চুয়েটে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ একসূত্রে গাঁথা’ – চুয়েট ভিসি

চুয়েটে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ একসূত্রে গাঁথা’ - চুয়েট ভিসি

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক ও অভিন্ন সত্ত্বা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ একসূত্রে গাঁথা। কেননা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার লক্ষ্য ছিল ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ। অন্যদিকে শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য হচ্ছে একটি ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্রম্ক্তু, উন্নত ও আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র।

বর্তমান প্রজন্ম যাতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ ও চেতনাকে ধারণ করতে পারে সেজন্য বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি অদ্য ১৭ মার্চ (শনিবার), ২০১৮ খ্রি. চুয়েটের স্বাধীনতা চত্ত্বরে আয়োজিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

চুয়েটে জাতীয় দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে উক্ত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. রনজিৎ কুমার সূত্রধর, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কৌশিক দেব, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক।

এতে আরো বক্তব্য রাখেন শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি প্রকৌশলী অচিন্ত কুমার চক্রবর্তী, স্টাফ এসোসিয়েশনের সভাপতি জনাব মোঃ জামাল উদ্দীন প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মানবিক বিভাগের প্রভাষক জনাবা নাহিদা সুলতানা ও সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) জনাব মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।

এর আগে সকালে ক্যাম্পাসের স্বাধীনতা চত্ত্বর সংলগ্ন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে দিনব্যাপী কর্মসূচীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। পরে আলোচনা সভা শেষে শিশুদের সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসের কেক কাটা হয়। এরপর শিশুকিশোরদের অংশগ্রহণে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা অনুুষ্ঠিত হয়।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment