গত বুধবার সকাল সাড়ে ১১টা। বগুড়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস। সেবাপ্রত্যাশীদের জটলা। ছোট ছোট লাইন। বাইরে দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষের ভিড়। ভেতরে চেয়ারে বসে আছেন কাউন্টারম্যান সাজেনুর। কিন্তু তাঁর কাজ এগোচ্ছে না। আবেদনপত্র জমা নিচ্ছেন। একটু সময় পাতা উল্টে ভুল আছে উল্লেখ করে ফিরিয়ে দিচ্ছেন। কী ভুল কিংবা কী সংশোধন করতে হবে তা বলা হচ্ছে না। এর পাশে অন্য কাউন্টারে কাজ করছেন নৈশপ্রহরী লিংকন। কারণ সেখানে ডেলিভারিম্যানের চেয়ার ফাঁকা। দায়িত্বপ্রাপ্ত আলমগীর হোসেন (এমএলএসএস) না থাকায় লিংকন চেয়ারে বসে কাজ করছেন। কাজ বলতে দু-একজনের কাছ থেকে ডেলিভারি স্লিপ নিয়ে পাসপোর্ট খোঁজাখুঁজি করছেন।…
বিস্তারিত