দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি. ঢাকা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুর রহমান বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক হিসেবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মানুষের কল্যানে কাজ করে যেতে চাই। বুধবার ঢাকার দোহারের নারিশা ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণকালে তিনি এ কথা বলেন। মাহবুবুর রহমানের নিজস্ব অর্থায়নে মঙ্গল ও বুধবার উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন সহ দোহার পৌরসভার দুস্থ ও অসহায়দের শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার নির্দেশে করোনাকালীন সময় থেকে মাঠে কাজ করে যাচ্ছি। মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে সাধারণ মানুষের…
বিস্তারিতCategory: দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ
দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ || দৈনিক আগামীর সময় | Agamirshomoy.com
জেনে নিন নবাবগঞ্জ থানার ইতিহাস : নবাবগঞ্জ বাংলাদেশের ঢাকা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। নবাবগঞ্জ থানা উপজেলা, ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়. উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১৭৮ টি মৌজা এবং ৩০৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত. এই উপজেলার নির্বাচনী এলাকাঃঢাকা-১, নির্বাচনী এলাকা- গালিমপুর, বান্দুরা, শোল্লা, যন্ত্রাইল, জয়কৃষ্ণপুর, নয়নশ্রী, শোল্লা, কলাকোপা, বক্সনগর, বারুয়াখালী, কৈলাইল, আগলা, চুড়াইন, শিকারীপাড়া । নবাবগঞ্জ নামকরনের ইতিহাসঃ কথিত আছে অনেকেই বলে থাকে,পূর্বে নবাবরা এই ইছামতি নদী দিয়ে দূর দুরান্তে পারি জমাতেন তখনকার সময় নবাবরা নদীর তীরে এই এলাকায় নবাবগণ সৈন্য ও সফরসঙ্গীসহ বিশ্রামের জন্য যাত্রা বিরতি করতেন ।এভোং এই তারা এখানে অবস্থান করত.বিশেষ করে মীর কাসেম নবাবগঞ্জ এর কাসিমপুরে অবস্থান করেসিল এর ফলে এই এলাকার নামকরণ হয় নবাবগঞ্জ। এছাড়া ও ধারনা করা হয়, নবাব স্যার সলিমূল্লাহর সন্মানে এই থানার নামকরণ করা হয় নবাবগঞ্জ । নবাবগঞ্জ উপজেলার মোট আয়তন ২৪৪.৮১ বর্গকিলোমিটার । জনসংখ্যার ঘনত্বঃ ১৩৯৬ জন/ব.কি.মি.। জনসংখ্যাঃ ৩,৪১,৬৪৪ জন । (আদমসুপারি)তন্মধ্যে পুরুষ= ১৭৬০১০ জন এবং মহিলা= ১৬৫৬৩৪ জন । মোট জনসংখ্যার ৭৮% মুসলিম, ২০% হিন্দু এবং ২% খ্রিষ্টান। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানঃ নবাবগঞ্জ থানায় বর্তমানে মসজিদ ৫৪০ টি বেসি হবে ধারণা করা হয়.মন্দির ১৯২, গির্জা ৫,সমাধি ২. সবচেয়ে লক্ষনীয় যা হযরত আফাজ উদ্দিন শাহ (রাঃ) এর সমাধি গালিমপুরে সাহবাদে অপরটিগালিমপুরের সুনাহাজরা কারী সাব(র:) এর সমাধি. পোস্ট কোড সমূহ: নবাবগঞ্জ :১৩২০ হাসনাবাদ :১৩২১ দাউদপুর :১৩২২ আগলা :১৩২৩ খালপার :১৩২৪ চুরাইন :১৩২৫ শিক্ষার হারঃ ৫৪.