স্কুলছাত্রীকে অপহরণ-ধর্ষণ, যুবকের যাবজ্জীবন

স্কুলছাত্রীকে অপহরণ-ধর্ষণ

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে অপহরণ-ধর্ষণ মামলায় মারুফুল ইসলাম (৩২) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে পৌনে ৩টার দিকে জেলা জজকোর্টের নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১’র বিচারক কাজী মুরাদে মওলা এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত মারুফুল সদর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের মৃত বজলুর রহমানের ছেলে। আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিউকিটর (এপিপি) মহিবুল হক সরকার মোহন জানান, মামলার দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষীদের সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ জরিমানা করেন। এসময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাকে গাইবান্ধা জেলা…

বিস্তারিত

স্ত্রীর সহযোগিতায় প্রতিবেশীর শিশুকে ‘ধর্ষণ’

স্ত্রীর সহযোগিতায় প্রতিবেশীর শিশুকে ‘ধর্ষণ’

রাজধানীর রূপনগরে স্ত্রীর সহযোগিতায় ১১ বছর বয়সী প্রতিবেশীর এক শিশুকন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় মুদি দোকানির বিরুদ্ধে। রোববার (২২ নভেম্বর) দুপুরে রূপনগরের ৯ নম্বর সড়কের ২৫১/এ নম্বর বাসায় এ ঘটনা ঘটে। শারীরিক পরীক্ষার জন্য ওই শিশুকে সোমবার (২৩ নভেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠিয়েছে পুলিশ। ধর্ষণকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে শিল্পী বেগম নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন তার স্বামী অভিযুক্ত মুদি দোকানি মো. শাহজাহান সিকদার (৫০)। মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে আজ বিকেলে রূপনগর থানায় ওই দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন…

বিস্তারিত

তরুণীর সহবাসের ভিডিও রেকর্ড করতো ওই তরুণীরই মা

তরুণীর সহবাসের ভিডিও রেকর্ড করতো ওই তরুণীরই মা

বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর অথৈ পানিতে পড়ে সংসার। ৪ বছর আগে তখন হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজতে শুরু করেন ভারতের বর্ধমান শহরের বিধানপল্লীর এক তরুণী। সেনা অফিসার পরিচয় দিয়ে এগিয়ে আসে খণ্ডঘোষ থানার গোলাহাটের এক যুবক। চাকরির আশ্বাসের পাশাপাশি বিয়ের প্রস্তাব দেয় সে। তরুণীর মায়ের সম্মতিতে ২০১৯’র জুন মাসে দু’‌জনের বিয়ে হয়। আর তারপর থেকেই বিপদে পড়েছেন ওই তরুণী। অভিযোগ, চাকরি তো দূরের কথা, বিয়ের পর থেকে ওই তরুণীর ওপর অমানবিক অত্যাচার করতে শুরু করে ওই যুবক। আর তাতে সামিল হয়েছে ওই তরুণীরই মা। বিয়ের কিছুদিন পরেই তরুণী জানতে পারে যে ওই…

বিস্তারিত

স্বামীকে গাছের সাথে বেঁধে স্ত্রীকে দলবেঁধে ধর্ষণ

স্বামীকে গাছের সাথে বেঁধে স্ত্রীকে দলবেঁধে ধর্ষণ

মাগুরা সদর উপজেলার জাগলা গ্রামে স্বামীকে গাছের সাথে বেঁধে স্ত্রীকে দলবেঁধে ধর্ষণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় রোববার (২২ নভেম্বর) সদর থানায় অজ্ঞাত পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ওই নারী প্রতি বছর ধান কাটার মৌসুমে স্বামীর সাথে মজুর খাটতে ঝিনাইদহের শৈলকুপা থেকে মাগুরা আসেন। এবার তারা দিনের বেলা কাজের পর রাতে খেতের পাশেই ঝুপড়ি ঘর বানিয়ে থাকছিলেন। শনিবার সারা দিন কাজ শেষে তারা যথারীতি জাগলা গ্রামের মাঠের মধ্যে ঝুপড়িতে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে অজ্ঞাত পাঁচ যুবক ঝুপড়ির মধ্যে ঢুকে ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে স্বামীকে…

