দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি. ঢাকার নবাবগঞ্জে বেরসরকারি সংস্থা কারিতাস ঢাকা অঞ্চলের উদ্যোগে স্টাডি রিপোর্ট ও উপকারভোগীদের অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইউএনও এইচ এম সালাউদ্দীন মনজু। সভাপতিত্ব করেন কারিতাস ঢাকা অঞ্চলের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সেলেষ্টিন রোজারিও। আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নাহিদুজ্জামান, সমবায় কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি এড. জাহিদ হায়দার উজ্জল, কারিতাসের কর্মসূচী কর্মকর্তা ফরিদ আহমেদ খান, জুনিয়র কর্মসূচী কর্মকর্তা নির্ণয় শর্মা, উপজেলা মাঠ কর্মকর্তা আব্দুল খালেক,মানববিক উন্নয়ন সংগঠনের নরেশ চন্দ্র সরকার, নারী ও শিশু…
বিস্তারিতCategory: দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ
দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ || দৈনিক আগামীর সময় | Agamirshomoy.com
জেনে নিন নবাবগঞ্জ থানার ইতিহাস : নবাবগঞ্জ বাংলাদেশের ঢাকা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। নবাবগঞ্জ থানা উপজেলা, ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়. উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১৭৮ টি মৌজা এবং ৩০৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত. এই উপজেলার নির্বাচনী এলাকাঃঢাকা-১, নির্বাচনী এলাকা- গালিমপুর, বান্দুরা, শোল্লা, যন্ত্রাইল, জয়কৃষ্ণপুর, নয়নশ্রী, শোল্লা, কলাকোপা, বক্সনগর, বারুয়াখালী, কৈলাইল, আগলা, চুড়াইন, শিকারীপাড়া । নবাবগঞ্জ নামকরনের ইতিহাসঃ কথিত আছে অনেকেই বলে থাকে,পূর্বে নবাবরা এই ইছামতি নদী দিয়ে দূর দুরান্তে পারি জমাতেন তখনকার সময় নবাবরা নদীর তীরে এই এলাকায় নবাবগণ সৈন্য ও সফরসঙ্গীসহ বিশ্রামের জন্য যাত্রা বিরতি করতেন ।এভোং এই তারা এখানে অবস্থান করত.বিশেষ করে মীর কাসেম নবাবগঞ্জ এর কাসিমপুরে অবস্থান করেসিল এর ফলে এই এলাকার নামকরণ হয় নবাবগঞ্জ। এছাড়া ও ধারনা করা হয়, নবাব স্যার সলিমূল্লাহর সন্মানে এই থানার নামকরণ করা হয় নবাবগঞ্জ । নবাবগঞ্জ উপজেলার মোট আয়তন ২৪৪.৮১ বর্গকিলোমিটার । জনসংখ্যার ঘনত্বঃ ১৩৯৬ জন/ব.কি.মি.। জনসংখ্যাঃ ৩,৪১,৬৪৪ জন । (আদমসুপারি)তন্মধ্যে পুরুষ= ১৭৬০১০ জন এবং মহিলা= ১৬৫৬৩৪ জন । মোট জনসংখ্যার ৭৮% মুসলিম, ২০% হিন্দু এবং ২% খ্রিষ্টান। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানঃ নবাবগঞ্জ থানায় বর্তমানে মসজিদ ৫৪০ টি বেসি হবে ধারণা করা হয়.মন্দির ১৯২, গির্জা ৫,সমাধি ২. সবচেয়ে লক্ষনীয় যা হযরত আফাজ উদ্দিন শাহ (রাঃ) এর সমাধি গালিমপুরে সাহবাদে অপরটিগালিমপুরের সুনাহাজরা কারী সাব(র:) এর সমাধি. পোস্ট কোড সমূহ: নবাবগঞ্জ :১৩২০ হাসনাবাদ :১৩২১ দাউদপুর :১৩২২ আগলা :১৩২৩ খালপার :১৩২৪ চুরাইন :১৩২৫ শিক্ষার হারঃ ৫৪.৪৩% এই উপজেলায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৯০ টি এবং বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৩৮টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩২ টি, মহাবিদ্যালয়ঃ ৪টি, মাদ্রাসাঃ ৪টি রাজনীতি:নবাবগঞ্জ এর মূল প্রভাভশালী দল আওমিলিগ ও বিএনপি.তবে খুশির বেপার হলো আমাদের নবাবগঞ্জে আগে থেকেই হরতালের কুনো ঝামেলা নেই বললেই চোলে.ছুটো খাটো মিসিল দেখা গেলও কুনো ভাংচুর এর ঘটনা দেখা যায়নি কখনও. প্রধান রপ্তানি: নবাবগঞ্জ এর বিভিন্ন গ্রাম থেকে শাড়ি ও লুঙ্গি রপ্তানি করে থাকে. হাসপাতাল: ১ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে ।যার আসন সংখ্যা ৫০ টি. আরো অনেক প্রাইভেট ক্লিনিক গড়ে উঠেসে এর মধ্যে নবাবগঞ্জ এর মুক্তি ক্লিনিক,বাগমারার আশা ক্লিনিক,এভোং বাগমারার নিউ লাইফ অন্যতম. ঢাকার কাছেই ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন স্থাপনা সমৃদ্ধ একটি জায়গা নবাবগঞ্জ। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে এ জায়গাটিতে খুব অল্প সময়েই পৌঁছানো যায় ঢাকা থেকে। নবাবগঞ্জের মূল আকর্ষণ হলো এ এলাকার প্রাচীন কিছু জমিদার বাড়ি। চলুন তাহলে ঘুরে আসি নবাবগঞ্জ থেকে। দেখার মত কিছুস্থান: কবির জর্মস্থান: আমাদের নবাবগঞ্জ এর অগলা গ্রামে মহাকবি কায়কোবাদ এর জর্মস্থান. ইছামতি নদী নবাবগঞ্জ শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে ইছামতি নদী। শহরের মহাকবি কায়কোবাদ মোড় থেকে পশ্চিম দিকে কলাকোপার। এর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে শান্ত, স্নিগ্ধ এক নদী। নাম তার ইছামতি। ছোট বেলায় ইছামতির যে রূপের বর্ণনা পড়েছিলাম এখনও যেন তার কোনো কমতি নেই বর্তমানের ইছামতির মধ্যে। গান্ধী মাঠ নবাবগঞ্জের কলাকোপায় রয়েছে ঐতিহাসিক গান্ধী মাঠ। সর্বভারতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গান্ধীজি ১৯৪০ সালে এই মাঠে এসেছিলেন। তারপর থেকে এই মাঠের নাম গান্ধী মাঠ। আর এন হাউস গান্ধী মাঠ ফেলে কিছু দূর সামনে এগুলেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি। এরই নাম আর এন হাউস। ইট থেকে চুন সুরকি খসে ধ্বংসের প্রহর গুনলেও এখনো সগর্বে বাড়িটি তার জৌলুস জানান দিচ্ছে। এ বাড়ির বাসিন্দা ৮৫ বছরের হরেন্দ্র কুমার সাহা জানালেন এ বাড়ির নাম আর এন হাউস। তার দাদার বাবা রাধানাথ সাহা মুর্শিদাবাদ থেকে এসে প্রায় আড়াইশ বছর আগে এ বাড়ি তৈরি করেছিলেন। চারদিকে কক্ষ ঘেরা এ বাড়ির সামনের অংশে ছিল অতিথিশালা, পেছনে অন্দর মহল এবং পাশেই মন্দির। মাঝে ছোট একটি খোলা জায়গা। বাড়ির সম্মুখভাগ বিশাল তোরণ আকৃতিতে তৈরি। আর এন হাউসের সামনে একেবারে ইছামতির তীর ঘেঁষে রয়েছে সুন্দর দোতলা একটি বাড়ি। হরেন্দ্র বাবুর বাবার ছিল লবনের