শারীরিক ও মানসিক সুস্ততায় রোজার গুরুত্ব অপরিসীম। যদি শারীরিক দিক বিবেচনা করা হয় তবে যা পাওয়া যাবে তার মধ্যে মেধাশক্তি বৃদ্ধি, অতিরিক্ত দৈহিক ওজন হ্রাস, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, কোষের পুনর্গঠন, উচ্চরক্তচাপ ডায়াবেটিসের মতো রোগের উপশম, ও ত্বকের উপকারিতা উল্লেখযোগ্য। আবার মানসিক দিক বিবেচনায় রয়েছে ধর্মের প্রতি আনুগত্যতা, নমনীয়তা, সচেতনতাসহ বেশ কিছু আধ্যাত্মিক উন্নয়ন যা দ্বারা একজন সংযমী ব্যক্তি হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। এসব ভাবনা বা বিচার বিবেচনায় কিছু প্রয়োজনীয় কথা মেনে চলা উচিত সবর। চলুন, এগুলো সম্পর্কে জানি- সেহরি করুন আমরা ইফতারে অনেকে এত বেশি খেয়ে থাকি যে ভোর…
বিস্তারিত