‘শেষ হয়েও হইল না শেষ।’ ছোট গল্পের দেওয়া ওই সজ্ঞায় মনে অতৃপ্তি থাকার কথা বলা আছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের সিরিজেও অতৃপ্তি রয়ে গেলো বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের মনে। শেষটা মধুর হলো না বাংলাদেশ ভক্তদের কাছে। টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই, ওয়ানডে সিরিজে জয়ের পর টি-২০ সিরিজ হারল বাংলাদেশ। মিরপুরে শনিবার সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ৫০ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে সাকিবরা। এই হারে ২০০৯ সালের পর আবার ট্রেবল জয়ের সামনে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। কিন্তু ক্যারিবিয় দ্বিপপুঞ্জের মতো এবারও হতাশার শেষ হলো ট্রেবল জয়ের স্বপ্ন। উইন্ডিজ ওপেনার শাই হোপ যেভাবে মিরপুরে শীতকালীন তুষার ঝড় শুরু করেন…
বিস্তারিতCategory: বাংলাদেশ ক্রিকেট
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল,বাংলাদেশ ক্রিকেট || বাংলাদেশের ক্রিকেটের ইতিহাস || দৈনিক আগামীর সময়
সুদীর্ঘ সংগ্রামের পথ ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বোচ্চ আসরে আসীন বাংলাদেশ ক্রিকেট। আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে টাইগাররা। ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের মূলপর্বে সরাসরি জায়গা করে নেয়ার পথেই আছে বাংলাদেশ। নিজেদের শততম টেস্টে হারিয়েছে শ্রীলঙ্কার মতো প্রতিষ্ঠিত শক্তিকে । ক্রিকেটের বনেদী দলগুলোর সঙ্গে সমানতালে লড়াই করছে আমাদের ক্রিকেটাররা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বন্ধুর পথ পরিক্রমায় কখনো পা হড়কেছে আবার নতুন করে উঠে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের পিচ্ছিল পথে বাংলাদেশ ক্রিকেটের অভিযাত্রা রবার্ট ব্রুস কিংবা সিন্দবাদের ঝঞ্জা-বিক্ষুব্ধ অভিযানের মতোই রোমাঞ্চকর। এক একটা বাঁক বদলে কত যে গল্প, কত যে রোমাঞ্চ ছড়ানো তার যেন শেষ নেই। ইতিহাসের বাঁক বদলে সমষ্টির স্বপ্নের সঙ্গে যারা একাত্ম হয়ে উঠতে পারেন প্রকৃত নায়ক তারাই। ব্যতিক্রম হয়নি বাংলাদেশ ক্রিকেটেও। এবারে তাকানো যাক বাংলাদেশ বাঁক বদলের সেইসব স্বপ্ন সারথীদের দিকে।
আকরাম খান ৬৮* প্রতিপক্ষ: নেদারল্যান্ডস (১৯৯৭): বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভিত্তিপ্রস্তর নির্মাণ
এর আগ পর্যন্ত বিপুল সম্ভাবনা নিয়ে আইসিসি ট্রফিতে অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু বারবারই স্বপ্নভঙ্গের বেদনা হয়েছে সঙ্গী। ছুঁই ছুঁই দূরত্ব থেকে বিসর্জন দিতে হয়েছে বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন। তারিখটা ১৯৯৭ সালের ৪ এপ্রিল। আইসিসি ট্রফির সেমিফাইনালের রেসে থাকা তথা বিশ্বকাপ খেলার সম্ভাবনা ধরে রাখার জন্য নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ‘জিততেই হবে’ এমন বাস্তবতার মুখে পড়ল বাংলাদেশ। সোজা কথায়, জিতলে শেষ চার, হারলে বিদায়।
এমন বাঁচা-মরার ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে ১৭১ রান জমা করল ডাচরা। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে টাইগারদের সামনে পরিবর্তিত টার্গেট দাঁড়াল ৩৩ ওভারে ১৪১ রান। ব্যাটিংয়ে নেমেই মহা বিপর্যয়। মাত্র ১৫ রানে ৪ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। টপ অর্ডার পুরোপুরি টপলেস। যেন সেই পুরনো চিত্রনাট্যেরই দৃশ্যায়ন! তবে এবারের চিত্রনাট্য বদলে দিলেন অধিনায়ক আকরাম খান। দল তথা দেশের সব ভার কাঁধে তুলে নিলেন একাই। তাকে সঙ্গ দিলেন মিনহাজুল আবেদিন নান্নু (২২)। পঞ্চম উইকেট জুটিতে ৬২ রান তুলে নিয়ে প্রাথমিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠলেন কিং খান।
