দুর্ণীতির আখড়া রূপগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিস গ্রাহকরা হয়রানির শিকার

দুর্ণীতির আখড়া রূপগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিস গ্রাহকরা হয়রানির শিকার

নজরুল ইসলাম লিখন, রূপগঞ্জ ঃ   রূপগঞ্জের পল্লী বিদ্যুৎতের পূর্বাচল জোনাল অফিসের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, দুর্ণীতি ও ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। নতুন সংযোগ থেকে শুরু করে মিটার স্থাপন, বিদ্যুতের খুঁটি সরানো, ট্রান্সফরমার পরিবর্তনসহ প্রতিটি সেবার জন্য গ্রাহকদের পদে পদে ঘুষ গুনতে হচ্ছে। অফিসের উপ-ব্যবস্থাপক লাবিবুল বাশার নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর লোক পরিচয়ে গ্রাহকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করে বলেও অভিযোগ রয়েছে। নিজের কক্ষে কাজ ফেলে রেখে পাশের কক্ষের দুই নারী কর্মকর্তার সঙ্গে প্রায় খোশগল্পে তিনি মেতে থাকেন বলে অফিস সূত্রে জানা গেছে। ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই হয় না এ অফিসে। আরইবির কর্মকর্তা-কর্মচারী, লাইনম্যান…

বিস্তারিত

দুর্ণীতির আখড়া কায়েতপাড়া তহশিল অফিস, ভোগান্তি চরমে দুর্ণীতির বরপুত্র সহকারী তহশিলদার শহিদুলের অপসারণ দাবী

দুর্ণীতির আখড়া কায়েতপাড়া তহশিল অফিস, ভোগান্তি চরমে দুর্ণীতির বরপুত্র সহকারী তহশিলদার শহিদুলের অপসারণ দাবী

রূপগঞ্জ প্রতিনিধিঃ অনিয়ম,ঘুষ-দুর্নীতির বরপুত্র খ্যাত কায়েতপাড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সহকারী তহশিলদার শহিদুল ইসলাম। তিনি অনিয়মকে নিয়মে পরিনত করে সরকারী নিদর্শনাকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখিয়ে নামজারি ডিসি আর দাখিলারও খাজনার জন্য অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছেন।  নামজারি প্রস্তাব দিতে ৩ থেকে ৪০০০ টাকা প্রকারভেদে আরো বেশি নিয়ে থাকেন। রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ইউনিয়নের কায়েতপাড়া তহশিল অফিস দুর্ণীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। টাকা ছাড়া এখানে কোন ফাইল নড়ে না। অফিসের পদে-পদে টাকা দিয়ে স্থানীয় লোকজন হয়রান। তহশিল অফিসের সহকারী তহশিলদার শহিদুল ইসলাম এসব দুর্ণীতি ও অনিয়মের সঙ্গে জড়িত বলে ভুক্তভোগী অনেকে অভিযোগ করেছেন। আগামী ৭২ ঘন্টার…

বিস্তারিত