কেটে গেলে রক্তপাত বন্ধের ঘরোয়া উপায়

কেটে গেলে রক্তপাত বন্ধের ঘরোয়া উপায়

অনেকসময় মাছ কিংবা সবজি কাটতে গিয়ে হাত কেটে যায়। এতে প্রচুর রক্ত বের হতে পারে যা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে। এমন সময় দ্রুত রক্তপাত বন্ধের প্রয়োজন পড়ে। তাই জেনে নিন সহজে রক্তপাত বন্ধের ঘরোয়া উপায়। কফি পাউডার কফির গুঁড়ো রক্তপাত বন্ধ করতে বেশ কার্যকর। যে স্থানে রক্ত পড়ছে সেখানে খানিকটা কফির গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে রক্তপাত বন্ধ হয়ে গেছে। বরফ রক্তপাত বন্ধের সহজলভ্য একটি উপায় হল বরফ। কেটে যাওয়া স্থানে কয়েকটি বা একটি বরফের টুকরো চেপে ধরে রাখুন। কিছুক্ষণ পরেই দেখতে পাবেন রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গেছে। লবণ পানি…

বিস্তারিত

সুস্থ দাঁতের জন্য খাবার

সুস্থ দাঁতের জন্য খাবার

খাবারদাবারের সঙ্গে দাঁতের সুস্বাস্থ্যের বিষয়টি ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। কিছু খাবার দাঁতের জন্য ভালো, আবার কিছু খাবার খারাপ। আঁশযুক্ত খাবার দাঁত ও মাড়ির পরিচ্ছন্নতাকারী বা ডিটারজেন্ট হিসেবে কাজ করে। এগুলো লালা নিঃসরণে সহায়তা করে, যা ক্যাভিটির বিরুদ্ধে প্রাকৃতিক প্রতিরোধ গড়ে তোলে। গম, ভুট্টা, শিমের বীজ—এ জাতীয় শস্যদানায় আঁশের পাশাপাশি আছে ম্যাগনেশিয়াম, যা এনামেলকে সুরক্ষা দেয়। বিভিন্ন ধরনের ফল, যেমন কমলা, জাম্বুরা, আনারসে যে ভিটামিন সি, ডি ও ক্যালসিয়াম আছে, সেটাও দাঁতের জন্য উপকারী। আপেল খেলে লালা নিঃসরণ বাড়ে, তা ছাড়া দাঁতের দাগ দূর হয়। তবে টক ও অম্লযুক্ত ফল খাওয়ার পর ভালোভাবে…

বিস্তারিত

অন্তঃসত্ত্বা মায়ের হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি

অনেক সময় শোনা যায়, অন্তঃসত্ত্বা নারী গর্ভকালে বা প্রসবের সময় বা পরে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তাঁর হৃদ্‌রোগের কথা হয়তো কখনো জানা ছিল না, তাই এমন ঘটনা ঘটে। গর্ভকালে হৃদ্‌যন্ত্রকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়। ফলে যাঁর আগে সামান্য সমস্যা ছিল, তা প্রকট আকারে দেখা দেয়। কখনো হৃদ্‌রোগ প্রথমবারের মতো গর্ভাবস্থায় ধরা পড়ে। জন্মগত হৃদ্‌রোগ বা শৈশবের বাতজ্বর থেকে সৃষ্ট হার্টের ভালভের সমস্যা প্রথমবারের মতো কেবল অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় প্রকাশ পেতে পারে। এই সমস্যা মায়ের জীবন সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে। গর্ভকালীন শেষ তিন মাস ও প্রসবের পর প্রথম পাঁচ মাস…

বিস্তারিত

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পরিবারের ভূমিকা সবার আগে

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পরিবারের ভূমিকা সবার আগে

ক্লান্তি, অবসন্নতা, ওজন হ্রাস, পিপাসা ও ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া, ঘন ঘন প্রস্রাব ডায়াবেটিসের লক্ষণ। এ ছাড়া বারবার সংক্রমণ, ফোড়া, যোনিপথে চুলকানি, হাত–পায়ের জ্বলুনি, যৌনক্ষমতা হ্রাস ইত্যাদি উপসর্গও থাকতে পারে। আবার কোনো লক্ষণ না–ও থাকতে পারে। লক্ষণ থাকলে রক্তে শর্করা পরীক্ষা করুন। আর লক্ষণ না থাকলেও ৪০ বছরের পর সবারই উচিত বছরে এই পরীক্ষাটি করা। যাঁদের পরিবারে ডায়াবেটিসের ইতিহাস আছে, তাঁরা বিশেষ ঝুঁকির মধ্যে আছেন। তাই পরিবারের জীবনযাত্রা পাল্টাতে হবে। কম বয়স থেকেই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস করুন। উচ্চ ক্যালরিসম্পন্ন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। ওজন যেন না বাড়ে সেদিকে…

বিস্তারিত

না না, বলা যাবে না

অনেকেই খুব কাছের বন্ধুর সঙ্গে জীবনের সব খুঁটিনাটি শেয়ার করেন। নারীর ক্ষেত্রে কাছের বন্ধুকে সবকিছু খুলে বলার ঘটনা বেশি ঘটে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্বামীর চেয়ে অনেকেই তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে বেশি ভালোবাসেন। বন্ধুর কাছে প্রথম প্রেম, ভালোবাসা বা ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কথাও বলে ফেলেন। কিন্তু আরেকজনের কাছে সবকিছু অতিরিক্ত বলে ফেলার এ অভ্যাস কি ভালো? বিশেষজ্ঞেরা বলেন, কিছু বিষয় আছে, যা খুব বেশি ঘনিষ্ঠ হলেও হুট করে বলে ফেলা ঠিক নয়। তেমনই কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন: সঙ্গীর সঙ্গে মনোমালিন্য সম্পর্কের মধ্যে কিছু খারাপ সময় আসতে পারে। দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি,…

