কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়

কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়

কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। শিরোনাম দেখে চমকে যাবেন না! পিৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ তাদের আবার অসংখ্য রকমের সমস্যা। একটু মানুষের সমস্যা দেখতে হলে মেডিকেল যান। আপনি চাইলে গর্ভধারণ বাসায় বসে করতে পারেন আমাদের টিপস ফলো করে। অনেকেই কোনো নিয়ম না মেনেও গর্ভধারণ করতে পারেন আবার অনেক দম্পতি সব নিয়ম কানন ফলো করে সব ডাক্টারের পিছনে ঘুর ঘুর করে অনেক টাকা ধংস করেও সন্তান গ্রহণ করতে চান কিন্তু অজানা কারণে তা হয় না কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। পিল খাওয়া বন্ধ করা বা কনডম ব্যবহার করা বাদ দিলেই একজন নারী প্রেগন্যান্ট হয়ে যাবেন তা কিন্ত নয়। মা হতে চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবার-দাবার , নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন ইত্যাদি বিষয় ঠিক রাখা খুব জরুরী। কিভাবে সহবাস করলে সন্তান হয় তবে আর একটি ব্যাপার আছে সেটা হল শারীরিক মিলন।

 

শারীরিক মিলনের কিছু নিয়ম সম্পর্কে সচেতন হলে গর্ভবতী হওয়াটা সহজ করে দিতে পারে। তাই আপনি যদি গর্ভবতী না হয়ে থাকেন তাহলে প্রথম টিপস হলো ভয় না পেয়ে স্বামীর সাথে মিলনে সচেতন হতে পারেন। সেক্সটাকে কিভাবে দুজনে আরও ইসজয় করতে পারেন সেদিকে একটু লক্ষ করেন। যা ঘরে বসে ফ্রী ইনজয় করতে পারেন কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয় তার জন্য আর ডাক্তারের কাছে যাওয়া কেন? নিজেই এই টিপস গুলো মাথায় রেখে ফলো করে সেক্স করার সময় ট্রাই করে দেখুন, আপনি গর্ভবর্তী হয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ

সহবাসের সঠিক সময় জানেন কি? যখন তখন সহবাস করলেন আর হয়ে গেল এমনটা হয় কিন্ত। সহবাস করলেই যদি ঝোক থামার জন্য হয় সেটা বড় কথা নয় তার উপর সহবাসের সঠিক সময় নির্ধারণ করতে হবে। সবচেয়ে ভাল সময় হল গভীর রাত কিংবা ভোর যখন খুব নিরব চারপাশ্বে তখনই সহবাসের সঠিক সময়। করে দেখেন অনেক মজা পাবেন সহবাসের সঠিক সময় করলে

শারীরিক মিলনের সময় কিছু জীনিস ফলো করলে আপনাকে দ্রুততম গর্ভবর্তী হতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে কিছু নিয়ম আপনাকে ফলো করতেই হবে তবে আপনাকে জানতেই হবে ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে। আরও জানতে হবে আপনাকে মাসিকের সঠিক হিসাব । যেন আপনি চাইলে সেই সময় মাথায় রেখে কাজে লাগাতে পারেন।

 

ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য সময়

গর্ভবতী হওয়ার জন্য অনেক কিছু তো করা হলো তার জন্য আপনাকে সঠিক নিয়মে মিলন করতে হবে। তার জন্য প্রথমেই ভেবে দেখতে হবে স্বামীর সাথে মিলিত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে। হিসাব করলে দেখা যাবে যে বেশীভাগ সময়ে স্ত্রীর ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সময় হয়তো মিলন ঘটে নি যার কারণে গর্ভধারণও হয় নি কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। অনেকে কনডম ব্যবহার বন্ধ করলেও গর্ভবতী হতে পারেন না প্রায়ই সামান্য কিছু ভুলের কারণে । এর কারণ তেমন কিছুই না অনেক ক্ষেত্রে। যেহেতু একজন নারীর ডিম্বাশয় থেকে প্রতিমাসে একবার ডিম্বানু তৈরি করে, সেক্ষেত্রে নারীর ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গর্ভধারণের ক্ষেত্রে। যখন নারীর ডিম্বাশয় থেকে একবার ডিম্বানু তৈরি এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় শুধুমাত্র তখনই বীর্যের সংস্পর্শে এলে ডিম্বানুটি নিষিক্ত হতে পারে এবং গর্ভধারণ করতে পারে। শুক্রাণু নারীর গর্ভে গিয়ে কতদিন বাচে? জেনে রাখা দরকার যে পুরুষের শুক্রাণু প্রায় পাঁচদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। পুরুষের সাথে মিলিত হয় তার সঙ্গির সাথে তখনই শুক্রাণু ডিম্বানুটির সাথে মিলিত হতে পারে, যদি নারীর ডিম্বানু প্রস্তুত হয়।

