মেসিদের স্বপ্ন গুঁড়িয়ে আবারও শিরোপা চিলির

ফিরে এল সান্তিয়াগোর ফাইনাল। এক বছর পর আবারও চিলির কাছে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা খরা কাটানোর স্বপ্ন গুঁড়িয়ে গেল আর্জেন্টিনার। নির্ধারিত আর অতিরিক্ত সময় ছিল গোলশূন্য থাকার পর টাইব্রেকারে আর্জেন্টিনাকে ৪-২ গোলে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় বারের মতো কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতলো চিলি। টুর্নামেন্টে ফাইনালের আগে আর্জেন্টিনা করেছিল ১৮ গোল, চিলি ১৬। তবে নিউ জার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে ফাইনালে জ্বলে উঠতে পারেনি কোনো দলেরই আক্রমণভাগ। ২১তম মিনিটে ম্যাচের প্রথম ভালো সুযোগটা আসে গারি মেদালের ভুলে। সতীর্থের পাস তার পা ফসকে গেলে বল পেয়ে যান গনসালো হিগুয়াইন। এগিয়ে আসা গোলরক্ষক ক্লাওদিও ব্রাভোর উপর দিয়ে তার চিপ বাঁ পোস্টের সামান্য বাইরে দিয়ে যায়। তিন মিনিট পর মেসির ফ্রি-কিকে ওতামেন্দির হেড একটুর জন্য বাইরে দিয়ে যায়। ২৮তম মিনিটে মেসিকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় মার্সেলো দিয়াসকে। প্রথম হলুদ কার্ডটি তিনি দেখেছিলে মেসিকেই আটকাতে গিয়ে। ব্রাজিলের রেফারির এই সিদ্ধান্তকে বেশি কঠোরই মনে হয়েছে। ৪০তম মিনিটে ডি-বক্সে ডাইভের জন্য মেসিকেও দেখতে হয় হলুদ কার্ড। বিরতির কিছু আগে আর্তুরো ভিদালকে ফাউলের জন্য আর্জেন্টিনা ডিফেন্ডার মার্কাস রোহোকে সরাসরিই লাল কার্ড দেখিয়ে দেন রেফারি। রেফারির এই সিদ্ধান্ত নিয়েও বিতর্ক হতে পারে। ৫৬তম মিনিটে লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নিয়ে আরেকটি সুযোগ নষ্ট করা হিগুয়াইনকে একটু পরে তুলে নিয়ে সের্হিও আগুয়েরোকে নামান কোচ জেরার্দো মার্তিনো। সের্হিও রোমেরোর প্রথম ম্যাচের সেভ করতে হয় ৭৯তম মিনিটে। বল নিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে পড়া এদুয়ার্দো ভারগাসের শট ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকান রোমেরো। পাঁচ মিনিট পর ডি-বক্সের ভেতর থেকে লক্ষ্যভ্রষ্ট শটে আরেকটি সুযোগ নষ্ট করেন আগুয়েরো। নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে ডি-বক্সে ঢুকে পড়া বশেজুর কাটব্যাক থেকে গোল করতে পারেননি সানচেস। পাল্টা আক্রমণে মেসি বল নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়ের নবম মিনিটে ভারগাসের ডাইভিং হেড ঠেকান রেমেরো। পরের মিনিটে আগুয়েরোর হেড আঙুলের ছোঁয়ায় ক্রসবারের উপর দিয়ে সেভ করেন ব্রাভো। টাইব্রকারে ভিদালের প্রথম শটই ঠেকিয়ে দেন রোমেরো। মেসি ক্লাব সতীর্থ ব্রাভোকে কোনো কষ্ট দেননি, উড়িয়ে মারেন ক্রসবারের উপর দিয়ে! নিকোলাস কাস্তিওর দ্বিতীয় শট জালে ঢোকান। মাসচেরানোও বাঁ পাশে গিয়ে গোল করেন। আরাগেনস রেমেরোকে নড়তে না দিয়েই বল জালে পাঠান। আগুয়েরো নিচু শটে ডান কোণ দিয়ে ব্রাভোকে ফাঁকি দেন। চতুর্থ শটে ঠাণ্ডা মাথায় উপরের বাঁ কোন দিয়ে বল জালে পাঠা বোশেজু। কিন্তু বিগলিয়ার শট ঠেকিয়ে দেন ব্রাভো। ফ্রান্সেসকো সিলভা বল জালে পাঠিয়ে হতাশায় পোড়ান আর্জেন্টিনাকে।
