রাত থেকে রামপুরা-বনশ্রীতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ, ভোগান্তি

রাজধানীর রামপুরা-বনশ্রী আবাসিক এলাকায় গভীর রাত থেকে বাসা বাড়ি ও শিল্প প্রতিষ্ঠানে গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্তও এসব এলাকায় গ্যাস ছিল না। স্থানীয়রা জানান, পূর্ব ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ গ্যাস বন্ধ হয়ে যাওয়াতে তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। সকালে চুলা না জ্বলায় রান্না হয়নি অনেকের বাসাতেই। স্থানীয় হোটেলগুলোতে দেখা গেছে উপচেপড়া ভিড়। আর এই সুযোগে হোটেল মালিকরাও ইচ্ছামতো দাম হাঁকিয়ে বসছে। তারপরও মানুষ এক প্রকার বাধ্য হয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে খবার নিচ্ছে। রফিকুল ইসলাম রনি নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা ফেসবুকে লিখেছেন, গ্যাস সংকটের প্রভাবে মহল্লার দোকানীরাও পরটার দাম নিচ্ছেন ইচ্ছে মত। তবুও সান্ত্বনা সিরিয়াল দাঁড়িয়ে সকালের নাস্তাটা করতে পারলাম। এ প্রসঙ্গে তিতাস গ্যাস কল সেন্টারের কল এক্সিকিউটিভ প্রবীর দাস বলেন, রাত থেকে হঠাৎ করে রামপুরা-বনশ্রী এলাকায় গ্যাসের প্রবাহ বন্ধ রয়েছে। গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক করতে ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করছেন। বিডি-প্রতিদিন

রাজধানীর রামপুরা-বনশ্রী আবাসিক এলাকায় গভীর রাত থেকে বাসা বাড়ি ও শিল্প প্রতিষ্ঠানে গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্তও এসব এলাকায় গ্যাস ছিল না।

রাজধানীর রামপুরা-বনশ্রী আবাসিক এলাকায় গভীর রাত থেকে বাসা বাড়ি ও শিল্প প্রতিষ্ঠানে গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্তও এসব এলাকায় গ্যাস ছিল না।  স্থানীয়রা জানান, পূর্ব ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ গ্যাস বন্ধ হয়ে যাওয়াতে তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। সকালে চুলা না জ্বলায় রান্না হয়নি অনেকের বাসাতেই। স্থানীয় হোটেলগুলোতে দেখা গেছে উপচেপড়া ভিড়। আর এই সুযোগে হোটেল মালিকরাও ইচ্ছামতো দাম হাঁকিয়ে বসছে। তারপরও মানুষ এক প্রকার বাধ্য হয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে খবার নিচ্ছে।  রফিকুল ইসলাম রনি নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা ফেসবুকে লিখেছেন, গ্যাস সংকটের প্রভাবে মহল্লার দোকানীরাও পরটার দাম নিচ্ছেন ইচ্ছে মত। তবুও সান্ত্বনা সিরিয়াল দাঁড়িয়ে সকালের নাস্তাটা করতে পারলাম।  এ প্রসঙ্গে তিতাস গ্যাস কল সেন্টারের কল এক্সিকিউটিভ প্রবীর দাস বলেন, রাত থেকে হঠাৎ করে রামপুরা-বনশ্রী এলাকায় গ্যাসের প্রবাহ বন্ধ রয়েছে। গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক করতে ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করছেন।   বিডি-প্রতিদিন

স্থানীয়রা জানান, পূর্ব ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ গ্যাস বন্ধ হয়ে যাওয়াতে তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। সকালে চুলা না জ্বলায় রান্না হয়নি অনেকের বাসাতেই। স্থানীয় হোটেলগুলোতে দেখা গেছে উপচেপড়া ভিড়। আর এই সুযোগে হোটেল মালিকরাও ইচ্ছামতো দাম হাঁকিয়ে বসছে। তারপরও মানুষ এক প্রকার বাধ্য হয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে খবার নিচ্ছে।

রফিকুল ইসলাম রনি নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা ফেসবুকে লিখেছেন, গ্যাস সংকটের প্রভাবে মহল্লার দোকানীরাও পরটার দাম নিচ্ছেন ইচ্ছে মত। তবুও সান্ত্বনা সিরিয়াল দাঁড়িয়ে সকালের নাস্তাটা করতে পারলাম।

এ প্রসঙ্গে তিতাস গ্যাস কল সেন্টারের কল এক্সিকিউটিভ প্রবীর দাস বলেন, রাত থেকে হঠাৎ করে রামপুরা-বনশ্রী এলাকায় গ্যাসের প্রবাহ বন্ধ রয়েছে। গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক করতে ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করছেন।
বিডি-প্রতিদিন

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment