মোঃ আব্দুর রহীম মিহা ( টাঙ্গাইল) জেলা প্রতিনিধি ঃ
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে প্রথমবারের মতো হলুদ রঙের ফুলকপির কপি চাষ করে ব্যপক সাড়া ফেলেছেন স্থানীয় কৃষক উপজেলার ছাব্বিশা গ্রামের কৃষক আব্দুল কাদের। হলুদ রঙের ফুলকপির চাষ করে সফলতাও পেয়েছেন তিনি। উপেেজলায় প্রথমবারের মতো এই রঙিন ফুলকপি চাষ করেছেন আব্দুল গফুর। কৃষকের ক্ষেতে রঙিন ফুলকপি দেখতে আসছেন সাধারণ উৎসুক লোকজন। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে চারা নিয়ে এক বিঘা জমিতে এই রঙিন জাতের ফুলকপি চাড়া রোপন করেন। কৃষক আব্দুল কাদের জানান আমি উপজেলা কৃষি উপসহকারি কর্মকর্তার মাধ্যমে রঙিন জাতের ফুলকপি চারা বিতরন সম্পর্কে জানতে পারি। পওে কৃষি অফিসারের সাথে যোগাযোগ করলে অফিস থেকে চার শতটি চারা আমাকে দেওয়া হয়। তাদের পরামর্শে ১ বিঘা জমিতে এই রঙিন ফুলকপি চাষ করি। তিনি জানান রঙিন ফুলকপি চাষে চারা, সার , পোকামাকড় নিধন প্রদ্ধতি সহ সব ধরনের সহায়তা প্রদান করা হয়েছে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে। রঙিন ফুল কপি আর সাধারণ ফুলকপি উৎপাদন খরচ একই। তবে রঙিন হওয়ায় এই ফুলকপির দাম দ্বিগুন। একটি সাদা ফুলকপি চাষ করতে যত টুকু চারা রোপন করা যায়, তার চেয়ে রঙিœ ফুলকপি চারা বেশি লাগানো যায়\ এই হলুদ ফুলকপির সংবাদ শুনে প্রতিদিন অনেক মানুষ আসছে তা দেখতে। তিনি আরো জানান বর্তমানে বাজাওে সাদা ফুলকপি ১৫/২০ টাকা ধওে বিক্রি হচ্ছে । সেখানে এই রঙিন ফুলকপি প্রতি পিচ ৫০/৬০ টাকা বিক্রি করছি। ভূঞাপুর উপজেলায় এই প্রথম হলুদ রঙের ফুলকপির চাষ হয়েছ্ েতাই অনেকেই ইচ্ছা করে কিনে নিচ্ছে জমি থেকেই। এই ফুলকপি চাষ দেখতে আসা রফিকুল ইসলাম রবি ৫০ টাকা দিয়ে কিনে নেন। তিনি বলে এই হলুদ বর্ণে বা রঙের ফুলকপি এই প্রলম দেখলাম । আমাম খুব ভালো লাগগো। তাই একটি কিনে নিলাম। স্কুল পড়–য়া সিয়াম এই রঙিন ফুলকপির চাষ দেখ আসেন । তিনি বলেন জীবনের এই প্রথম দেখলাম । আমার খুব ভালো লাগতেছে। আমার খুব ইচ্ছা এই রঙিন ফুলকপির কাষ করার। উপজেলা কৃষি অফিসা কৃষিবিদ ড. হুমায়ন কবীর বলেন জানান রঙিন ফুল কপির বীজ ইন্ডিয়া থেকো আনা হয়েছে। বীজ রোপন কওে কৃসকের মাঝে বিতরণ করা হয়। এই প্রথম ভূঞাপুর উপজেলা ছাব্বিার গ্রামের আব্দুল কাদেরের জমিতে পরিক্ষামূলক হলুদ রঙের ফুলকপি চারা লাগানো হয়েছে। বিদেশীর জাতের ফুলকপি সালাত হিসাবে ব্যবহার করে।রঙ হলুদ হওয়া দেখতে খুব সুন্দর। আমাদের দেশে অর্ধ সিদ্ধ করে খাওয়া খুবই উপযোগী। অন্যান্য ফুলকপির চাষের যে পদ্ধতি ওই একই পদ্ধতিতে রঙিন ফুলকপি চাষের পদ্ধতি। এ প্রথম কৃষি অফিস অফিস থেকে আব্দুল কাদেরকে চারশতটি চারা প্রদান করা। এ প্রথম চাষ করে তিনি খুবই খুশি। এ এলাকায় রঙিন ফুলকপি চাষে কৃষকদেরকে উৎসাহ দেওয়া হবে।