বিশেষ প্রতিনিধি
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় ইছামতি নদীর বিভিন্ন অংশ দখল মুক্ত উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যান আদালত পরিচালনা করেছে। উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ইছামতি নদীর মরিচা থেকে শিকারী পাড়া পর্যন্ত প্রায় ৩০ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন অংশ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বিভিন্ন উপায়ে নিজেদের দখলে নেয়ার পায়তারা করছে।
সম্প্রতি উপজেলার সমসাবাদ কাউমি মাদরাসা সংলগ্ন নদী দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মানের অভিযোগে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তোফাজ্জল হোসেনের নেতৃত্বে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালত মো. আহাদ আলী নামে এক ইটবালু ব্যবসায়ীকে ১ লাখ টাকা অর্থ দন্ড প্রদান করেন। দন্ডপ্রাপ্ত ব্যবসায়ী উপজেলার মাধবপুর গ্রামের মৃত শেখ জয়নদ্দীনের ছেলে। এলাকাবাসীর অভিযোগ ইছামতি নদীর বিভিন্ন অংশ প্রভাবশালীরা দখল করে নিলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রশাসন ধীর গতিতে চলো নীতি গ্রহণ করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তোফাľল হোসেন বলেন, নদী ও সরকারী জলাশয় দখলকারীরা সমাজ ও রাষ্ট্রের শত্রু। তাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তবেই দখল ও দুষণ বন্ধ হবে।