ভিকারুননিসায় পাঁচ বছরে ২১ কোটি টাকার সম্মানী!

ভিকারুননিসায় পাঁচ বছরে ২১ কোটি টাকার সম্মানী!

রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে কেনাকাটা ও অবকাঠামো নির্মাণে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তদন্তে নেমে এর সত্যতাও পেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি। গত পাঁচ বছরে কয়েক কোটি টাকার আর্থিক অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদফতর (ডিআইএ)। গত পাঁচ বছরে প্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির সদস্য, অধ্যক্ষ ও শিক্ষক-কর্মচারীরা সম্মানী হিসেবে নিয়েছেন ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৩৮ হাজার ২৩২ টাকা। যা রীতিমতো বিস্ময়কর বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে শীর্ষ কর্মকর্তারা। সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে জমা দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে দুদিন ডিআইএ’র শিক্ষা পরিদর্শক…

বিস্তারিত

নিয়োগ পরীক্ষায় ২ নম্বর বাড়িয়ে দিলেন ভিকারুননিসার শিক্ষক

ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পরীক্ষা হয়েছে। শনিবারের এ পরীক্ষায় দুই প্রার্থীর খাতায় টেম্পারিং করে নম্বর বাড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষক প্রতিনিধি ফাতেমা জোহরা হকের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে অবহিত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে বিদ্যালয়টির অভিভাবক ফোরাম। অভিযোগে জানা গেছে, গত শনিবার (২৭ নভেম্বর) ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নের সময় দুইজন প্রার্থীর নম্বর খাতায় টেম্পারিং করে বাড়িয়ে দেন শিক্ষক প্রতিনিধি ফাতেমা জোহরা হক। অভিযোগের ভিত্তিতে…

বিস্তারিত

ভিকারুননিসায় এক ছাত্রীকে টিসি দিলে আয় ১০ লাখ!

ভিকারুননিসায় এক ছাত্রীকে টিসি দিলে আয় ১০ লাখ!

রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও কলেজের বিরুদ্ধে রয়েছে ভর্তি বাণিজ্য, অতিরিক্ত ফি আদায়, অভিভাবকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারসহ নানা অভিযোগ। শিক্ষার্থী অরিত্রির অধিকারীর মৃত্যুর পর মুখ খুলছেন অভিভাবকরাও। অরিত্রির ঘটনায় এক নারী শিক্ষককে গ্রেফতার করা হলেও আরও দুজন পলাতক। অভিভাবকদের অভিযোগ, যে শিক্ষকরা পতালক তারাই ঘটনার সঙ্গে বেশি জড়িত। ভিকারুননিসার অনিয়মের প্রতিবাদে শুক্রবার প্রতিবাদমুখর ছিলেন অভিভাবকরা। একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে একজন অভিভাবক অভিযোগ করে বলেন, ‘একটি ছাত্রীকে টিসি দিয়ে বের করে দিলে, আরেকটি ছাত্রী ভর্তি করা যাবে। তাহলে নগদে ১০ লাখ টাকা আয় হয়ে যাবে। প্রতিটি শিক্ষকের মাথায় এটি ঘোরে।’…

বিস্তারিত