৪৩% এই উপজেলায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৯০ টি এবং বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৩৮টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩২ টি, মহাবিদ্যালয়ঃ ৪টি, মাদ্রাসাঃ ৪টি রাজনীতি:নবাবগঞ্জ এর মূল প্রভাভশালী দল আওমিলিগ ও বিএনপি.তবে খুশির বেপার হলো আমাদের নবাবগঞ্জে আগে থেকেই হরতালের কুনো ঝামেলা নেই বললেই চোলে.ছুটো খাটো মিসিল দেখা গেলও কুনো ভাংচুর এর ঘটনা দেখা যায়নি কখনও. প্রধান রপ্তানি: নবাবগঞ্জ এর বিভিন্ন গ্রাম থেকে শাড়ি ও লুঙ্গি রপ্তানি করে থাকে. হাসপাতাল: ১ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে ।যার আসন সংখ্যা ৫০ টি. আরো অনেক প্রাইভেট ক্লিনিক গড়ে উঠেসে এর মধ্যে নবাবগঞ্জ এর মুক্তি ক্লিনিক,বাগমারার আশা ক্লিনিক,এভোং বাগমারার নিউ লাইফ অন্যতম. ঢাকার কাছেই ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন স্থাপনা সমৃদ্ধ একটি জায়গা নবাবগঞ্জ। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে এ জায়গাটিতে খুব অল্প সময়েই পৌঁছানো যায় ঢাকা থেকে। নবাবগঞ্জের মূল আকর্ষণ হলো এ এলাকার প্রাচীন কিছু জমিদার বাড়ি। চলুন তাহলে ঘুরে আসি নবাবগঞ্জ থেকে। দেখার মত কিছুস্থান: কবির জর্মস্থান: আমাদের নবাবগঞ্জ এর অগলা গ্রামে মহাকবি কায়কোবাদ এর জর্মস্থান. ইছামতি নদী নবাবগঞ্জ শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে ইছামতি নদী। শহরের মহাকবি কায়কোবাদ মোড় থেকে পশ্চিম দিকে কলাকোপার। এর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে শান্ত, স্নিগ্ধ এক নদী। নাম তার ইছামতি। ছোট বেলায় ইছামতির যে রূপের বর্ণনা পড়েছিলাম এখনও যেন তার কোনো কমতি নেই বর্তমানের ইছামতির মধ্যে। গান্ধী মাঠ নবাবগঞ্জের কলাকোপায় রয়েছে ঐতিহাসিক গান্ধী মাঠ। সর্বভারতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গান্ধীজি ১৯৪০ সালে এই মাঠে এসেছিলেন। তারপর থেকে এই মাঠের নাম গান্ধী মাঠ। আর এন হাউস গান্ধী মাঠ ফেলে কিছু দূর সামনে এগুলেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি। এরই নাম আর এন হাউস। ইট থেকে চুন সুরকি খসে ধ্বংসের প্রহর গুনলেও এখনো সগর্বে বাড়িটি তার জৌলুস জানান দিচ্ছে। এ বাড়ির বাসিন্দা ৮৫ বছরের হরেন্দ্র কুমার সাহা জানালেন এ বাড়ির নাম আর এন হাউস। তার দাদার বাবা রাধানাথ সাহা মুর্শিদাবাদ থেকে এসে প্রায় আড়াইশ বছর আগে এ বাড়ি তৈরি করেছিলেন। চারদিকে কক্ষ ঘেরা এ বাড়ির সামনের অংশে ছিল অতিথিশালা, পেছনে অন্দর মহল এবং পাশেই মন্দির। মাঝে ছোট একটি খোলা জায়গা। বাড়ির সম্মুখভাগ বিশাল তোরণ আকৃতিতে তৈরি। আর এন হাউসের সামনে একেবারে ইছামতির তীর ঘেঁষে রয়েছে সুন্দর দোতলা একটি বাড়ি। হরেন্দ্র বাবুর বাবার ছিল