বিস্তারিত

গুণে ভরপুর পালং শাক

পালং মুলত শীতের শাক হলেও আজকাল বছরের অন্য সময়েও এর চাষ হয়। পু্ষ্টি গুণে সমৃদ্ধ পালং শরীরের জন্য দারুন উপকারী। এটি জুস, ভর্তা, সালাদ কিংবা রান্না করে খাওয়া যায়। নিয়মিত পালং শাক খেলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যাবে- ১. পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে থাকায় এটি ক্যালসিয়ামের ভাল উৎস। পালংয়ে থাকা ভিটামিন ডি, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন সি হাড় গঠনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ২. পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন,লুটেইন, ক্লোরোফিল রয়েছে যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বয়সজনিত চোখের ক্ষতি রোধ করতেও এটি ভূমিকা রাখে। ৩. পালং শাকে…

বিস্তারিত

দিনে ৩০ মিনিটের বেশি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে হতাশা বাড়বে

প্রচারণায় নান্দনিক ভিডিও

আপনি কি দিনের অনেকটা সময় ফেসবুক এর মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের জন্য ব্যয় করেন? উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তা হলে সাবধান! কারণ, বেশি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যবহারে আপনার ব্যক্তিগত জীবনে নেমে আসতে পারে হতাশা, নিঃসঙ্গতা, উদ্বেগের মতো মানসিক সমস্যা। পেনসিলভ্যানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব গবেষকদের এক সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে এসেছে। পেনসিলভ্যানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগের অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর-ক্লিনিক্যাল ট্রেনিং মেলিসা হান্ট ও তার সহকর্মীরা ব্যক্তি মনস্তত্ত্বের উপর সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব জানতে একটি সমীক্ষা করেন। সেখানে প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন এমন ১৪৩ জন ছাত্রছাত্রীকে বেছে নিয়ে তাদের মানসিক অবস্থার পরিমাপ করা হয়। এবার…

বিস্তারিত

ডাল কেন খাবেন?

প্রোটিনের দারুন উৎস হচ্ছে ডাল। এটা এমন একটি উদ্ভিজ্জ প্রোটিন যা সবার জন্যই উপকারী। এছাড়া এতে নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকায় নিয়মিত ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।প্রায় সব ধরনের ডালেই বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি গুণ রয়েছে।যেমন- মসুর ডাল : আমাদের দেশে এটি সবচেয়ে পরিচিত এবং সহজ প্রাপ্য ডাল। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড, পটাশিয়াম, আয়রন, ফাইবার এবং ভিটামিন বি ওয়ান রয়েছে। এটি কোলেস্টেরল কমায়। সেই সঙ্গে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে শক্তি বাড়াতেও এই ডালের জুড়ি নেই। মুগ ডাল : এই ডালে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বিভিন্ন…

বিস্তারিত

বিদ্যুৎ বিল কমাবেন যেভাবে

শীতকালে বেশিরভাগ ঘরে এসি কিংবা ফ্যান চলা বন্ধ থাকে।এ কারণে অনেকেই মনে করেন হয়তো মাস শেষে বিদ্যুৎ বিল কম হবে। কিন্তু গরম পানির কারণে ঘন ঘন গিজার ব্যবহার করলে বিলের খুব বেশি পরিবর্তন হয় না।বিদ্যুৎ বিল কমাতে সারাবছর কিছু পদ্ধতি অনুসরন করতে পারেন।যেমন- ১. কম বিদ্যুৎ খরচ হয় এমন আধুনিক পদ্ধতির আলো ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ বিল কিছুটা কমবে। ২. বাল্ব বা টিউব মাঝে মধ্যে পরিষ্কার করুন। এতে ভিতরের তার ও ফিলামেন্টে ধুলা জমা কমে আসবে। ফলে বাড়তি বিদ্যুৎ টানারও প্রয়োজন হবে না। ৩. অনেক পুরনো ওয়্যারিং অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচের জন্য…

বিস্তারিত

কেউ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হলে যা করণীয়

বিদ্যুৎতের যেকোন উৎস থেকে বিদ্যুৎস্পষ্ট হতে পারে। এর ফলে শরীরের কোন অংশ বিদ্যুয়ায়িত হয়ে শরীর পুড়ে যেতে পারে, বিশেষ পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হতে পারে, এমনকী মৃত্যুৎও ঘটতে পারে। কেউ যখন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন, তার আশেপাশে যারা থাকেন তাদের অনেকেই জানেন না বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ব্যক্তিকে বাঁচাতে তাদের করণীয় কী। এ ব্যাপারে কিছু বিষয় মনে রাখা জরুরি। যেমন- ১. বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ব্যক্তিকে বিদ্যুৎ অপরিবাহী কোনও বস্তু (যেমন- কাঠের টুকরো, খবরের কাগজ, রাবার) দিয়ে সজোরে আঘাত করে সরানোর চেষ্টা করুন। এই সময় আক্রান্ত ব্যক্তির গায়ে হাত দেবেন না কিংবা তার গায়ে কোনো পানি দেবেন না।তাহলে আপনিও আক্রান্ত…

বিস্তারিত