উচ্চমূল্যের বাজারে ক্রেতাদের মাথায় হাত

উচ্চমূল্যের বাজারে ক্রেতাদের মাথায় হাত

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়ায় অসহায় মানুষ। ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে শাকসবজি, মাছ-মাংসের দাম। লাগামহীন দামে অল্প আয়ের মানুষ শুরু করে উচ্চ মধ্যবিত্তরাও দিশেহারা। রাজধানীর আগারগাঁও এলাকার কয়েকটি বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি পিস ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৪০-৬০ টাকা, প্রতি কেজি বেগুন ৬০-৭০ টাকা, মিষ্টিকুমড়া প্রতিটি ৪০ টাকা, চালকুমড়া প্রতি পিস ৪০ টাকা, শিমের কেজি ১২০ টাকা, পটল ৪০-৫০ টাকা কেজি, ঢেঁড়স ৬০ টাকা কেজি, গাজর ১৬০ টাকা কেজি, মুলা ৬০ টাকা কেজি, টমেটো ১৬০ টাকা কেজি, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা কেজি, করলা ৬০ টাকা কেজি, কাঁচামরিচ ১৮০-২০০ টাকা কেজি, লাউ ৫০-৬০…

বিস্তারিত

উচ্চমূল্যের পোশাকের বাজার পাচ্ছে না বাংলাদেশ

উচ্চমূল্যের পোশাকের বাজার পাচ্ছে না বাংলাদেশ

বাংলাদেশের দাপট এখনও শুধু কম দামের পোশাক রফতানিতেই। যদিও এ খাতের উদ্যোক্তারাই বলছেন, করোনার সময়টুকু বাদ দিলে তৈরি পোশাকের বাজার এখন উচ্চমূল্যের দিকে। অথচ দশমিক ১ শতাংশ আয় আসে উচ্চমূল্যের পোশাক রফতানি থেকে, বলা যায় আসেই না।  ২০১৮ সালে হালনাগাদ করা বিজিএমইএর তথ্যে দেখা যায়, কম দামের পোশাক রফতানিতে পারদর্শী বাংলাদেশ। ৩৫ ডলারের বেশি দামের পোশাকের রফতানির বাজারের বাইরেই এখনও ঘোরাঘুরি করছে কয়েক ৪ দশকের বেশি সময়ের পরিপক্ব এই খাতটি। এমন দামের পোশাক রফতানি থেকে বাংলাদেশের আয় দশমিক ১ শতাংশ। আর এ খাতের আয়ে ৬ শতাংশেরও (৫.৯৩) কম জোগান দেয় ২০ থেকে…

বিস্তারিত