লবনের ব্যবসা। লিভারপুল থেকে লবন আমদানি করতেন তিনি। সে ব্যবসার গদিঘর ছিল এ বাড়িটি। জগবন্ধু সাহা হাউস আর এন হাউস থেকে প্রায় এক কিলোমিটার সামনে রয়েছে আরেকটি প্রাচীন ভবন জগবন্ধু সাহা হাউস। এ বাড়ির বাসিন্দা কমলারানী জানালেন তার দাদা শ্বশুর জগবন্ধুসাহা তৈরি করেছিলেন এ বাড়ি। বিশাল আকৃতির দ্বিতল এ বাড়িটির নির্মাণশৈলী খুবই আকর্ষণীয়। খেলারাম দাতার বাড়ি কলাকোপা থেকে ছোট্ট একটি সড়ক চলে গেছে বান্দুরার দিকে। বান্দুরায় রয়েছে গাছগাছালিতে ঢাকা ধ্বংসপ্রায় খেলারাম দাতার বাড়ি। খেলারাম দাতাকে নিয়ে এ অঞ্চলে অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে। এরকম একটি হলো খেলারাম দাতা ছিলেন বিখ্যাত ডাকাত সর্দার। তবে তার দানের হাত ছিল বেশ বড়। সে ডাকাতি করে গরিব দুঃখীদের সাহায্য করত। তারই বাড়ি ছিল এটি। এ বাড়ি থেকে একটি সুড়ঙ্গ পথ ছিল ইছামতির পাড়ে। নদীপথে ধনসম্পদ এনে এ সুড়ঙ্গ পথেই বাড়িতে নিয়ে আসত খেলারাম দাতা। দোতলা এ বাড়ির নিচতলায় এখনো সুড়ঙ্গ পথটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নিচতলায় অনেকগুলো কক্ষ থাকলেও এখন তার প্রায় সবই আবর্জনা আর মাটিতে ঢেকে আছে। আর দোতলায় চার পাশে ও চার কোনে চারটি করে বাংলা ঘরের আকৃতিতে এক কক্ষ বিশিষ্ট আটটি ঘর। মাঝে রয়েছে মঠ আকৃতির আরেকটি ঘর। লোকমুখে শোনা যায় এঘরে অনেক মূল্যবান মূর্তি ও ধনসম্পদ ছিল।তাই এই ঐতিয্য ধরে রাখার জন্য খুশির বেপার হলো বর্তমানে এই বিল্ডিং এর সংস্কার কাজ চলছে ৷ একে নতুন রূপে সজ্জিত করা হচ্ছে ৷ ব্রজ নিকেতন বান্দুরা- দোহার সড়কের পাশেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি দুটি সুন্দর ব্রজ নিকেতন। বাড়িটির চোখ ধাঁধানো নির্মাণশৈলী দেখে যেকোনো পথিকের পা থমকে যাবে কিছুক্ষণের জন্য হলেও। সুন্দর এ বাড়িটি ঘুরে দেখতে পারেন। জপমালা রানীর গির্জা বান্দুরায় আরেকটি দর্শনীয় স্থান হলো জপমালা রানীর গির্জা। খ্রীস্টানদের এ উপসানালয়টি সর্বপ্রথম নির্মিত হয় ১৭৭৭ সালে। পরে ১৮৮৮ ও ২০০২ সালে দু বার এর সংস্কার করা হয়। গির্জার পাশেই রয়েছে খ্রীস্টনদের একটি কবরস্থান, সেন্ট ইউফ্রেটিজ কনভেন্ট নামে সিস্টারদের একটি থাকার জায়গা। একজন ফাদার ও একজন ডিকন দ্বারা পরিচালিত হয় এ গির্জার কার্যক্রম। বড়দিন, ইস্টার সানডে’তে এখানে বড় উৎসবের আয়োজন থাকে। কিভাবে যাবেন নিজস্ব পরিবহন নিয়ে যেতে পারলে নবাবগঞ্জের জায়গাগুলো বেড়ানো সহজ হবে। আর সে ব্যবস্থা না থাকলে যেতে পারেন বাসে করে। ঢাকার গুলিস্তান গুলাপ সাহার মাজার এর সামনে থেকে ও থেকে যমুনা, শিশির,এন মল্লিক ও নবাবগঞ্জ পরিবহনের বাস চলাচল করে এই রুটে। ভাড়া জনপ্রতি ৫০ টাকা সিল এখন তেল এর দাম বারাই কিসু বাড়তে পারে অ্যাডমিন দেশের বাইরে তাই সটিক বলতে lপারসী না নবাবগঞ্জ নেমে রিকশা নিয়ে ঘুরতে পারবেন জায়গাগুলোতে .
