নিজস্ব প্রতিনিধি, দোহার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সহ-সভাপতি জনাব জ্যোতি বিকাশ চন্দ্রকে একাডেমির কমিটি ও শিল্পীরা বিদায় সংবর্ধনা জানান পাশাপাশি ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত করেন সদ্য বিদায়ী ও সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত জ্যোতি বিকাশ চন্দ্রকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী কর্মকর্তা ও দোহার উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সভাপতি এএফএম ফিরোজ মাহমুদ নাঈম, সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মোঃ জালাল উদ্দীন, সহসম্পাদকঃ নজরুল ইসলাম মৃধা, সাহের উদ্দিন কার্যকরি সদস্যঃ আবুল হাশেম ফকির, মাহবুবুর রহমান টিপু, আব্দুল খালেক, হেলেনা আক্কাস, সালেহা বেগম, নূরুল ইসলাম, মধুসূদন ভট্টাচার্য, রাজীব শরীফ, নাট্য…
বিস্তারিতCategory: দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ
দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ || দৈনিক আগামীর সময় | Agamirshomoy.com
জেনে নিন নবাবগঞ্জ থানার ইতিহাস : নবাবগঞ্জ বাংলাদেশের ঢাকা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। নবাবগঞ্জ থানা উপজেলা, ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়. উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১৭৮ টি মৌজা এবং ৩০৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত. এই উপজেলার নির্বাচনী এলাকাঃঢাকা-১, নির্বাচনী এলাকা- গালিমপুর, বান্দুরা, শোল্লা, যন্ত্রাইল, জয়কৃষ্ণপুর, নয়নশ্রী, শোল্লা, কলাকোপা, বক্সনগর, বারুয়াখালী, কৈলাইল, আগলা, চুড়াইন, শিকারীপাড়া । নবাবগঞ্জ নামকরনের ইতিহাসঃ কথিত আছে অনেকেই বলে থাকে,পূর্বে নবাবরা এই ইছামতি নদী দিয়ে দূর দুরান্তে পারি জমাতেন তখনকার সময় নবাবরা নদীর তীরে এই এলাকায় নবাবগণ সৈন্য ও সফরসঙ্গীসহ বিশ্রামের জন্য যাত্রা বিরতি করতেন ।এভোং এই তারা এখানে অবস্থান করত.বিশেষ করে মীর কাসেম নবাবগঞ্জ এর কাসিমপুরে অবস্থান করেসিল এর ফলে এই এলাকার নামকরণ হয় নবাবগঞ্জ। এছাড়া ও ধারনা করা হয়, নবাব স্যার সলিমূল্লাহর সন্মানে এই থানার নামকরণ করা হয় নবাবগঞ্জ । নবাবগঞ্জ উপজেলার মোট আয়তন ২৪৪.৮১ বর্গকিলোমিটার । জনসংখ্যার ঘনত্বঃ ১৩৯৬ জন/ব.কি.মি.। জনসংখ্যাঃ ৩,৪১,৬৪৪ জন । (আদমসুপারি)তন্মধ্যে পুরুষ= ১৭৬০১০ জন এবং মহিলা= ১৬৫৬৩৪ জন । মোট জনসংখ্যার ৭৮% মুসলিম, ২০% হিন্দু এবং ২% খ্রিষ্টান। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানঃ নবাবগঞ্জ থানায় বর্তমানে মসজিদ ৫৪০ টি বেসি হবে ধারণা করা হয়.মন্দির ১৯২, গির্জা ৫,সমাধি ২. সবচেয়ে লক্ষনীয় যা হযরত আফাজ উদ্দিন শাহ (রাঃ) এর সমাধি গালিমপুরে সাহবাদে অপরটিগালিমপুরের সুনাহাজরা কারী সাব(র:) এর সমাধি. পোস্ট কোড সমূহ: নবাবগঞ্জ :১৩২০ হাসনাবাদ :১৩২১ দাউদপুর :১৩২২ আগলা :১৩২৩ খালপার :১৩২৪ চুরাইন :১৩২৫ শিক্ষার হারঃ ৫৪.