টাঙ্গাইলে ফের বন্যায় দিশেহারা বানভাসিরা

টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতির আবারও অবনতি হয়েছে। নতুন করে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে তলিয়ে যাচ্ছে ঘর বাড়ি, রাস্তা ঘাট, ফসলি জমি, রোপা আমননহ বিস্তীর্ণ এলাকা। ভেসে যাচ্ছে লাখ লাখ টাকার পুকুরের মাছ। নতুন করে বন্যাকবলিত হওয়ায় গবাদি পশু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন এসব বন্যাকবলিতরা। সরকারি-বেসরকারি ত্রাণ সহায়তা না পাওয়ার অভিযোগ বানভাসি মানুষের। এদিকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা দুর্যোগের কথা স্বীকার করে প্রয়োজনীয় সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। সম্প্রতি টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলায় ভয়াবহ বন্যার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও হানা দিয়েছে আরেক দফা বন্যা। গত প্রায় ৪মাস যাবৎ বন্যায় এ উপজেলার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের…

বিস্তারিত

১০০ বছরের রেকর্ড ভাঙ্গা বৃষ্টি রংপুরে

শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টা থেকে রোববার সকাল ১০টা পর্যন্ত রংপুরে রেকর্ড ৪৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে রংপুর মহানগরের ৩৩টি ওয়ার্ড ও জেলার আট উপজেলার অধিকাংশ এলাকা হাঁটু থেকে কোমর সমান পানিতে তলিয়ে যায়। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছেন, ১৪ ঘণ্টায় রংপুরে যে পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে, তা গত ১০০ বছরের রেকর্ড। এতে দেড় লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বৃষ্টিপাত থাকবে আরো দুয়েকদিন। টানা বৃষ্টিতে নগরীর প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে পাড়া-মহল্লায় হাঁটু থেকে কোমর সমান পানিতে তলিয়ে গেছে। অধিকাংশ বাড়ি-ঘরের ভেতরে পানি ঢুকে পড়ায় বিপাকে পড়েছে মানুষ। অবিরাম বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে শ্যামা…

বিস্তারিত

বেড়েছে নদ-নদীর পানি

গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে লালমনিরহাট ও বগুড়ায় নদ-নদীর পানি বেড়েছে। তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে পানি প্রবাহিত হচ্ছে বিপদসীমার উপর দিয়ে। নদী তীরের নিম্নাঞ্চল তলিয়ে রোপা আমনসহ বিভিন্ন সবজি ক্ষেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এদিকে রংপুর ও পঞ্চগড়ে বৃষ্টির পানি নিয়ে জলজটে দুর্ভোগে মানুষ। লালমনিরহাট টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে লালমনিরহাটের তিস্তার পানি বইছে বিপদসীমার ওপরে। ভাটার সময় পানি অনেকটা নেমে গেলেও জোয়ারের সময় প্লাবিত হচ্ছে হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ, আদিতমারী ও সদর উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল। বাড়িঘর ও ভিটেমাটি তলিয়ে দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ। বগুড়া বগুড়ায় বাঙালি ও যমুনার পানি ঢুকে…

বিস্তারিত

সাভারে পানি কমায় দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন

সাভারে বন্যার পানি কমার সাথে সাথে দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। ইতোমধ্যে বিলীন হতে শুরু করেছে ফসলি জমি ও বাড়িঘর। শুক্রবার (১৪ আগস্ট) সকালে ধলেশ্বরী নদীর আগ্রাসী চেহারায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এলাকাবাসী। ধীরে ধীরে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে ভাকুর্তা ইউনিয়নের নলাগড়িয়া গ্রাম। নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে ঘর ছেড়েছেন অনেকে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আরো ক্ষয়ক্ষতি হবার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।

বিস্তারিত