দোহারে আদালতের নির্দেশে কবর থেকে লাশ উত্তোলন
ঢাকার দোহারে শেখ মফজেল (৪৭) নামে একব্যক্তি মৃত্যুর পাঁচ মাস পর আদালতের নির্দেশে ময়না তদন্তের জন্য লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। বুধবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে দোহার উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জ্যোতি বিকাশ চন্দ্রের উপস্থিতিতে ইউসুফপুর খানবাড়ি কবরস্থান থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়। শেখ মফজেল দোহার পৌরসভার ইউসুফপুর এলাকার শেখ গহের আলীর ছেলে ছিলো। জানা যায়, গত প্রায় ৬ মাস আগে ঐ এলাকার হোসেন সরকার গংদের সাথে বিবাদে আহত হয় শেখ মফজেল। ঘটনার এক মাস পর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এঘটনায় নিহতের স্ত্রী লিলি বেগম বাদি হয়ে…
বিস্তারিতঢাকার দোহারে হুমায়ুন কবির নামে মলমপার্টির এক সদস্য আটক
দোহার প্রতিনিধি:ঢাকার দোহার উপজেলার মৈনটঘাট থেকে বুধবার সকালে হুমায়ুন কবির নামে মলমপার্টির এক সদস্যকে আটক করেছে দোহারের চর মাহমুদপুর ফাঁড়ির পুলিশ।আটককৃত হুমায়ুন কবির কুমিল্লার কচুয়া উপজেলার কালুরচর গ্রামের চান মিয়া ভূইয়ার ছেলে। প্রত্যক্ষদর্শী মামুন মন্ডল জানান, মঙ্গলবার রাতে তিনি ওমান থেকে বাংলাদেশে এসেছে। বুধবার সকালে ভাই রজ্জব মন্ডল নিয়ে গুলিস্তান থেকে যমুনা পরিবহনের পৃথক দুইটি সিটে বসে দোহারের মৈনটঘাটের উদ্দেশ্যে রওনা হন। সেখানে থেকে তারা ফরিদপুরের চরভাদ্রশন যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে বাসে মলম পার্টির সদস্যরা তার ভাই রজ্জব মন্ডলকে অজ্ঞান করে তার ব্যবহৃত মোবাইল ও হাতে থাকা স্বর্ণের আংটি নিয়ে যায়। বাসটি…
বিস্তারিতবাহ্রা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মোবারক হোসেন আর নেই
ঢাকার নবাবগঞ্জের বাহ্রা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি এস.এম মোবারক হোসেন মঙ্গলবার(২৬ জানুয়ারি) রাত ৯ টার দিকে ইন্তেকাল করেছেন। ‘ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ৬০ বছর৷ জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতা নিয়ে ভুগছিলেন তিনি৷ বেশকিছুদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন৷ পরবর্তীতে শারীরিক অবস্থা একটু উন্নতি হলে বাসায় চলে আসলে বেশকিছুদিন ভালো থাকার পর মঙ্গলবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন৷ মোবারক হোসেনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ঢাকা-১ আসনের সংসদ সদস্য সালমান এফ রহমান। এছাড়াও শোক প্রকাশ করেছেন নবাবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক মিজানুর রহমান ভূঁইয়া…
বিস্তারিতশারীরিক প্রতিবন্ধীদের পাশে পনিরুজ্জামান তরুন
স্টাফ রিপোর্টার: মানুষ মানুষের জন্য। কথাটা কতটা বাস্তবতা তার প্রমান দিলেন ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক ছাত্রনেতা পনিরুজ্জামান তরুন৷ রাজনৈতিক জীবনে হাজারো মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন এই নেতা৷ তাই সকলের দোয়া ও ভালোবাসা নিয়ে তার এপর্যন্ত পথচলা। রবিবার(২৪ জানুয়ারি) পনিরুজ্জামান তরুনের নিজ এলাকা বক্সনগর ইউনিয়নের বর্দ্ধনপাড়া গ্রামের সুব্রত দাস শারীরিক অসুস্থ এবং অসচ্ছল থাকায় দোকানের মালামাল ক্রয়ের জন্য আর্থিকভাবে সহায়তা প্রদান করেন। অন্যদিকে একই গ্রামের বিশাল দাস ও স্বপন দাসকে চিকিৎসার জন্য আর্থিকভাবে সহায়তা করেন। এছাড়া ঐসব পরিবারের খোঁজখবর নেন। এমনকি পরবর্তীতেও তাদের পাশে থাকার ইচ্ছে পোষণ করেন পনিরুজ্জামান তরুন৷…
বিস্তারিতদোহারে মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান
দোহার প্রতিনিধি ঢাকা দোহার উপজেলা প্রতিনিধি: ঢাকার দোহারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে জমি ও বসতবাড়ি পেলো অসহায় দুস্ত পরিবার।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মের ১০০ শতবর্ষ বছর পূর্তি উপলক্ষে মুজিব শতবর্ষ পালন করছে সরকার। বছরটিকে স্মরণীয় করে রাখতে জাতির পিতার উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ভূমি ও গৃহহীন আট লাখ ৮২ হাজার ৩৩টি পরিবারকে ঘর ও জমি দেওয়ার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। আজ উদ্বোধনের পর পর্যায়ক্রমে এ তালিকার সবাই এই সুবিধা পাবে। উপকারভোগীদের মধ্যে যাদের জমি আছে, তারা শুধু ঘর পাবে। যাদের জমি নেই, তারা ২ শতাংশ জমি পাবে (বন্দোবস্ত)। দুই কক্ষবিশিষ্ট প্রতিটি…