ব্যবসা। লিভারপুল থেকে লবন আমদানি করতেন তিনি। সে ব্যবসার গদিঘর ছিল এ বাড়িটি। জগবন্ধু সাহা হাউস আর এন হাউস থেকে প্রায় এক কিলোমিটার সামনে রয়েছে আরেকটি প্রাচীন ভবন জগবন্ধু সাহা হাউস। এ বাড়ির বাসিন্দা কমলারানী জানালেন তার দাদা শ্বশুর জগবন্ধুসাহা তৈরি করেছিলেন এ বাড়ি। বিশাল আকৃতির দ্বিতল এ বাড়িটির নির্মাণশৈলী খুবই আকর্ষণীয়। খেলারাম দাতার বাড়ি কলাকোপা থেকে ছোট্ট একটি সড়ক চলে গেছে বান্দুরার দিকে। বান্দুরায় রয়েছে গাছগাছালিতে ঢাকা ধ্বংসপ্রায় খেলারাম দাতার বাড়ি। খেলারাম দাতাকে নিয়ে এ অঞ্চলে অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে। এরকম একটি হলো খেলারাম দাতা ছিলেন বিখ্যাত ডাকাত সর্দার। তবে তার দানের হাত ছিল বেশ বড়। সে ডাকাতি করে গরিব দুঃখীদের সাহায্য করত। তারই বাড়ি ছিল এটি। এ বাড়ি থেকে একটি সুড়ঙ্গ পথ ছিল ইছামতির পাড়ে। নদীপথে ধনসম্পদ এনে এ সুড়ঙ্গ পথেই বাড়িতে নিয়ে আসত খেলারাম দাতা। দোতলা এ বাড়ির নিচতলায় এখনো সুড়ঙ্গ পথটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নিচতলায় অনেকগুলো কক্ষ থাকলেও এখন তার প্রায় সবই আবর্জনা আর মাটিতে ঢেকে আছে। আর দোতলায় চার পাশে ও চার কোনে চারটি করে বাংলা ঘরের আকৃতিতে এক কক্ষ বিশিষ্ট আটটি ঘর। মাঝে রয়েছে মঠ আকৃতির আরেকটি ঘর। লোকমুখে শোনা যায় এঘরে অনেক মূল্যবান মূর্তি ও ধনসম্পদ ছিল।তাই এই ঐতিয্য ধরে রাখার জন্য খুশির বেপার হলো বর্তমানে এই বিল্ডিং এর সংস্কার কাজ চলছে ৷ একে নতুন রূপে সজ্জিত করা হচ্ছে ৷ ব্রজ নিকেতন বান্দুরা- দোহার সড়কের পাশেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি দুটি সুন্দর ব্রজ নিকেতন। বাড়িটির চোখ ধাঁধানো নির্মাণশৈলী দেখে যেকোনো পথিকের পা থমকে যাবে কিছুক্ষণের জন্য হলেও। সুন্দর এ বাড়িটি ঘুরে দেখতে পারেন। জপমালা রানীর গির্জা বান্দুরায় আরেকটি দর্শনীয় স্থান হলো জপমালা রানীর গির্জা। খ্রীস্টানদের এ উপসানালয়টি সর্বপ্রথম নির্মিত হয় ১৭৭৭ সালে। পরে ১৮৮৮ ও ২০০২ সালে দু বার এর সংস্কার করা হয়। গির্জার পাশেই রয়েছে খ্রীস্টনদের একটি কবরস্থান, সেন্ট ইউফ্রেটিজ কনভেন্ট নামে সিস্টারদের একটি থাকার জায়গা। একজন ফাদার ও একজন ডিকন দ্বারা পরিচালিত হয় এ গির্জার কার্যক্রম। বড়দিন, ইস্টার সানডে’তে এখানে বড় উৎসবের আয়োজন থাকে। কিভাবে যাবেন নিজস্ব পরিবহন নিয়ে যেতে পারলে নবাবগঞ্জের জায়গাগুলো বেড়ানো সহজ হবে। আর সে ব্যবস্থা না থাকলে যেতে পারেন বাসে করে। ঢাকার গুলিস্তান গুলাপ সাহার মাজার এর সামনে থেকে ও থেকে যমুনা, শিশির,এন মল্লিক ও নবাবগঞ্জ পরিবহনের বাস চলাচল করে এই রুটে। ভাড়া জনপ্রতি ৫০ টাকা সিল এখন তেল এর দাম বারাই কিসু বাড়তে পারে অ্যাডমিন দেশের বাইরে তাই সটিক বলতে lপারসী না নবাবগঞ্জ নেমে রিকশা নিয়ে ঘুরতে পারবেন জায়গাগুলোতে .