এনামুল হক মনি (৩) চটজলদি ফিরে গেলেও সপ্তম উইকেটে আকরামকে সুযোগ্য সমর্থন দিলেন সাইফুল ইসলাম। এই জুটিতে যোগ হলো ৫০ রান। সাইফুল সাজঘরমুখো হলে বাকি পথটুকু একাই পাড়ি দেন আকরাম। ৩ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল বাংলাদেশ। আকরাম খান অপরাজিত থাকলেন ৬৮ রানে। এই জয়ের সুবাদে সেমিফাইনালে পৌঁছে গেল বাংলাদেশ। ঘুরে দাঁড়ানো টাইগারদের আটকানোর সাধ্য ছিল না কারও। এরপর সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ড ও ফাইনালে কেনিয়াকে হারিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন কিং খান ও তার সহযোদ্ধারা। এর মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ছাড়পত্র আদায় করে নিল
মাহমুদউল্লাহদের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে ১৯০ রানে থামল উইন্ডিজ
মাত্র ৫ ওভারে ১ উইকেটে ৭৬ রান তুলে ফেলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তখন পর্যন্ত মনে হচ্ছিল, অনায়াসে ২০০ পার হয়ে যাবে সফরকারীরা। তবে শেষদিকে মাহমুদউল্লাহ, মোস্তাফিজ, সাকিবের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে ১৯০ রানে থামল উইন্ডিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেটে দাপুটে জয় তুলে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় ম্যাচে ৩৬ রানের জয়ে দুর্দান্তভাবে সিরিজে কামব্যাক করে বাংলাদেশ। ফলে ৩ টি-টোয়েন্টির সিরিজ রূপ নেয় ১-১ সমতায়। তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়ায় শিরোপা নির্ধারণী। এমন সমীকরণের ম্যাচে টস জিতে আগে ক্যারিবীয়দের ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ব্যাটিংয়ে নেমে ঝড়ো সূচনা করে উইন্ডিজ। ফার্স্ট…
বিস্তারিতযে রেকর্ড সাকিব ছাড়া আর কারও নেই!
প্রথম ম্যাচে হতাশাজনক পরাজয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে দুর্দান্ত জয়ের আনন্দে বিভোর টাইগাররা। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশ ৩৬ রানে হারিয়েছে উইন্ডিজকে। তিন ম্যাচের সিরিজে তাই এখন ১-১ সমতা। বৃহস্পতিবার (২০ ডিসেম্বর) এদিনের ম্যাচে ব্যাট হাতে ২৬ বলে ৪২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলার পর বল হাতে মাত্র ২১ রান খরচায় ৫ উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন টাইগার দলপতি সাকিব আল হাসান। টি-টোয়েন্টিতে এটি সাকিব আল হাসানের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। টি-টুয়েন্টি ফরম্যাটে তার প্রথম ৫ উইকেট। যার ফলে সব ফরম্যাটে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়লেন সাকিব। তবে এই ম্যাচে সাকিব এমন…
বিস্তারিতক্যারিয়ার সেরা বোলিং সাকিবের
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৫ উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করার রেকর্ড গড়লেন বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান। ইনিংসের শুরু থেকেই দুর্দান্ত বোলিং করতে থাকেন সাকিব। একে একে উইন্ডিজের বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান শিমরন হেটমায়ার, ড্যারেন ব্র্যাভো, পোরান, কার্লোস ব্রাথওয়েট এবং অ্যালিয়েন। এর আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৫ রানে ৪ উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব রয়েছে বিশ্বসেরা এই অল রাউন্ডারের।
বিস্তারিতওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় টার্গেট দিল বাংলাদেশ
দারুণ শুরু করেন তামিম ইকবাল ও লিটন দাস। এরপর চার-ছয়ের মিছিলে যোগ দেন সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তাদের ধারালো ব্যাটিংয়ে ২১২ রানের বড় লক্ষ্য ছুঁড়ে দেওয়া হলো উইন্ডিজদের সামনে। এক কথায় দুর্দান্ত। প্রথম চেষ্টায় হাত ফসকে গেলেও দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় ঠিকই ধরে ফেললেন। আর উইন্ডিজ অধিনায়ক কার্লোস ব্রাথওয়েটের এমনই এক দুর্দান্ত ক্যাচে আউট হয়ে ফেরেন সৌম্য সরকার। ব্যক্তিগতভাবে ২২ বলে ৩২ রান করে শেলডন কোটরেলের বলে ফেরেন তিনি। সৌম্যর বিদায়ের পর একই ওভারের শেষ বলে ফেরেন লিটনও। ৩৪ বলে ৬০ রান করে ফেরেন তিনি। প্রথমে টেস্টে উইন্ডিজদের…
বিস্তারিতআমরা চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত: সৌম্য
দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে দুই ম্যাচেই জিতে টাইগাররা হোয়াইটওয়াশ করেছিল ক্যারিবীয়দের। এরপর ওয়ানডে সিরিজও ২-১ ম্যাচে জিতে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ কিন্তু টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে দেখা গেল একদল নখ-দন্তহীন একদল বাঘ। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হয়েছে হার দিয়ে। সিলেটে প্রথম ম্যাচে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ছাড়া বাকি নয় জনের কেউই ব্যাটে-বলে নিজের দায়িত্ব দেখাতে পারেনি। প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হলেও পরের দুই ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ। এত সহজে সিরিজ হারতে নারাজ টাইগাররা। তেমনটাই আজ সংবাদ সম্মেলনে শোনালেন সৌম্য সরকার। সৌম্য সরকার জানিয়ে দিলেন, আমরা প্রস্তুত চ্যালেঞ্জ নিতে।‘চ্যালেঞ্জ…
বিস্তারিতশুরুতেই হোঁচট টাইগারদের
সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট এবং ওয়ানডে সিরিজ জয়ের পর আজ থেকে শুরু হয়েছে টাইগারদের টি-টোয়েন্টি মিশন। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। তবে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি টাইগারদের। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে শেলডন কোটরেলের চতুর্থ বলে তুলে মারতে গিয়ে আউট হন তামিম ইকবাল। দলীয় ১১ ও ব্যক্তিগত ৫ রানে তিনি কার্লোস ব্র্যাথওয়েটের ক্যাচে মাঠ ছাড়েন তিনি। পরের ওভারে ঠিক একইভাবে ওশানে টমাসের বলে মারতে গিয়ে ব্র্যাথওয়েটের ক্যাচে ৬ রানে ফেরেন লিটন দাস। এরপর দলীয় ৩১ রানে…
বিস্তারিতটস জিতে ব্যাটিংয়ে টাইগাররা
সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করার পর ওয়ানডে সিরিজটাও নিজেদের করে নিয়েছেন মাশরাফিরা। এবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে প্রথমবারের মতো ফুলস্কেল সিরিজ জয়ের রেকর্ড গড়ার সুযোগ বাংলাদেশের সামনে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে সোমবার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হয়েছে টাইগাররা। আর টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। সর্বশেষ দেখা হওয়া ৫ টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দিকে দেখলে অবশ্য দুই দলকেই সমান অবস্থানে দেখা যাবে। দুই দলই দুটি করে ম্যাচ জিতেছে, একটিতে কোনো ফল আসেনি। তবে সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে এই উইন্ডিজকেই ২-১ ব্যবধানে হারানোর অভিজ্ঞতা…
বিস্তারিতসিরিজ জয়ের জন্য টাইগারদের প্রয়োজন ১৯৯
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়োজিত সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ৫০ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ১৯৮ রান। ১৯৯ করলেই সিরিজ জিতবে বাংলাদেশ।’ টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে দলীয় চতুর্থ ওভারে তার ঘূর্ণিতে মিঠুনকে ক্যাচ দিয়ে ব্যক্তিগত ৯ রানে মাঠ ছাড়া হন চন্দরপল হেমরাজ। এরপর ব্যক্তিগত ৬.৪ বলে বোল্ড করে ড্যারেন ব্রাভোকে ফেরান এই টাইগার স্পিনার। ২৬ বলে ১০ রান করে ফেরেন এই উইন্ডিজ টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান। এরপর দলীয় ২৩ ও নিজের দ্বিতীয় ওভারে মারলন স্যামুয়েলসকে সরাসরি বোল্ড করেন রুবেল হোসেনের বদলে এই ম্যাচে সুযোগ পাওয়া মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।…
বিস্তারিতবোলিংয়ে বাংলাদেশ, দলে মিঠুন-সাইফউদ্দিন
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডে ম্যাচে টস জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। শিশিরের কারণে টস জয় এবং বোলিং নেওয়া পক্ষে গেছে মাশরাফিদের। এখন বল-ব্যাটে কাজটা ঠিকঠাক করার পালা। বাংলাদেশ দল এ ম্যাচে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমেছে। দলে নেই তিনে নেমে ব্যর্থ হওয়া ইমরুল কায়েস। তার জায়গায় দলে নেওয়া হয়েছে মোহাম্মদ মিঠুনকে। সৌম্যকে এ ম্যাচে দেখা যাবে তিনে। আর মিঠুন ব্যাট করবেন মিডল অর্ডারে। এছাড়া আগের ম্যাচে শেষ দিকে বল হাতে ভালো করতে না পারায় রুবেল হোসেন নেই একাদশে। তার জায়গায় দলে এসেছেন সাইফউদ্দিন। সিলেটের জন্য এটি দায়…
বিস্তারিত