বিস্তারিতদোহার ও নবাবগঞ্জে ১০১১টি পরিবার ঘর পেলো
দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি.২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে ঢাকার দোহার উপজেলায় ২৪১টি ও নবাবগঞ্জ উপজেলায় ৭৭০টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মধ্যে জমিসহ ঘর প্রদাণ করা হয়েছে। এতে দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলায় মোট ১০১১টি পরিবারের মধ্যে ঘর প্রদাণ করা হয়। শনিবার (২৩ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে বেলা ১১টায় সারাদেশে ৪৯২টি উপজেলায় ৬৬ হাজার ১শত ৮৯টি পরিবারে এক যোগে ভিডিও কনফারেন্সসিং করে জমির দলিল ও অন্যান্য কাগজপত্র হস্তান্তর উদ্বোধন করেন। সারাদেশের মতো নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে আব্দুল ওয়াছেক মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে দলিল হস্তান্তর অনুষ্ঠান করা হয়। উপজেলা নির্বাহী…
বিস্তারিতশৈত্যপ্রবাহ উপেক্ষা করে ফসলের মাঠে দোহার নবাবগঞ্জের কৃষকরা
আবুল হাশেম ফকির জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশায় ঘর থেকে বের হওয়াই যেন দায়। তবে এর মধ্যে শীতের ঘন কুয়াশাকে উপেক্ষা করে জমিতে বোরো ধান চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন ঢাকা জেলার দোহার নবাবগঞ্জ উপজেলার কোঠাবাড়ি বিল, আড়িয়াল বিল সহ অন্যান্ন বিলের কৃষকরা। নবাবগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার নাহিদুজ্জামান দৈনিক আগামীর সময়কে জানান, চলতি মৌসুমে নবাবগঞ্জ উপজেলায় সর্বোচ্চ (১০৯২৬) দশ হাজার নয়শত ছাব্বিশ হেক্টর জমিতে বোরো (আবাদের) চাষের কার্যক্রম শুরু হয়ে শেষ পর্যায় এবং পরিচর্যার কাজ চলছ। তাই কাঙ্খিত ফসল ঘরে তুলতে কৃষকরা এ অঞ্চলের প্রবাদের কথা মাঘের শীত বাঘের গায় এমনটা ভেবে…
বিস্তারিতদোহারে কারেন্ট জাল ও জাটকা ইলিশ মাছ জব্দ
ঢাকার দোহার উপজেলায় পদ্মানদীর বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালিয়ে এক লাখ মিটার কারেন্ট জাল ও ২০ কেজি জাটকা ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে কুতুবপুর নৌ-পুলিশ পদ্মা নদীতে এ অভিযান পরিচালনা করেন। তবে নৌ-পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জেলেরা পালিয়ে যায়।দোহার কুতুবপুর নৌ-পুলিশের ইনচার্জ শামছুল আলম জানান, উপজেলার পদ্মানদীর বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালিয়ে এক লাখ মিটার কারেন্ট জাল ও ২০ কেজি জাটকা ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। উদ্ধারকৃত কারেন্ট জালের মূল্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা। দোহার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোছাম্মৎ লুৎফুন্নাহারের নির্দেশে মৈনটঘাটে উদ্ধারকৃত কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় এবং…
বিস্তারিতনবাবগঞ্জে এশিয়ান টেলিভিশনের ৮ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
স্টাফ রিপোর্টার: বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে ঢাকার নবাবগঞ্জে ‘এশিয়ান টেলিভিশনের ৮ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে উপজেলা প্রেসক্লাব হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়৷ এরপর কেক কাটা হয় এবং বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়৷ আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, এশিয়ান টেলিভিশন নবাবগঞ্জসহ সারাদেশ অনেকটাই জনপ্রিয়তালাভ করেছেন৷ এমনকি ভালোবাসার মধুর দিয়ে পাঠকদেরকে মন জুগিয়েছেন। এসময় উপস্থিতি অতিথিবৃন্দরা এশিয়ান টেলিভিশনের সাফল্য কামনা করেন৷ এসময় প্রেসক্লাব সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খলিলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এইচ.এম সালাউদ্দীন মনজু। প্রেসক্লাব সাবেক সাধারন সম্পাদক ও যুগান্তরের…
বিস্তারিত