নবাবগঞ্জে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে অর্থ সহায়তা
দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি. ঢাকার নবাবগঞ্জে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে জরুরি নগদ অর্থ সহয়তা দিয়েছে বেসরকারি সংস্থা কারিতাস। কারিতাস ঢাকা অঞ্চল এর আয়োজনে কারিতাসের উপকারভোগীদের মাঝে এ সহায়তা বিতরণ করা হয়। মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় উপজেলার বক্সনগর ইউনিয়ন পরিষদ সভা কক্ষে চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াদুদ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। কৃষি সহায়তা হিসেবে ৭০জন উপকারভোগীকে ২ হাজার ২শ’ ৫০ টাকা করে এবং ক্ষুদ্র ব্যবসা সহায়তায় ৮জনকে ৭ হাজার টাকা করে ব্যাংক চেকের মাধ্যমে প্রদান করা হয়। উপস্থিত ছিলেন কারিতাসের আঞ্চলিক ফোকাল পার্সন জুয়েল পি রিবেরো, ঢাকা জেলা মাঠ কর্মকর্তা হিরণ গমেজ, লোকাল এডভাইজরি…
বিস্তারিতনবাবগঞ্জে দোকানে আগুন লেগে মালামাল পুড়ে ছাই
দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি. ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় বিসমিল্লাহ বেডিং ষ্টোর নামে একটি লেপ তোসকের দোকানে আগুন লেগে মালামাল পুড়ে গেছে। সোমবার ভোরের দিকে বাগমারা গ্রামের বড় রাস্তার পাশে ধোপা বাড়ির মার্কেটে এ অগ্নিকান্ড হয়। দোকান মালিকের দাবী এতে তার লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সোমবার ভোরে এক পথচারি বাগমারা থেকে বড় রাজপাড়া যাচ্ছিলো। এসময় ধোপা বাড়ির মার্কেটের বিসমিল্লাহ বেডিং ষ্টোরে আগুন জ্বলতে দেখেন। তার ডাক চিৎকার দেয় স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে এসে দুই ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততক্ষণে দোকানের ভিতরে থাকা সব মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে…
বিস্তারিতনবাবগঞ্জে উইভার্স কো-অপারেটিভ ইন্ডাস্ট্রিয়াল লিঃ এর বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত
নবাবগঞ্জ প্রতিনিধি : দোহার-নবাবগঞ্জ উইভার্স কো-অপারেটিভ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইউনিয়ন লিঃ ৪৪ তম বার্ষিক সাধারন সভা ২০২১ অনুষ্ঠিত।মোঃ হুমায়ুন কবির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ ঝিলু। আব্দুর রহমান আকন্দের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি নবাবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক দেওয়ান আওলাদ হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আরিফুর রহমান সিকদার, দোহার উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আহসান খোকন শিকদার, চেয়ারম্যান মোঃ ইব্রাহীম খলিল,এম বারি বাবুল মোল্লা প্রমুখ। আরও পড়ুন.. অনলাইন শপিং … জেনারেল উইন্ডো এসির দাম ও কোথায় পাবেন বাংলাদেশে ? গ্রি ইনভার্টার এসির দাম | Click here…
বিস্তারিতদোহার নবাবগঞ্জে ইউপি নির্বাচনে ভোট গ্রহন ৩১ জানুয়ারী
নিজস্ব প্রতিনিধি, ষষ্ঠ ধাপে ঢাকার দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলা সহ মোট ২১৯ টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভোট গ্রহণ আগামী ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের ৯২তম সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ ধাপের ইউপি ভোটের তফসিল ঘোষণা করেন ইসি সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার। আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে বিকাল ৩টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে কমিশন সভায় এ তফসিল অনুমোদন দেওয়া হয়। তফসিল অনুযায়ী, ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে। মনোনয়নপত্র বাছাই ৬ জানুয়ারি,…
বিস্তারিতসরকারি পদ্মা কলেজে অনার্স ৪র্থ বর্ষের বিদায় ও দোয়া অনুষ্ঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকার দোহারে ঐতিহ্যবাহি বিদ্যাপিঠ সরকারি পদ্মা কলেজে স্নাতক (সন্মান) ৪র্থ বর্ষের হিসাব বিজ্ঞান, সমাজকর্ম ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিদায় ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৮ ডিসেম্বর (শনিবার) সকালে কলেজ হল রুমে পবিত্র কুরআন তেলোয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। এর পর শুরু হয় বিদায়ী শিক্ষার্থীদের মধ্য হতে বক্তব্য। বক্তব্যের পর পদ্মা কলেজের হিসাব বিজ্ঞানের ছাএ মাকসুমুল মুকিমের বিদায়ী কবিতার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের বক্তব্য ও কবিতা আবৃত্তি শেষ হয়। পালাক্রমে শিক্ষকদের মধ্য হতে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়। কলেজ অধ্যক্ষ সহ তিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান…
বিস্তারিতদোহারের পালামগঞ্জে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমজাদ হোসেনের নির্বাচনী উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
আবুল হাশেম ফকির ঃ ঢাকার দোহারে আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে উপজেলার রাইপাড়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের পালামগঞ্জ গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার উঠানে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন এর পক্ষে নির্বাচনী উঠান বৈঠক ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত অব্যাহত রেখেছেন। গতকাল ১৭ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকেলে রাইপাড়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের পালামগঞ্জ গ্রামের ছিদ্দিক মিয়ার বাড়ির উঠানে ওই উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শত শত নারী পুরুষের উপস্থিতিতে মোঃ মাসুম মিয়ার সঞ্চালনায় ও কাশেম হাওলাদারের সভাপতিত্বে উঠান বৈঠকে ও নির্বাচনী আলোচনা সভায় রাহেলা বেগম নামে এক মহিলা ভোটার…
বিস্তারিতদোহারে বিজয় দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব আলীকে সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকার দোহার উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে মাহমুদপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আইয়ুব আলীকে সংবর্ধনা দেয়া হয়ছে। সংবর্ধনা শেষে বিজয় দিবসের তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করা হয়। ১৬ই ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে মাহমুদপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে চর হোসেনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এবং ৯নং ওয়ার্ডের মাহমুদপুর গ্রামে এই সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মাওলানা আব্দুর রশিদের কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার মাধ্যমে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু করা হয়। সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় উপস্থিত বক্তারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীর সূর্য সন্তান আখ্যায়িত করে বলেন, বঙ্গবন্ধুর…
বিস্তারিতপ্রবাসী হয়েও মানব কল্যানে অসহায়ের পাশে নাসির উদ্দিন খান
ঢাকা জেলা দক্ষিণ সেচ্ছাসেবকলীগের সহ সভাপতি নাসির উদ্দীন খান। তার রাজনৈতিক পথচলার আগথেকেই সবসময় মানুষের কল্যানে কাজ করেছেন। বিপদে আপদে তার সাধ্যমত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। করোনা মহামারিতে যখন পুরো দেশ স্তব্ধ তখনও তিনি খাদ্য নিয়ে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের পাশে ছিলেন সবসময়। মানুষের কল্যানে ও বিপদে পাশে থাকার ধারাবাহিকতায় গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে ঘর ভেঙে পুকুরে পরে যাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাড়াঁন এই মানবিক নেতা নাসির উদ্দীন খান। জানা যায় গত কয়েকদিন আগে টানা বৃষ্টিতে রাইপাড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের মৃত জালাল উদ্দিনের ছেলে কাউসার ও রবিনের ঘরের একাংশ ভেঙে পাশের…
বিস্তারিতদোহারে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপন
বিশেষ প্রতিনিধি: ঢাকার দোহার উপজেলায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ২০২১ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দোহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন। সভায় বক্তারা ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে নির্মম ভাবে নিহত শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। এছাড়া পাকিস্তানিরা পরাজয় নিশ্চিত জেনে এদেশকে মেধা শূন্য করতে রাজাকার, আলবদর, আলসামস ও পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা যে নীল নকশা করে জাতীর বুদ্ধিজীবী সন্তানদের…
বিস্তারিত