বিস্তারিত

মর্গে মৃত নারী ধর্ষণ: যেভাবে গ্রেফতার মুন্না

মর্গে মৃত নারী ধর্ষণ: যেভাবে গ্রেফতার মুন্না

মর্গে মৃত নারীদের ধর্ষণের অভিযোগে ডোম মুন্না ভগতকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। শুক্রবার (২০ নভেম্বর) এ বিষয়ে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মৃত্যু বা হত্যার পর সোহরাওয়ার্দী মেডিক‌্যাল কলেজ মর্গে আসা নারীর মরদেহে ধর্ষণের আলামত পায় ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগ। পরীক্ষার জন্য কয়েকটি এইচভিএস (হাই ভ্যাজাইনাল সোয়াব) ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাবে পাঠানো হয়। সেখানে আলামতের পূর্ণাঙ্গ ডিএনএ প্রোফাইল তৈরি করা হয়। কয়েকটি নারীর মরদেহে পাওয়া আলামত একই ব্যক্তির বলে ডিএনএ পরীক্ষায় উঠে আসে। যা দেখে তদন্তে নামে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে সিআইডি’র ঢাকা…

বিস্তারিত

যেভাবে ধরা পড়লো নারীর মৃতদেহ ধর্ষণে অভিযুক্ত মুন্না

যেভাবে ধরা পড়লো নারীর মৃতদেহ ধর্ষণে অভিযুক্ত মুন্না

তার দায়িত্ব ছিল রাতে মর্গে লাশ পাহারা দেয়া। কিন্তু মধ্যরাতে সে মেতে উঠতো এক বীভৎস কর্মকাণ্ডে। আত্মহত্যার মতো অপঘাতে নিহত তরুণীদের মৃতদেহের সঙ্গে সে বিকৃত যৌনাচারে লিপ্ত হতো। সবার অগোচরে দিনের পর দিন এই জঘন্য কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেছে মুন্না ভগত (২০) নামের এই যুবক। লাশ ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এরপরই বেরিয়ে আসে এই জঘন্য ঘটনার খবর। রাজধানীর একটি সরকারি হাসপাতালের মর্গের ডোমের সহকারীকে হিসেবে কাজ করে মুন্না। সে ওই হাসপাতালের মর্গের প্রধান ডোম জতন কুমার লালের ভাগ্নে। শুক্রবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সিআইডির…

বিস্তারিত

নিয়ামতপুরে মামলা না তুলে নেওয়ায় ধর্ষণের স্বীকারের মা-বাবাকে মারধর,

নিয়ামতপুরে মামলা না তুলে নেওয়ায় ধর্ষণের স্বীকারের মা-বাবাকে মারধর,

মোঃ জাবেদ আলী নিয়ামতপুর উপজেলা প্রতিনিধিঃ নওগাঁর নিয়ামতপুরে ধর্ষণের মামলা না তুলে নেওয়ায় এবং মিমাংশায় রাজী না হওয়ায় ধর্ষণের সহায়তাকারী ও তার পরিবারের সদস্যরা ধর্ষণের স্বীকারের মা-বাবাকে মারধর করে। এ বিষয়ে ধর্ষণের স্বীকারের মা বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। থানায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৭ নভেম্বর মঙ্গলবার বেলা ১১টায় ধর্ষণের স্বীকারের মা ধর্ষণের সহায়তাকারীর বাড়ীর সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ধর্ষণের সহায়তাকারী উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের চকদেওলিয়া গ্রামের মোস্তাক আলীর ছেলে রাসেল (২৫), ভাই হোসেন আলী (২২), বাবা মোস্তাক আলী (৬৫), মা মেহেনুর (৫২), হোসেন আলীর স্ত্রী সুরাইয়া…

বিস্তারিত

মিরপুরে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৬

মিরপুরে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৬

মিরপুরে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৬ রাজধানীর মিরপুরে এক তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। অভিযুক্তদের সবার বয়স ১৮ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে। বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) সকালে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- রায়হান, ইমন, আবু সাইদ, আলামিন, জয় মিয়া ও ইমরান। এ ঘটনায় ভিকটিম বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বুধবার রাতে কল্যাণপুর হাউজ বিল্ডিং অফিসের পেছনে একটি খালি জায়গায় ওই তরুণীকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে…