https://agamirsomoy.com/world-cup-tv-offer/234144

একজন নারীর অবস্যই মাসিকের হিসাব মাথার রাখতে হবে মিলনের আগে। শুধু যখন তখন মিলন করলেই গর্ভধারণ হবে এমনটা নয়। মাসিক শুরুর দিন থেকে গুণে গুণে সাতদিন পর্যন্ত ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার মতো পুরোপুরি যোগ্য হয় না বলা চলে। তাদের কথা আলাদা যাদের মাসিক অনিয়ম। কিন্ত যাদের প্রতিমাসে ঠিকঠাক মতো সঠিক সময় মাসিক হয় তারা এ বিষয়টা মাথায় রাখতে পারেন। এটাও মনে রাখতে হবে যে ইমার্জেন্সি পিল খেলে এ হিসাব কাজ করবে না। গর্ভধারণ করার সুযোগ খুব কম থাকে এই সময়ে যখন স্বাভাবিক মাসিক হয় যাদের তাদের পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্বামীর সাথে মিলিত হলেও এ থেকে কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। অন্য কোনো সমস্যা না থাকলে গর্ভবতী হবেন নারী, গর্ভবতী হতে চাইলে মাসিকের এর পরের ১০ দিন স্বামীর সাথে একবার করে মিলিত হলে । কারণ এ সময়ের ভিতরেই ডিম্বানুটি প্রস্তুত হয়।

 

জন্ম বিরতিকরণ প্রক্রিয়া বন্ধ করা

কনডম ব্যবহার বন্ধ করে মাসিকের প্রথম দিন থেকে হিসাব রাখতে হবে কবে কবে ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার সম্ভাব্য সময়টা। যে ধরণের জন্ম নিরোধকই ব্যবহার করুন না কেন আপনাকে বন্ধ করে দিতে হবে আপনি । যেদিন পিল স্ট্রিপ শেষ হয়ে যায় , আর আপনি যদি পিল খান তাহলে হুটহাট বন্ধ না করে এরপরের মাসিকের প্রথম দিন আর পিল খাবেন না। মাসিক শুরু হলে তখন থেকে হিসাব মাথায় রাখা শুরু করবেন।

 

ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার আগেই শারীরিক মিলন

তবে জেনে রাা ভালো যে পুরুষের শুক্রাণু নারীদের জরায়ু বা ডিম্বনালীতে দুই থেকে তিনদিন সুপ্ত অবস্থায় বেচে থাকে এই দুু-তিনদিনের ভিতরে নারীর ডিম্বাণু নিষিক্ত হলে গর্ভধারণ হতে পারে। কিন্ত নারীর ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার মতো অবস্থায় থাকে মাত্র ১২ থেকে ২৪ ঘন্টা কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। এরপর সেখানে আর কোনো পুরুষের শুক্রাণু কাজ করতে পারে না। তাই ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য দিনে শারীরিক মিলন না একটি সহজ নিয়ম ফলো করতে পারেন। সেটা হলো মাসিকের ব্লাডিং শেষ হলেই একদিন পর পর করে মিলন চালিয়ে যেতে পারেন যেন ডিম্বাণু প্রস্তুত হলেই শুক্রাণু মিলিত হতে পারে। জরায়ুতে অপেক্ষ্মান শুক্রাণুও সেটা নিষিক্ত করতে পারে।

 

শারীরিক মিলন প্রতিদিন নয়

অনেকের ধারণা করে যে বাচ্চা নিতে চাইলে প্রতিদিন শারীরিক মিলন হওয়াটা জরুরী। তবে এটা ঠিক নয় যে প্রতিদিন শারীরিক মিলনে শারিরীক বা মানুষিক অবসাদ বা ক্লান্তি চলে আসতে পারে। কিংবা পুরুষের বীর্য এর ঘাটতি দেখা যেতে দিতে পারে কিংবা নারীর মিলিত হওয়ার আগ্রহ কমে যেতে পারে । এর ফলে ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার সময় শারীরিক মিলন না ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। তাই এক দিন পর পর শারীরিক মিলন গর্ভবতী হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় এটাকে বেস্ট উপায় ও বলা যেতে পারে কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। এতে করে শারীরিক মিলনের আগ্রহও থাকে আবার ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেশী থাকে।