৪৩% এই উপজেলায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৯০ টি এবং বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৩৮টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩২ টি, মহাবিদ্যালয়ঃ ৪টি, মাদ্রাসাঃ ৪টি রাজনীতি:নবাবগঞ্জ এর মূল প্রভাভশালী দল আওমিলিগ ও বিএনপি.তবে খুশির বেপার হলো আমাদের নবাবগঞ্জে আগে থেকেই হরতালের কুনো ঝামেলা নেই বললেই চোলে.ছুটো খাটো মিসিল দেখা গেলও কুনো ভাংচুর এর ঘটনা দেখা যায়নি কখনও. প্রধান রপ্তানি: নবাবগঞ্জ এর বিভিন্ন গ্রাম থেকে শাড়ি ও লুঙ্গি রপ্তানি করে থাকে. হাসপাতাল: ১ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে ।যার আসন সংখ্যা ৫০ টি. আরো অনেক প্রাইভেট ক্লিনিক গড়ে উঠেসে এর মধ্যে নবাবগঞ্জ এর মুক্তি ক্লিনিক,বাগমারার আশা ক্লিনিক,এভোং বাগমারার নিউ লাইফ অন্যতম. ঢাকার কাছেই ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন স্থাপনা সমৃদ্ধ একটি জায়গা নবাবগঞ্জ। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে এ জায়গাটিতে খুব অল্প সময়েই পৌঁছানো যায় ঢাকা থেকে। নবাবগঞ্জের মূল আকর্ষণ হলো এ এলাকার প্রাচীন কিছু জমিদার বাড়ি। চলুন তাহলে ঘুরে আসি নবাবগঞ্জ থেকে। দেখার মত কিছুস্থান: কবির জর্মস্থান: আমাদের নবাবগঞ্জ এর অগলা গ্রামে মহাকবি কায়কোবাদ এর জর্মস্থান. ইছামতি নদী নবাবগঞ্জ শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে ইছামতি নদী। শহরের মহাকবি কায়কোবাদ মোড় থেকে পশ্চিম দিকে কলাকোপার। এর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে শান্ত, স্নিগ্ধ এক নদী। নাম তার ইছামতি। ছোট বেলায় ইছামতির যে রূপের বর্ণনা পড়েছিলাম এখনও যেন তার কোনো কমতি নেই বর্তমানের ইছামতির মধ্যে। গান্ধী মাঠ নবাবগঞ্জের কলাকোপায় রয়েছে ঐতিহাসিক গান্ধী মাঠ। সর্বভারতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গান্ধীজি ১৯৪০ সালে এই মাঠে এসেছিলেন। তারপর থেকে এই মাঠের নাম গান্ধী মাঠ। আর এন হাউস গান্ধী মাঠ ফেলে কিছু দূর সামনে এগুলেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি। এরই নাম আর এন হাউস। ইট থেকে চুন সুরকি খসে ধ্বংসের প্রহর গুনলেও এখনো সগর্বে বাড়িটি তার জৌলুস জানান দিচ্ছে। এ বাড়ির বাসিন্দা ৮৫ বছরের হরেন্দ্র কুমার সাহা জানালেন এ বাড়ির নাম আর এন হাউস। তার দাদার বাবা রাধানাথ সাহা মুর্শিদাবাদ থেকে এসে প্রায় আড়াইশ বছর আগে এ বাড়ি তৈরি করেছিলেন। চারদিকে কক্ষ ঘেরা এ বাড়ির সামনের অংশে ছিল অতিথিশালা, পেছনে অন্দর মহল এবং পাশেই মন্দির। মাঝে ছোট একটি খোলা জায়গা। বাড়ির সম্মুখভাগ বিশাল তোরণ আকৃতিতে তৈরি। আর এন হাউসের সামনে একেবারে ইছামতির তীর ঘেঁষে রয়েছে সুন্দর দোতলা একটি বাড়ি। হরেন্দ্র