেও আমরা যথেষ্ট জ্ঞাত। আমরা তাদেরও বিবেচনা করেছি। তবে বিশেষ ক্যাটাগরি হয়নি। সামনে এই ব্যাপারে আলাদা ক্যাটাগরির বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।’
শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কারের যাচাই বাছাই কমিটির সদস্য সচিব জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মাসুদ করিম। তিনি রেফারি, আম্পায়ার ও কোচদের ক্যাটাগরি প্রসঙ্গে বলেন, ‘এটা অবশ্যই একটি ভালো ধারণা ও প্রস্তাব। ইতোমধ্যে আমাদের শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার নীতিমালা চূড়ান্ত হয়েছে। এই নীতিমালা সংযোজন বিয়োজনের অধিকার রাখে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। আগামীতে আমরা এই বিষয়টি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনে এটি অর্ন্তভূক্ত করতে পারব।’