https://agamirsomoy.com/carrier-ceiling-cassette-type-ac/234222

শারীরিক মিলনে করণীয়

  • বিছানায় পিঠ লাগিয়ে শুয়ে থাকুন শারীরিক মিলনের পর । যেন বীর্য জরায়ুর দিকে সহজে প্রবাহিত হতে পারে। পাগুলো একটু উঁচু করে রাখার জন্য একটা কোলবালিশ পায়ের নীচে কিংবা পাচার নিচে দিয়ে রাখতে পারেন। মোট কথা বীর্য যতক্ষণ সময় ধরে জরায়ুর ভিতরে রাখা যায় ততই ভালো।
  • মিলনের সাথে সাথেই উঠে না যেতে হয় বিছানা থেকে এমন সময় মিলন করাই বেটার গর্ভধরারণ করার জন্য। এজন্য শারীরিক মিলনের জন্য ঘুমের আগের সময় বেছে নিন শারীরিক মিলন করার জন্য।
  • নিজেকে পরিষ্কার করে নেয়ার অভ্যাস খুবই ভালো মিলনের পর পরই। এতে কোনো রকম ইনফেকশনের ভয় থাকে না। কিন্ত গর্ভধারণের জন্য অন্তত ১ ঘন্টা পানি বা সাবান দিয়ে যৌনাঙ্গ না ধুয়েই থাকতে হবে।
  • যৌন মিলনের বহুল প্রচলিত অনেক পজিশন আছে কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। তবে পজিশন নারীর উপরে পুরুষ এটাই সব থেকে বেটার এবং সব থেকে বেশী ব্যবহিত হয়। একে মিশনারি পজিশন বলে। অনেকেই মনে করেন যে মিশনারি পজিশনে শারীরিক মিলন এক্ষেত্রে সাহায্য করেতে পারে। কারণ এ্ই পজিশনে নারী কোনো রকম নড়াচড়া ছাড়াই মিলন কার্য
    সম্পাদন করতে পারে এবং বিছানায় পিঠ লাগিয়ে শুয়ে থাকতে পারেন।

গর্ভবতী হওয়ার জন্য শারীরিক মিলনের ব্যাপারে হিসাবি অবশ্যই হতে হবে।বেবি নিতে চান আবার হিসাবি হতে চান না তাহলে বিবে নেওয়া ভবিষ্যাৎ স্বপ্ন হয়েই থাকবে শুধু। যৌন মিলন সব সময় নিয়ন্ত্রিত করতে হবে। অতিরিক্ত যৌন মিলন শারীরিক ক্ষতি বয়ে নিয়ে আসতে পারে। আবার অতিরিক্ত যৌন মিলন আপনার সঙ্গিনীর বিষাদের কারণ ও হয়ে যেতে পারে। তাই কিভাবে সহবাস করলে সন্তান হয় অনিয়ন্ত্রিত শারীরিক মিলন পরিত্যাগ করতে হবে অবশ্যই। মাসিকের সঠিক হিসাব মাথায় রেখে নিয়ম- বিধান মেনে শারীরিক মিলন গর্ভধারণ খুব সহজ করে দেবে। তার মানে এই না যে নিজেদের আনন্দ বিসর্জন দিয়ে দিতে হবে শারীরিক মিলক করতে হবে। এক্ষেত্রে মাথায় রাথতে হবে শারীরিক মিলনের সব ইনজয়মেন্ট বজায় রেখে এই কাজ টি সম্পাদন করতে হবে। শারীরিক মিলনের সম্পুর্ন আনন্দ বজায় রেখেই গর্ভধারণের চেষ্টা করতে হবে যাতে পুরো ব্যাপারটা আনন্দদায়ক হয়ে উঠবে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের জন্য ।

 

এই লেখাটি যদি আপানাদের সামান্য উপকারে আসে তাহলে আমাদের লেখা সার্থক। আমরা চেষ্টা করেছি যেটা সামান্য চেষ্টা করে বাসায় বসেই বেবি নিতে পারেন, তার জন্য ডক্টরদের কাছে যাওয়ার দরকার কি। গর্ভধারণ করতে গেলে এই মাসিকের হিসাবটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিভাবে সহবাস করলে সন্তান হয়। কিছু নারী আছে মাসিকের হিসাব কড়াকড়ি হিসাব রাখে আবার কিছু নারী আছে যারা খুবই হেল হেলি জীবন যাপন করে যেন মাসিক কবে হল কবে গেল কিছুই মাথায় নাই কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। তবে গর্ভধারণ করতে গেলে তাদের সবাকেই সচেতন হতে হবে তাদের মাসিকের দিনকাল নিয়ে।মনে রাখতে হবে মাসিক খুবই গুরুত্বপুর্ণ একজন মেয়ের জন্য। অনেক আপু আছে যাদের মিাসিক হয় না যার কারণে এই আপুরা বেবি নিতে পারে না। যারা বেবি নিতে পারে না তাদের যে কি পরিমাণ কষ্ট যাদের বেবি নাই একমাত্র তারাই এই কষ্ট অনুভব করতে পারে।

 

আপনি আরও পড়তে পারেন