বিস্তারিত

স্ত্রীর সঙ্গে পরকিয়া সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

স্ত্রীর সঙ্গে পরকিয়া সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

নওগাঁয় স্ত্রীর সঙ্গে পরকিয়া সন্দেহে তোফাজ্জল হোসেন ছকু (৩৬) নামে এক যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অমানবিক এ ঘটনাটি ঘটেছে নওগাঁ সদর উপজেলার হাড়িয়াগাছি গ্রামে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) বিকেলে ৬ জনকে আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে।  নিহত তোফাজ্জল হারিয়াগাছি গ্রামের মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে ও হারিয়াগাছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এমএলএসএস হিসাবে কর্মরত ছিলেন। এই ঘটনার পর থেকে আসামিরা পলাতক রয়েছে। এদিকে নিহতের পরিবারে চলছে আহাজারি। জানা গেছে- একই গ্রামের জনৈক দিলদার হোসেনর স্ত্রী মনি বেগম (২৭)-এর সঙ্গে তোফাজ্জল হোসেনের পরকিয়া রয়েছে- এমন সন্দেহে দিলদার হোসেন…

বিস্তারিত

পাত্রী দেখার কথা বলে গৃহবধূকে দলবেঁধে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৭

নাটোরের লালপুরে ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখার কথা বলে মাঝ বয়সি এক গৃহবধূকে গণর্ষণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করেছে। আদালত তাদের স্বীকারোক্তি গ্রহণের পর বুধবার বিকালে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। এর আগে বুধবার (১৮ নভেম্বর) ভোরে লালপুর থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, লালপুর উপজেলার ফুলবাড়ী গ্রামের মৃত আনার আলীর ছেলে রাশেদুল ইসলাম (৩৬), ওয়ালিয়া সেন্টারপাড়া গ্রামের মৃত সফর সরদারের ছেলে আকমল সরদার (৪৫), ওয়ালিয়া আমিন পাড়া গ্রামের মৃত লালমিয়া সরকারের ছেলে রবিউল ইসলাম সরকার (৪৫), ওয়ালিয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত লাল মোহাম্মদ রশিদ সরকারের ছেলে জিল্লুর রহমান (৪২), ওয়ালিয়া বাজার পাড়া গ্রামের সাদ্দাম হোসেনের ছেলে জীবন ইসলাম (২৫), ওয়ালিয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের আব্দুল মন্ডলের ছেলে তরিকুল ইসলাম (৩৫) এবং বড়াইগ্রাম উপজেলার ধানাইদহ গ্রামের মৃত তৌফিক ফকিরের ছেলে রায়হান ফকির (৩৮)। লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সেলিম ররেজা বলেন, মঙ্গলবার পার্শ্ববর্তী বড়াইগ্রাম উপজেলার ধানাইদহ এলাকার এক গৃহবধূকে তার ছেলের বিয়ের জন্য লালপুর উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নের ফুলবাড়ী গ্রামে পাত্রী দেখার কথা বলে ডেকে আনে। পরে রাতে ওয়ালিয়া গ্রামের আমজাম তলা এলাকায় নির্জন স্থানে পালাক্রমে ১২-১৪ জন ব্যক্তি ধর্ষণ করে। পরে নির্যাতিতা নারী ওয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে অজ্ঞাতসহ মোট ১৪ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের লিখিত অভিযোগ করে। অভিযোগ পেয়ে বুধবার ওয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ির তদন্ত কর্মকর্তা অভিযুক্ত ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে। লালপুর থানার ওসি সেলিম রেজা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ায় তাদের রিমান্ড চাওয়া হয়নি। আদালত তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করে জেলহাজতে প্রেরণ করেন।

নাটোরের লালপুরে ছেলের বিয়ের জন্য পাত্রী দেখার কথা বলে মাঝ বয়সি এক গৃহবধূকে গণর্ষণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করেছে। আদালত তাদের স্বীকারোক্তি গ্রহণের পর বুধবার বিকালে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। এর আগে বুধবার (১৮ নভেম্বর) ভোরে লালপুর থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, লালপুর উপজেলার ফুলবাড়ী গ্রামের মৃত আনার আলীর ছেলে রাশেদুল ইসলাম (৩৬), ওয়ালিয়া সেন্টারপাড়া গ্রামের মৃত সফর সরদারের ছেলে আকমল সরদার (৪৫), ওয়ালিয়া আমিন পাড়া গ্রামের মৃত লালমিয়া সরকারের ছেলে রবিউল ইসলাম সরকার (৪৫), ওয়ালিয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত লাল মোহাম্মদ…

বিস্তারিত