“বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সকল কর্ম ও সাহিত্য সব সময় বাঙ্গালী জাতির জন্য বড় অনুপ্রেরণা”….নওগাঁয় খাদ্যমন্ত্রী

“বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সকল কর্ম ও সাহিত্য সব সময় বাঙ্গালী জাতির জন্য বড় অনুপ্রেরণা”....নওগাঁয় খাদ্যমন্ত্রী

বিকাশ চন্দ্র প্রাং, নিজস্ব প্রতিবেদক: খাদ্যমন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি বলেছেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সকল কর্ম ও সাহিত্য সব সময় বাঙ্গালী জাতির জন্য এক বড় অনুপ্রেরণা। শুধু বাঙ্গালীই নয় বিশ্বের কাছে সাধনা ও চর্চার নামই হচ্ছে বরীন্দ্রনাথ ঠাকুর। “আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি… ”এই চরণ লেখনীর মাধ্যমেই প্রমাণ করে যে বরীন্দ্রনাথ বাংলাকে কত ভালোবাসতেন। তার গুনকীত্তন করে শেষ করা যাবে না। বাংলা ও বাঙালির প্রাণের মানুষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। শিল্প সাহিত্যের প্রতিটি ধারায় অনবদ্য অবদান রেখে তিনি সমৃদ্ধ করেছেন বাংলা সাংস্কৃতিক পরম্পরাকে। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, কথাশিল্পী, প্রাবন্ধিক,…

বিস্তারিত

লন্ডনে বিক্রি হচ্ছে রবীন্দ্রনাথের বাড়ি, ঠেকাতে পারেননি মমতা

লন্ডনে বিক্রি হচ্ছে রবীন্দ্রনাথের বাড়ি, ঠেকাতে পারেননি মমতা

যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত একটি বাড়ি বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। এই বাড়িতে বসেই নোবেলজয়ী সাহিত্য গীতাঞ্জলি’র ইংরেজি অনুবাদ করেছিলেন কবি। যার ফলে ভারত তথা সমগ্র বাঙালির ঘরে আসে প্রথম নোবেল পুরস্কার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ১৯১২ সালে লন্ডন সফরের সময় টানা কয়েক মাস এই বাড়িতেই ছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এখানেই সেসময় বিশ্বকবি ১০৩টি কাব্যের অনুবাদ করে নোবেল কমিটিকে পাঠিয়েছিলেন। এরপরের বছরই অর্থাৎ ১৯১৩ সালেই গীতাঞ্জলির জন্য নোবেল পুরস্কার পান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তারপরও ১৯৩১ সাল পর্যন্ত এই বাড়িতেই অনেকটা সময়ই কাটিয়েছিলেন তিনি। ২০১৫ সালে লন্ডনে গিয়ে…

বিস্তারিত

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস আজ

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস আজ

আজ বাইশে শ্রাবণ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮০তম প্রয়াণ দিবস। বাইশে শ্রাবণ বিশ্বব্যাপী রবীন্দ্র ভক্তদের কাছে মন খারাপের দিন। মহাকালের চেনাপথ ধরে প্রতিবছর বাইশে শ্রাবণ আসে। দিবসটি রবী ভক্তদের কাছে একটি শূন্য দিন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু দিবস। রবীন্দ্রনাথ তার কাব্য সাহিত্যের বিশাল একটি অংশে যে পরমার্থের সন্ধান করেছিলেন সেই পরমার্থের সাথে তিনি লীন হয়েছিলেন এদিন। রবীন্দ্র কাব্যে মৃত্যু এসেছে বিভিন্নভাবে। জীবদ্দশায় মৃত্যুকে তিনি জয় করেছেন বারবার। কাব্য কবিতায় মৃত্যু বন্দনা করেছেন তিনি এভাবে, ‘মরণ রে, তুঁহু মম শ্যাম সমান’। জীবনের শেষ নববর্ষের সময় রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তার সাধের শান্তিনিকেতনে। সেদিন তার কলমে…

বিস্তারিত