সাধন রায় লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ আম বাগানের সারি সারি গাছে শোভা পাচ্ছে কেবলই মুকুল। আর সেই মুকুলে ছেয়ে আছে গাছের ডালপালা। বাতাসে মিশে আসে মুকুলের ম ম ঘ্রাণ, যে ঘ্রাণ মনকে বিমোহিত করে। পাশাপাশি মধুমাসের আমের মুকুল। আমের ফলন নির্ভর করছে আবহাওয়ার ওপর। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন লালমনিরহাটের মানুষরা।মৌসুমের শুরুতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় মুকুলে ভরে গেছে বাগানসহ ব্যক্তি উদ্যোগে লাগানো আম গাছগুলোতে। তবে বড় আকারের চেয়ে ছোট ও মাঝারি আকারের গাছে বেশি মুকুল ফুটেছে। সেই মুকুলের ম ম গন্ধে বাগান মালিকদের চোখে ভাসছে সফলতার স্বপ্ন।…
বিস্তারিতTag: অবশেষে ঘর পাচ্ছেন গঙ্গাচড়ার শ্রবণ প্রতিবন্ধী বৃদ্ধা আমেনা বেগম
এক পরিবারে তিন প্রতিবন্ধী, ভাতাই একমাত্র আয়
জন্মগতভাবে কেউই প্রতিবন্ধী ছিলেন না। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনজনের শরীরে দেখা দেয় নানা ধরনের সমস্যা। জসিম উদ্দিন হঠাৎ শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়ে পড়েন। পরবর্তী সময়ে তার বোন মোর্শেদা শারীরিক ও তার স্বামী মফিজ ব্যাপারী হয়ে যান শ্রবণপ্রতিবন্ধী। এক পরিবারের তিনজন প্রতিবন্ধীর মধ্যে ভগ্নিপতি মফিজই সামান্য আয় করেন। তার ওপর নির্ভর করে চলছে মোট ছয়জনের ভরণপোষণ। অভাবের সংসার হলেও কখনো সাহায্যের জন্য কারও কাছে হাত পাতেননি তারা। শত কষ্টের মধ্যে দিন কাটালেও তারা ভিক্ষাবৃত্তিকে পছন্দ করেন না। সরকারের দেওয়া প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড আগেই বড় ভাই জসিম উদ্দিন পেয়েছিলেন। চলতি বছর তিনজনই…
বিস্তারিতঅবশেষে ঘর পাচ্ছেন গঙ্গাচড়ার শ্রবণ প্রতিবন্ধী বৃদ্ধা আমেনা বেগম
মারুফা জামান, গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি: অবশেষে সরকারি ঘর পাচ্ছেন রংপুরের গঙ্গাচড়ার ৯৪ বয়সী শ্রবণ প্রতিবন্ধী আমেনা বেগম। উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের পশ্চিম ইচলি গ্রামের তিস্তা চরের পাথারে তার বাড়ি। জানা যায়, রবিবার (৩ জানুয়ারি) একটি জাতীয় পত্রিকার অনলাইনে ‘মোক একনা ঘর দেন বাবা’ শিরোনামে সচিত্র সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর বিষয়টি রংপুর জেলা পুলিশ প্রশাসন ও গঙ্গাচড়া উপজেলা প্রশাসন এর দৃষ্টিগোচর হয়। এরই প্রেক্ষিতে শ্রবণ প্রতিবন্ধী আমেনা বেগমকে (৯৪) সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয় জেলা পুলিশ প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন।এ লক্ষ্যে জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন, গঙ্গাচড়া…
বিস্তারিত