বাবুর বাবার ছিল লবনের ব্যবসা। লিভারপুল থেকে লবন আমদানি করতেন তিনি। সে ব্যবসার গদিঘর ছিল এ বাড়িটি। জগবন্ধু সাহা হাউস আর এন হাউস থেকে প্রায় এক কিলোমিটার সামনে রয়েছে আরেকটি প্রাচীন ভবন জগবন্ধু সাহা হাউস। এ বাড়ির বাসিন্দা কমলারানী জানালেন তার দাদা শ্বশুর জগবন্ধুসাহা তৈরি করেছিলেন এ বাড়ি। বিশাল আকৃতির দ্বিতল এ বাড়িটির নির্মাণশৈলী খুবই আকর্ষণীয়। খেলারাম দাতার বাড়ি কলাকোপা থেকে ছোট্ট একটি সড়ক চলে গেছে বান্দুরার দিকে। বান্দুরায় রয়েছে গাছগাছালিতে ঢাকা ধ্বংসপ্রায় খেলারাম দাতার বাড়ি। খেলারাম দাতাকে নিয়ে এ অঞ্চলে অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে। এরকম একটি হলো খেলারাম দাতা ছিলেন বিখ্যাত ডাকাত সর্দার। তবে তার দানের হাত ছিল বেশ বড়। সে ডাকাতি করে গরিব দুঃখীদের সাহায্য করত। তারই বাড়ি ছিল এটি। এ বাড়ি থেকে একটি সুড়ঙ্গ পথ ছিল ইছামতির পাড়ে। নদীপথে ধনসম্পদ এনে এ সুড়ঙ্গ পথেই বাড়িতে নিয়ে আসত খেলারাম দাতা। দোতলা এ বাড়ির নিচতলায় এখনো সুড়ঙ্গ পথটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নিচতলায় অনেকগুলো কক্ষ থাকলেও এখন তার প্রায় সবই আবর্জনা আর মাটিতে ঢেকে আছে। আর দোতলায় চার পাশে ও চার কোনে চারটি করে বাংলা ঘরের আকৃতিতে এক কক্ষ বিশিষ্ট আটটি ঘর। মাঝে রয়েছে মঠ আকৃতির আরেকটি ঘর। লোকমুখে শোনা যায় এঘরে অনেক মূল্যবান মূর্তি ও ধনসম্পদ ছিল।তাই এই ঐতিয্য ধরে রাখার জন্য খুশির বেপার হলো বর্তমানে এই বিল্ডিং এর সংস্কার কাজ চলছে ৷ একে নতুন রূপে সজ্জিত করা হচ্ছে ৷ ব্রজ নিকেতন বান্দুরা- দোহার সড়কের পাশেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি দুটি সুন্দর ব্রজ নিকেতন। বাড়িটির চোখ ধাঁধানো নির্মাণশৈলী দেখে যেকোনো পথিকের পা থমকে যাবে কিছুক্ষণের জন্য হলেও। সুন্দর এ বাড়িটি ঘুরে দেখতে পারেন। জপমালা রানীর গির্জা বান্দুরায় আরেকটি দর্শনীয় স্থান হলো জপমালা রানীর গির্জা। খ্রীস্টানদের এ উপসানালয়টি সর্বপ্রথম নির্মিত হয় ১৭৭৭ সালে। পরে ১৮৮৮ ও ২০০২ সালে দু বার এর সংস্কার করা হয়। গির্জার পাশেই রয়েছে খ্রীস্টনদের একটি কবরস্থান, সেন্ট ইউফ্রেটিজ কনভেন্ট নামে সিস্টারদের একটি থাকার জায়গা। একজন ফাদার ও একজন ডিকন দ্বারা পরিচালিত হয় এ গির্জার কার্যক্রম। বড়দিন, ইস্টার সানডে’তে এখানে বড় উৎসবের আয়োজন থাকে। কিভাবে যাবেন নিজস্ব পরিবহন নিয়ে যেতে পারলে নবাবগঞ্জের জায়গাগুলো বেড়ানো সহজ হবে। আর সে ব্যবস্থা না থাকলে যেতে পারেন বাসে করে। ঢাকার গুলিস্তান গুলাপ সাহার মাজার এর সামনে থেকে ও থেকে যমুনা, শিশির,এন মল্লিক ও নবাবগঞ্জ পরিবহনের বাস চলাচল করে এই রুটে। ভাড়া জনপ্রতি ৫০ টাকা সিল এখন তেল এর দাম বারাই কিসু বাড়তে পারে অ্যাডমিন দেশের বাইরে তাই সটিক বলতে lপারসী না নবাবগঞ্জ নেমে রিকশা নিয়ে ঘুরতে পারবেন জায়গাগুলোতে .
দোহারে জ্যোতি বিকাশ চন্দ্রকে বিদায়ী সংবর্ধনা
আবুল হাশেম ফকির দোহার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি ও বদলিজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮ জুলাই বুধবার দেওয়া বিদায়ী সংবর্ধনায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও দোহার অফিসার্স ক্লাবের সভাপতি এ এফ এম ফিরোজ মাহমুদ। এসময় ফুলে, ফুলে ও ক্রেস্ট গ্রহণ এবং বিদায়ী সংবর্ধনায় সিক্ত হোন সদ্য পদন্নোতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র। একই সময় নবাগত উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো.ফজলে রাব্বিকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. জসিম উদ্দিন, দোহার…
বিস্তারিতদোহারে নির্মিত হবে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম
ঢাকার দোহার উপজেলায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের লক্ষ্যে জমি অধিগ্রহনের কাজ চলছে। মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) সকালে স্টেডিয়াম নির্মাণের লক্ষ্যে উপজেলার নূরপুর এলাকায় সাড়ে তিন একর জমি নির্বাচন করে ঢাকা-১ আসনের সাংসদ এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমানের কাছে প্রস্তাব পাঠিয়েছে দোহার উপজেলা প্রশাসন। এ বিষয়ে দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.এফ.এম ফিরোজ মাহমুদ বলেন, দোহার উপজেলায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হবে এ মিনি স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি নির্মাণের জন্য উপজেলার নূরপুর মৌজায় নূরপুর খেলার মাঠের বিপরীতে সাড়ে তিন একর জমি নির্বাচন করা হয়েছে এবং জমি…
বিস্তারিতনবাবগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্টাফ রিপোর্টার: স্বাস্থ্যবিধি মেনে মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার নবাবগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং পথচারীদের মাঝে খাবার বিতরণের মধ্য দিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে নেতাকর্মীরা। এসময় উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ ঝিলু, আওয়ামী লীগের আহবায়ক মিজানুর রহমান ভূইয়া কিসমত, যুগ্ন আহবায়ক সাফিল উদ্দিন মিয়া, সাবেক সাধারন সম্পাদক মো. জালাল উদ্দিন, ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহীম খলিল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মাহাবুব বেপারী, আশরাফ আলী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি পলাশ চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক দিলীপ কুমার মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. পলাশ প্রমুখ, ফিরোজ মাহমুদ প্রমুখ।
বিস্তারিতদীর্ঘ ২১ বছর পর ঢাকার দোহার পৌরসভার সীমানা জটিলতার অবসান হয়েছে
দীর্ঘ ২১ বছর পর ঢাকার দোহার পৌরসভার সীমানা জটিলতার অবসান হয়েছে। ঢাকা-১ আসনের সাংসদ এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমানের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে এবং দোহার উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় দোহার পৌরসভার সীমানা সংকোচন এবং সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সোমবার (২৬ জুলাই) প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি (নিকার)-এর ১১৭তম সভায় এ সীমানা জটিলতার সমাধান হয়। উল্লেখ্য, দোহার উপজেলার জয়পাড়া, রাইপাড়া ও সুতারপাড়া ইউনিয়নের আংশিক অংশ নিয়ে ২০০০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর দোহার পৌরবাসীর ভোটাধিকারের মাধ্যমে গঠিত হয়েছিলো দোহার পৌরসভা। এরপর দোহার পৌরসভার সীমানা জটিলতা নিয়ে সুবিধাবাদীদের যোগসাজশে উচ্চ আদালতে…
বিস্তারিতপ্রশংসায় ভাসছেন দোহার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা
নিজস্ব প্রতিবেদক আজ ২৭ জুলাই, মঙ্গলবার সকালে দোহারের লটাখোলা এলাকায় করোনা উপসর্গ নিয়ে এক বৃদ্ধ মহিলা মারা যান। লাশ দাফনকাজে পরিবারের কেউ এগিয়ে না আসলে, জনবান্ধব উপজেলা নির্বাহী অফিসার এএফএম ফিরোজ মাহমুদকে জানানো হলে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে লাশ দাফনের ব্যবস্থা করেন। এই সময় তিনি দোহার উপজেলা লাশ দাফন টীমকে সঙ্গে নিয়ে উক্ত বাড়িতে উপস্থিত হয়ে লাশ গোসল এবং দাফনের ব্যবস্থা করেন। এই ঘটনায় এলাকাবাসী এই কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ জানান। এলাকাবাসী জানান তার মত একজন বড়ো মনের মানুষ পেয়ে আমরা সত্যি গর্বিত। সবাই তার দীর্ঘায়ু কামনা করেন। সেইসঙ্গে প্রতি উপজেলায় যেন তার মতো…
বিস্তারিতলকডাউন না মানায় নবাবগঞ্জে ৫৮ জনকে জরিমানা
স্টাফ রিপোর্টার: সরকার ঘোষিত লকডাউন না মেনে বাহিরে ঘুরাফেরা করার দায়ে ঢাকার নবাবগঞ্জে ৫৮ মামলায় ৫৮ জনকে ১ লাখ ১১ হাজার ১ ’শত টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত৷ দিনব্যাপী বাগমারা বাজার, শুরগঞ্জ, কলাকোপা, সাদাপুর, কাশিমপুর, তালতলা, যন্ত্রাইল, বান্দুরা, মাঝিরকান্দা, বারুয়াখালী ও জয়কৃষ্ণপুর এলাকায় উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাদেরকে জরিমানা করা হয়৷ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অরুন কৃষ্ণ পাল। বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি বলেন, চৌদ্দ দিনের কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে মাঠে রয়েছে উপজেলা প্রশাসন৷ সরকার ঘোষিত লকডাউন না মেনে প্রয়োজন ছাড়া সড়কে ঘুরাফেরার দায়ে…
বিস্তারিতদোহারে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা’র নগদ অর্থ বিতরণ
আবুল হাশেম ফকির ঢাকার দোহার উপজেলায় পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে অসহায় ও কর্মহীন মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা হিসেবে নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা-১ আসনের সাংসদ এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের নিদের্শনায় করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ, দুস্থ, অসহায় ও কর্মহীন মানুষের মাঝে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে মোট ৫ হাজার ৬’শ পরিবারকে ৫’শ টাকা করে নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রত্যেক ইউনিয়নের ৭’শ পরিবার এ আর্থিক সহায়তা পাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় ১৯ জুলাই সোমবার দুপুরে রাইপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে চেয়ারম্যান মোঃ নুরুল…
বিস্তারিতদোহারে থানা আ’লীগ সম্পাদকের অর্থ সহায়তা প্রদান
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকার দোহারে দোহার থানা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলী আহসান খোকন শিকদারের নিজস্ব অর্থায়নে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। সোমবার সকালে বাস্তা দারুল কোরআন ইসলামিয়া মাদ্রাসা মাঠে কুসুমহাটি ইউনিয়নের অসচ্ছল ও দরিদ্র দুইশতাধিক পরিবারের মাঝে নগদ সহায়তা প্রদান করা হয়। অসচ্ছল ও দরিদ্র পরিবারগুলো নগদ আর্থিক সহায়তা পেয়ে তাদের মাঝে আনন্দ বিরাজ করে। এসময় উপস্থিত ছিলেন, দোহার থানা আওয়ামীলীগের কার্যকরী সদস্য শাহ সম্রাট চিশতি, কার্যকরী সদস্য বাশার মৃধা, নারিশা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি বখতিয়ার হোসেন লেবু, দোহার থানা যুবলীগের সহ সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম , মাদ্রাসার শিক্ষক…
বিস্তারিতমাহমুদপুর আশ্রয়ন প্রকল্পের ২৪৫ পরিবাব পেল খাদ্য সহায়তা
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকার দোহার উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের আশ্রয়ন পকল্পের ২৪৫ পরিবার পেল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের খাদ্য সহায়তা। রোববার (১৮ জুলাই) দুপুরে মাহমুদপুর ইউনিয়নে আশ্রয়ন প্রকল্পের ২৪৫ টি পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা কার্যক্রম জি.আর/ভিজিএফ’র (খাদ্য সহায়তা) হিসেবে ১০ কেজি করে চাউল দুস্থ, অসহায় ও গরীবদের মাঝে বিতরণ করা হয়।, বিতরণ কাজের তদারজি করেন, উপজেলা সহকারি কমিশনার( ভূমি) জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র। উপস্থিত ছিলেন মাহমুদপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. তোফাজ্জল হোসেন মুন্সি।
বিস্তারিত