  ফিরে এল সান্তিয়াগোর ফাইনাল। এক বছর পর আবারও চিলির কাছে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা খরা কাটানোর স্বপ্ন গুঁড়িয়ে গেল আর্জেন্টিনার।   নির্ধারিত আর অতিরিক্ত সময় ছিল গোলশূন্য থাকার পর টাইব্রেকারে আর্জেন্টিনাকে ৪-২ গোলে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় বারের মতো কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতলো চিলি।  টুর্নামেন্টে ফাইনালের আগে আর্জেন্টিনা করেছিল ১৮ গোল, চিলি ১৬। তবে নিউ জার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে ফাইনালে জ্বলে উঠতে পারেনি কোনো দলেরই আক্রমণভাগ। ২১তম মিনিটে ম্যাচের প্রথম ভালো সুযোগটা আসে গারি মেদালের ভুলে। সতীর্থের পাস তার পা ফসকে গেলে বল পেয়ে যান গনসালো হিগুয়াইন। এগিয়ে আসা গোলরক্ষক ক্লাওদিও ব্রাভোর উপর দিয়ে তার চিপ বাঁ পোস্টের সামান্য বাইরে দিয়ে যায়।  তিন মিনিট পর মেসির ফ্রি-কিকে ওতামেন্দির হেড একটুর জন্য বাইরে দিয়ে যায়।  ২৮তম মিনিটে মেসিকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় মার্সেলো দিয়াসকে। প্রথম হলুদ কার্ডটি তিনি দেখেছিলে মেসিকেই আটকাতে গিয়ে। ব্রাজিলের রেফারির এই সিদ্ধান্তকে বেশি কঠোরই মনে হয়েছে।  ৪০তম মিনিটে ডি-বক্সে ডাইভের জন্য মেসিকেও দেখতে হয় হলুদ কার্ড। বিরতির কিছু আগে আর্তুরো ভিদালকে ফাউলের জন্য আর্জেন্টিনা ডিফেন্ডার মার্কাস রোহোকে সরাসরিই লাল কার্ড দেখিয়ে দেন রেফারি। রেফারির এই সিদ্ধান্ত নিয়েও বিতর্ক হতে পারে।  ৫৬তম মিনিটে লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নিয়ে আরেকটি সুযোগ নষ্ট করা হিগুয়াইনকে একটু পরে তুলে নিয়ে সের্হিও আগুয়েরোকে নামান কোচ জেরার্দো মার্তিনো।  সের্হিও রোমেরোর প্রথম ম্যাচের সেভ করতে হয় ৭৯তম মিনিটে। বল নিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে পড়া এদুয়ার্দো ভারগাসের শট ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকান রোমেরো।  পাঁচ মিনিট পর ডি-বক্সের ভেতর থেকে লক্ষ্যভ্রষ্ট শটে আরেকটি সুযোগ নষ্ট করেন আগুয়েরো।  নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে ডি-বক্সে ঢুকে পড়া বশেজুর কাটব্যাক থেকে গোল করতে পারেননি সানচেস। পাল্টা আক্রমণে মেসি বল নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।  অতিরিক্ত সময়ের নবম মিনিটে ভারগাসের ডাইভিং হেড ঠেকান রেমেরো। পরের মিনিটে আগুয়েরোর হেড আঙুলের ছোঁয়ায় ক্রসবারের উপর দিয়ে সেভ করেন ব্রাভো।  টাইব্রকারে ভিদালের প্রথম শটই ঠেকিয়ে দেন রোমেরো। মেসি ক্লাব সতীর্থ ব্রাভোকে কোনো কষ্ট দেননি, উড়িয়ে মারেন ক্রসবারের উপর দিয়ে!  নিকোলাস কাস্তিওর দ্বিতীয় শট জালে ঢোকান। মাসচেরানোও বাঁ পাশে গিয়ে গোল করেন।      আরাগেনস রেমেরোকে নড়তে না দিয়েই বল জালে পাঠান। আগুয়েরো নিচু শটে ডান কোণ দিয়ে ব্রাভোকে ফাঁকি দেন।  চতুর্থ শটে ঠাণ্ডা মাথায় উপরের বাঁ কোন দিয়ে বল জালে পাঠা বোশেজু। কিন্তু বিগলিয়ার শট ঠেকিয়ে দেন ব্রাভো।  ফ্রান্সেসকো সিলভা বল জালে পাঠিয়ে হতাশায় পোড়ান আর্জেন্টিনাকে।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment