নবাবগঞ্জ কুমারগোল্লা এলাকার রেকর্ড পরিবর্তন কিরে প্রায় শত বছরের প্রাচিন কালী মন্দিরের জমি আত্মসাৎের চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
অভিযোগে জানা গেছে ১৯৪১ সালে তৎকালীন মৃত অধর চন্দ্র পালের স্ত্রী চম্পাকা সুন্দরী পাল স্বামীর মৃত্যুশয্যায় শেষ ইচ্ছায় নিজ বসত ভিটা গোল্লা মৌজার ৫১২ দাগের ৪০ শতাংশ জমি মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য ৫৭৮২নং দলিল মূলে অর্পন করেন।
মন্দিরের সেবায়েত হিসাবে রেখে যান তার এক ভাইয়ের ছেলেকে। যা দান দলিলে অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। যদিও এস এ রেকর্ড মন্দিরের নামে হয়নি। পরে আর এস রেকর্ডে এসে ২৫০ খতিয়ানের ৫১২ নং দাগের মন্দিরের নামে যুক্ত হয়।
কিন্তু স্তানীয় বিরাজ পল ডি কস্তা গং ও স্তানীয় একটি ভূমিদস্যু চক্র মিলে মন্দির কে বাড়ি শ্রেনী দেখিয়ে আত্মসাৎের চেষ্টা করছেন। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে ফুঁসে উঠে এলাকা বাসী।
জমি দাবিদার বিরাজ পল ডি কস্তা বলেন জমিটির সাড়ে ৩৮ শতাংশ আমার পরিবারের খরিদ সূত্রে মালিক। তবে আর এস রেকর্ড মূলে তিনি কতটুকু জমির মালিক হতে পারেন সে বিষয়ে মেনে নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
মন্দিরের পূজার্চনাকারী গৌরী পাল কান্না জরিত কন্ঠে বলেন মন্দিরটির প্রতিষ্ঠাতা আমার স্বামীর পূর্ব পুরুষ। সেই ভাবে আমি পূজার্চনা করে আসছি। কিন্তু সম্পতি শুনছি এটি নাকি অন্য কারো। বিগটিম আমাদেরকে নানা ভাবে ভয় ভিতি দেখাচ্ছে।