পদ্মায় যেভাবে ডুবে যান নববধূ

কনে সুইটি খাতুন পুর্ণির সঙ্গে একই নৌকায় ছিলেন তার আত্মীয় টুলু বেগম (৩০)। তিনি গায়ের শাড়ি খুলে ফেলে একটি চরাট ধরে ভাসছিলেন। এ সময় তিনি দেখেন সুইটি হাবুডুবু খাচ্ছেন। তার কপালের টিকলি দেখে তিনি তাকে চিনতে পারেন। বাঁচার জন্য তিনি সুইটিকে তার কাপড় খুলে ফেলতে বলেন। সুইটি কাপড় খোলার চেষ্টা করতে যাচ্ছিলেন। পরক্ষণেই তাকিয়ে দেখেন সুইটি আর নেই। কনে সুইটি খাতুনের বাবা শাহীন আলী একজন ট্রাক শ্রমিক। বাড়ি রাজশাহীর পবা উপজেলার ডাঙ্গেরহাট গ্রামে। বর আসাদুজ্জামান রুমন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ড বয়। তার বাড়ি উপজেলার চরখানপুর গ্রামে। গ্রামটি পদ্মা নদীর…

বিস্তারিত