নিজস্ব প্রতিবেদক. ঢাকার নবাবগঞ্জের গরীব, কৃষক ও শ্রমিকের নেতা, আজীবন বিপ্লবী, প্রয়াত
খন্দকার আলী আব্বাস বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর অন্যতম সদস্য হিসেবে দীর্ঘসময় দায়িত্ব পালন করেছেন।
মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় প্রয়াত নেতার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (মাঃ লে), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পাটি ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ, কর্মী-সর্মথক সহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
এর আগে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় উপজেলা সদর কাশিমপুরে প্রয়াত নেতার নিজ বাড়িতে স্মরণ সভা করা হয়। পীরজাদা কমরেড মো. আসাদুল্লা সভায় সভাপতিত্ব করেন।
স্মরণ সভায় বক্তারা বলেন, বিপ্লব ও বিপ্লবীর মৃত্যু নেই। ৭০ ও ৮০’র দশকে নবাবগঞ্জ, দোহার, মুন্সিগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ অঞ্চলে তিনি ছিলেন কিংবদন্তীতুল্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। শুধু তাই নয় তিনি সারাদেশের মুক্তি পাগল মানুষকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত পথ দেখিয়েছেন। তিনি এমপি, মন্ত্রী, মেয়র হওয়ার লালশাকে পদদলিত করে নীতি ও আদর্শের প্রতি থেকেছেন আপোষহীন। তাই এদেশের শ্রমিক-কৃষক মেহনতি মানুষের মুক্তি সংগ্রামে খন্দকার আলী আব্বাস অমর অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন।
বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য কমরেড করম আলী, সাম্যবাদী দলের কেন্দ্রীয় নেতা সুভাষ ঠাকুর, ঢাকা জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক আজহারুল হক, কমরেড নাসির উদ্দিন বাহার, গণসংহতি আন্দোলনের মো. মিজানুর রহমান, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পাটির শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাইদুর রহমান, আব্দুল জলিল, আসলাম খাঁন, নাসির উদ্দিন পল্লব, শেখ সোহেল রানা, মো. চঞ্চল মেম্বার, শংকর মন্ডল সহ প্রগতিশীল রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, কর্মী সমর্থকবৃন্দ।