পরীক্ষার খাতা দেখার কথা বলে যৌন হয়রানি!

দিনাজপুরে পরীক্ষার খাতা দেখার কথার বলে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। চিরিরবন্দরে আলোকডিহি জেবি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে স্কুলের সহকারী শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অভিযোগে জানা যায়, বৃহস্পতিবার শিক্ষক মুকুল চন্দ্র দাস পরীক্ষার খাতা দেখার কথা বলে সকাল পৌনে ৯টায় স্কুলে ওই ছাত্রীকে ডেকে নেন। ছাত্রী রুমে প্রবেশ করলে দরজা আটকে তাকে যৌন হয়রানি করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় ছাত্রী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করে। পরে বৃহস্পতিবার বিকেলে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের জরুরি সভা ডাকা হয়। সভায় ওই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত হয়। এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নন্দন কুমার দাস জানান, বৃহস্পতিবার মুকুল চন্দ্র দাসের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ আনা হয়। ওই দিনই বিকেলে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্তের আদেশ ৮ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে বলে জানান তিনি। তিনি জানান, এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মর্তা মো. গোলাম রব্বনী জানান, অভিযোগ পেয়েছি। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ওই শিক্ষককের বিরুদ্ধে বরখাস্তের নির্দেশ দিয়েছি। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দিনাজপুরে পরীক্ষার খাতা দেখার কথার বলে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। চিরিরবন্দরে আলোকডিহি জেবি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে স্কুলের সহকারী শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

অভিযোগে জানা যায়, বৃহস্পতিবার শিক্ষক মুকুল চন্দ্র দাস পরীক্ষার খাতা দেখার কথা বলে সকাল পৌনে ৯টায় স্কুলে ওই ছাত্রীকে ডেকে নেন। ছাত্রী রুমে প্রবেশ করলে দরজা আটকে তাকে যৌন হয়রানি করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় ছাত্রী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করে। পরে বৃহস্পতিবার বিকেলে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের জরুরি সভা ডাকা হয়। সভায় ওই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত হয়।

এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নন্দন কুমার দাস জানান, বৃহস্পতিবার মুকুল চন্দ্র দাসের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ আনা হয়। ওই দিনই বিকেলে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্তের আদেশ ৮ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে বলে জানান তিনি। তিনি জানান, এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মর্তা মো. গোলাম রব্বনী জানান, অভিযোগ পেয়েছি। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ওই শিক্ষককের বিরুদ্ধে বরখাস্তের নির্দেশ দিয়েছি। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment