রেল যাচ্ছে বরিশালে

‘আজকে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন থেকে শুরু করে সেখানে নানামুখী কর্মমুখী ব্যবস্থা নিয়েছি। এমনকি সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ও করে দিয়েছি। আমরা মেডিকেল কলেজের উন্নতি করেছিলাম এবার সেখানে কারিগরি শিক্ষা থেকে শুরু করে বহুমুখী শিক্ষার যেন প্রসার ঘটে সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। সেই সঙ্গে কর্মসংস্থানের জন্য আমরা নানামুখী ব্যবস্থা নিয়েছি।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বরিশাল এক সময় আমাদের শস্য ভাণ্ডার ছিল। বৃহত্তর বরিশাল যেন আবার যেন শস্য ভাণ্ডার হয়, তার জন্য নানা পদক্ষেপ নিয়েছি, গবেষণা চলছে।’ ‘লবণাক্ত সহিষ্ণু ধান ইতিমধ্যে এসে গেছে। আবার জলমগ্ন সহিষ্ণু ধান, সেটাও আমাদের গবেষকরা করছে। এভাবে খাদ্যে এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানুষের আবাসভূমি থেকে শুরু করে সব ধরনের সুবিধা যাতে এই অঞ্চলের মানুষ পায় তার ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি।’ আর জলবায়ু পরিবর্তনে যেন বৃহত্তর বরিশালবাসীর ক্ষতি যেন না হয়, সে জন্যও নানা ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল গ্রহণ করে বরিশালের সঙ্গে করা ভিডিও কনফারেন্সে বিভাগে রেললাইন নিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বরিশালে শিক্ষা বিস্তারসহ নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘আরেকটা কাজ করব। বরিশাল তো কখনও রেললাইন দেখেনি, আমরা বরিশাল পর্যন্ত রেললাইন নিয়ে যাব। ইতিমধ্যে আমরা সে প্রকল্প নিয়েছি।’

রবিবার সকালে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

এরপর প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলেন বরিশাল ও বান্দরবানের চার জন শিক্ষার্থী এবং দুই জন শিক্ষকের সঙ্গে।

বরিশাল থেকে কথা বলেন জেলা স্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী আলী ইমরান কাফি এবং একটি মাদ্রাসার দাখিলের পরীক্ষার্থী দিলসাত নওসিন মুনিয়া।

এরপর কথা বলেন বরিশাল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুবা হোসেন।

পরে প্রধানমন্ত্রী বরিশালে শিক্ষার পাশাপাশি সামগ্রিক উন্নয়নে তার সরকারের নেয়া নানা পদক্ষেপ নিয়ে কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বরিশাল একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল ছিল। কোনো ধরনের উন্নয়নের ছোঁয়াই ছিল না। ১৯৯৬ সালে সরকারে আসার পরই আমরা সার্বিকভাবে পদক্ষেপ নেই।’

‘আজকে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন থেকে শুরু করে সেখানে নানামুখী কর্মমুখী ব্যবস্থা নিয়েছি। এমনকি সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ও করে দিয়েছি। আমরা মেডিকেল কলেজের উন্নতি করেছিলাম এবার সেখানে কারিগরি শিক্ষা থেকে শুরু করে বহুমুখী শিক্ষার যেন প্রসার ঘটে সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। সেই সঙ্গে কর্মসংস্থানের জন্য আমরা নানামুখী ব্যবস্থা নিয়েছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বরিশাল এক সময় আমাদের শস্য ভাণ্ডার ছিল। বৃহত্তর বরিশাল যেন আবার যেন শস্য ভাণ্ডার হয়, তার জন্য নানা পদক্ষেপ নিয়েছি, গবেষণা চলছে।’

‘লবণাক্ত সহিষ্ণু ধান ইতিমধ্যে এসে গেছে। আবার জলমগ্ন সহিষ্ণু ধান, সেটাও আমাদের গবেষকরা করছে। এভাবে খাদ্যে এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানুষের আবাসভূমি থেকে শুরু করে সব ধরনের সুবিধা যাতে এই অঞ্চলের মানুষ পায় তার ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি।’

আর জলবায়ু পরিবর্তনে যেন বৃহত্তর বরিশালবাসীর ক্ষতি যেন না হয়, সে জন্যও নানা ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment