দুই বছরেই ড্রাগন-মাল্টায় লাভ দেখছেন শিক্ষক সাদেকুল

দুই বছরেই ড্রাগন-মাল্টায় লাভ দেখছেন শিক্ষক সাদেকুল

জসীম উদ্দীন ইতি  ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পরিত্যক্ত জমিতে করেছেন ফলের বাগান। বাগানে শোভা পাচ্ছে ড্রাগন ও মাল্টা। পাশাপাশি ৬০ শতক জমিতে চাষ করেছেন পেঁপে ও দেশি আদা। তিনি হলেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার গড়েয়া ইউনিয়নের গড়েয়া বাজারের পাশে স্থানীয় গড়েয়া ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক আবু জাফর সাদেকুল ইসলাম। বাগান করে তিনি যেমন সফল, তেমনি তাকে দেখে এলাকার মানুষদের মধ্যে বাগান করার আগ্রহ বেড়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, নিজের জমিতে লাগানো ফলের পরিচর্যায় ব্যস্ত এই শিক্ষক। যদিও বাগানটি দেখাশোনার জন্য একজনকে রাখা হয়েছে। তারপর তিনি নিজেও বাগানের পরিচর্যা করেন। এলাকাবাসীসহ দূর-দূরান্ত…

বিস্তারিত

কার্গো সংকটে বিপাকে সবজি রফতানি

কার্গো সংকটে বিপাকে সবজি রফতানি

দ্বিগুণ ভাড়া দিয়েও বিভিন্ন দেশে ফল ও সবজি রফতানি করতে পারছেন না রফতানিকারকেরা। করোনার কারণে ফ্লাইট বন্ধ থাকায় তারা এ সমস্যায় পড়েছেন। এতে প্রায় ৪৫ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতির পাশাপাশি ক্রেতা হারানোর শংকা তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশে ফ্রুটস, ভেজিটেবলস অ্যান্ড এলাইড প্রোডাক্ট এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের দেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত ২০১৫ সালের পর থেকে ফল ও সবজি রফতানির পরিমাণ ধারাবাহিকভাবে বাড়ছিল। কিন্তু করোনার থাবায় তা আবার কমতে শুরু করেছে। আরও পড়ুন.. অনলাইন শপিং … জেনারেল উইন্ডো এসির দাম ও কোথায় পাবেন বাংলাদেশে ? সনি টিভি অফার | Sony showroom Bangladesh এসির…

বিস্তারিত

পঞ্চগড়ে সার-সংকট, তবে টাকা দিলেই মিলছে

পঞ্চগড়ে সার-সংকট, তবে টাকা দিলেই মিলছে

সারা দেশের ন্যায় উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে চলছে আমন ধানের চারা রোপণের মৌসুম। কৃষকরা যেখানে প্রতিবছর মৌসুমের শুরুতে আমনের চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করতেন, সেখানে চলতি মৌসুমে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। কৃষকরা আমনের চারা রোপণের শুরুতে সার ব্যবহার করলেও হঠাৎ দেখা দিয়েছে সারের সংকট। কৃষকরা কয়েক দিন ধরে ডিলার ও বিক্রেতাদের দোকানে ঘুরেও পাচ্ছেন না সার। কিছু কৃষক সার পেলেও গুনতে হচ্ছে সরকারি-নির্ধারিত দামের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি দাম। সঠিক সময়ে আমনের আবাদে সার প্রয়োগ করতে না পারলে উৎপাদন কম হবে বলে হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন জেলার পাঁচ উপজেলার সাধারণ কৃষকরা।…

বিস্তারিত

নষ্ট হয়ে গেছে বীজতলা, মাঠে মাঠে কৃষকের কান্না

নষ্ট হয়ে গেছে বীজতলা, মাঠে মাঠে কৃষকের কান্না

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে প্রবল বৃষ্টিতে বাগেরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েন জেলার লক্ষাধিক মানুষ। ভেসে যায় পুকুর-ঘের। অবিরাম বৃষ্টিতে ফসলি জমি, বীজতলা, আমন ধান, সবজি, পানসহ বিভিন্ন ফসল পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে। অতি বর্ষণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমনের বীজতলা। পঁচে যাওয়া বীজতলার দিকে তাকিয়ে চোখের পানি ফেলছেন চাষিরা। জলাবদ্ধতায় অন্তত ৮০ ভাগ বীজতলা নষ্ট হয়ে গেছে বলে দাবি কৃষকদের। এদিকে শরণখোলায় পানি না নামায় বাঁধ কেটে ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি থেকে পানি নামানোর ব্যবস্থা করে উপজেলা প্রশাসন। এর পরেই দৃশ্যমান হতে থাকে ক্ষয়ক্ষতি। আরও…

বিস্তারিত

বারোমাসি তরমুজ চাষ, ফলন ৬০ দিনে

বারোমাসি তরমুজ চাষ, ফলন ৬০ দিনে

প্রথমবারের মতো নাটোরের সিংড়া উপজেলার সুকাশ নওদাপাড়া গ্রামের জিয়ারুল হক হলুদ-কালো রঙের তরমুজ চাষ করে সফল হয়েছেন। বারোমাসি এ জাতের তরমুজ চাষে খরচ কম। পাশাপাশি ফলনও বেশি। মাত্র ৬০ দিনেই এ জাতের তরমুজের ফলন পাওয়া যায়। অসময়ের তরমুজ বলে বাজারে দামও চড়া। জানা যায়, বেগুন চাষে সফল না হওয়ায় জিয়ারুল হক পরীক্ষামূলকভাবে বাড়ির আঙিনায় ১২ শতক জমিতে গড়ে তুলেছেন হলুদ ও কালো তরমুজের ক্ষেত। তার তরমুজের ক্ষেত দেখতে প্রতিদিন আশপাশের মানুষ ভিড় করছেন। তরমুজ চাষে আগ্রহও প্রকাশ করছেন অনেকে। তরমুজ চাষি জিয়ারুল হক  বলেন, গত বছর এই জায়গায় বেগুন চাষ…

বিস্তারিত

মেহেরপুরের গাংনীতে পাট চাষে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ এবার পাট চাষে লাভের মুখ দেখছে চাষীরা

মেহেরপুরের গাংনীতে পাট চাষে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ এবার পাট চাষে লাভের মুখ দেখছে চাষীরা

মেহেরপুর প্রতিনিধিঃ মেহেরপুরের গাংনীতে এবছর পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে।এবার পাট চাষে লাভের মুখ দেখছে চাষীরা। তাই পাট চাষীদের মুখে হাসি দেখা যাচ্ছে। ইতোমধ্যেই যেসব জমিতে রোপা ধানের চাষ করা হবে সেই জমি থেকে আগেই পাট কাটা শুরু হয়েছে। বর্তমান পাটের বাজার মোটামুটি ভাল। সাড়ে ৩ হাজার টাকা থেকে ৩৮০০  টাকা পর্যন্ত নতুন পাট বিক্রি হচ্ছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবছর পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সাড়ে ১২ হাজার হেক্টর। গত বছরের শেষের দিকে পাটের বাজার মূল্য বেশী হওয়ায় পাট চাষীরা ধড়ি মেরে পাট চাষে ঝুকে পড়ে। ফলে…

বিস্তারিত

নওগাঁয় পাটের সুদিন ফিরেছে

নওগাঁয় পাটের সুদিন ফিরেছে

নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি: এক সময় পাটকে সোনালী আঁশ বলা হতো। এ সোনালী আঁশ কৃষকের গলার ‘ফাঁস’ হয়ে দাঁড়িয়েছিল, তখন অনেক কৃষকই পাট চাষ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। গত কয়েক বছর থেকে পাটের ন্যায্য দাম না পাওয়ায় কৃষকরা পাট চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। আবারও পাটের সুদিন ফিরে আসছে। পলিথিনের ব্যবহার কমিয়ে পাট ও পাটজাত দ্রব্যে ব্যবহার বাড়াতে ভোক্তাদের আগ্রহী করা হচ্ছে। অপরদিকে পাট চাষে আগ্রহী করতে চাষীদের সরকার থেকে প্রনোদণা দেওয়া হচ্ছে। গত বছর থেকে আবারও পাটের ন্যায্য দাম পাচ্ছে চাষীরা। মাঝখানে পাটের আবাদ কমলেও আবারও পাট চাষে আগ্রহ বেড়েছে চাষীদের।…

বিস্তারিত

করোনা প্রতিরোধে লকডাউন; কেড়ে নিলো নওগাঁর আম চাষীদের মুখের হাসি

করোনা প্রতিরোধে লকডাউন; কেড়ে নিলো নওগাঁর আম চাষীদের মুখের হাসি

বিকাশ চন্দ্র প্রাং, নওগাঁ প্রতিনিধি: আমের দ্বিতীয় রাজ্য হিসেবে দেশজুড়ে পরিচিতি পেয়েছে উত্তরের সীমান্তবর্তি জেলা নওগাঁ। এই জেলায় উৎপাদিত আম বর্তমানে দেশের গোন্ডি পেরিয়ে ইউরোপের দেশগুলোতেও রপ্তানি হচ্ছে। তাই আমের মৌসুমে এই আমকে নিয়ে জেলার শত শত আমচাষীরা প্রতিদিনই স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু মহামারি করোনা ভাইরাস গত বছরের ন্যায় চলতি বছরেও আমচাষীদের স্বপ্ন ভেঙ্গে তছনছ করে দিয়েছে। বর্তমানে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের জারি করা লকডাউনে বাগানের আম বিক্রি না হওয়ায় মাথায় হাত আমচাষীদের। করোনা পরিস্থিতিতে চলমান লকডাউনে যানবাহনের অভাবে পাইকারি ক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলক কম থাকায় আম বাজারজাতকরণ নিয়েও যথেষ্ট চিন্তিত আমচাষীরা। গত…

বিস্তারিত

বস্তায় আদা চাষ করে সুফল পাচ্ছেন চাষিরা

বস্তায় আদা চাষ করে সুফল পাচ্ছেন চাষিরা

সাধন রায় লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের উত্তর বত্রিশ হাজারী গ্রামে বস্তায় আদা চাষের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন অনেকেই। এতে পরিবারের চাহিদা মেটানোর পর হাট-বাজারে বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে, বস্তায় আদা চাষের সুবিধা হচ্ছে, যাদের আবাদি জমি নেই তারাও ইচ্ছা করলে বসত বাড়ির আশে পাশে, আঙ্গিনায়, সুপারীসহ বিভিন্ন বাগান কিংবা অন্যান্য পতিত জমিতে বস্তায় আদা চাষ করতে পারেন। এক একটি বস্তায় ১টি করে বীজ আদা রোপন করে ২কেজি থেকে ৩কেজি পর্যন্ত ফলন পাওয়া সম্ভব। বীজ লাগানোর সময় মাটি শোধন করে নিলে…

বিস্তারিত

‘ফাতেমা ধানে’র ফলন বিঘায় ৪৩ মণ

‘ফাতেমা ধানে’র ফলন বিঘায় ৪৩ মণ

নিজের উদ্ভাবিত নতুন জাতের ধান চাষ করেছেন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার কৃষক মিলন হোসেন। এক বিঘা জমিতে আবাদ করে তিনি ধান পেয়েছেন ৪৩ মণ, যা সাধারণ ধানের তিনগুণ। এ ধানের কোনো নাম নেই, তাই তিনি তার মেয়ের নামানুসারে এ ধানের নাম রেখেছেন ‘ফাতেমা ধান’। এদিকে তার সফলতা দেখে এ ধানের বীজ সংগ্রহে দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন অনেকে। একই সঙ্গে এ বীজ গবেষণাগারে পাঠিয়েছে কৃষি বিভাগও। মিলন হোসেন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার সদরপুর ইউনিয়নের চকগ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি একজন ছোট মুদি দোকানি। একই সঙ্গে আধুনিক চাষাবাদে রয়েছে তার ব্যাপক আগ্রহ। গতানুগতিক কৃষির পরিবর্তে নতুন…

বিস্তারিত