ডাক্তারের অবহেলায় গঙ্গাচড়া হাসপাতাল গেটে গর্ভবতীর সন্তান প্রসব

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় হাসপাতালে দায়িত্বরত ডাক্তার ও নার্সের অবহেলায় গর্ভবতী এক মহিলার হাসপাতাল গেটে সন্তান প্রসব হয়েছে। এ ঘটনায় হাসপাতাল এলাকায় লোকজনের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। উত্তেজিত জনতা ওই ডাক্তারকে লাঞ্চিত করেছে। দ্রুত ডাক্তার ও নার্সের শাস্তিসহ অপসারণ দাবি করেছে উত্তেজিত জনতা। গঙ্গাচড়া উপজেলা হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। ডাক্তারের অবহেলায় গঙ্গাচড়া হাসপাতাল গেটে গর্ভবতীর সন্তান প্রসব জানা যায়, গঙ্গাচড়া ইউনিয়নের নবনীদাস শাহীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা হোটেল শ্রমিক আশরাফুলের গর্ভবতী স্ত্রী সাথী বেগমের প্রসব বেদনা শুরু হলে তাকে পরিবারের লোকজন গত মঙ্গলবার বিকাল ৪টার দিকে দ্রুত গঙ্গাচড়া উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডাক্তার এটিএম মুরশিদ ও সিনিয়র স্টাফ নার্স আকলিমা সুলতানা গর্ভবতী সাথীর চিকিৎসা সেবা না দিয়েই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। অটোযোগে রংপুর নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেওয়ার সময় হাসপাতাল গেটে গর্ভবতীর সন্তান প্রসব হয়। পরে সেখান থেকে মা ও সন্তানকে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। এ সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজিত জনতা ওই ডাক্তারকে লাঞ্চিত করে এবং দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে ওই ডাক্তার ও নার্সের শাস্তিসহ অপসারণ দাবি করে। আশরাফুল জানায়, আমার স্ত্রী সাথীর প্রসব বেদনার কারণে হাসপাতালে নিয়ে আসি। কিন্তু দায়িত্বে থাকা ডাক্তার ও নার্স কোনো রকম চিকিৎসা না দিয়ে তারা রংপুর হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে। আমি হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সের জন্য চালককে ফোন দিলে চালক ফোন না ধরায় নিরুপায় হয়ে অটোযোগে রংপুর হাসপাতালে যাওয়ার সময় হাসপাতালের গেটেই আমার স্ত্রীর ছেলে সন্তান প্রসব হয়। তিনি আরও জানায়, আমি গরীব এ জন্য আমার স্ত্রীকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়নি। এ ব্যাপারে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বে থাকা ডাক্তার এটিএম মুরশিদ বলেন, গর্ভবতী মহিলা হাসপাতাল আসার আগেই তার গর্ভের পানি বের হয়ে যায়। এ কারণে রোগীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. গউছুল আজিম চৌধুরী সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি দায়িত্বরত ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে মতামত দেবেন জানিয়ে ফোন কেটে দেন।

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় হাসপাতালে দায়িত্বরত ডাক্তার ও নার্সের অবহেলায় গর্ভবতী এক মহিলার হাসপাতাল গেটে সন্তান প্রসব হয়েছে। এ ঘটনায় হাসপাতাল এলাকায় লোকজনের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। উত্তেজিত জনতা ওই ডাক্তারকে লাঞ্চিত করেছে। দ্রুত ডাক্তার ও নার্সের শাস্তিসহ অপসারণ দাবি করেছে উত্তেজিত জনতা। গঙ্গাচড়া উপজেলা হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে।

ডাক্তারের অবহেলায় গঙ্গাচড়া হাসপাতাল গেটে গর্ভবতীর সন্তান প্রসব

জানা যায়, গঙ্গাচড়া ইউনিয়নের নবনীদাস শাহীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা হোটেল শ্রমিক আশরাফুলের গর্ভবতী স্ত্রী সাথী বেগমের প্রসব বেদনা শুরু হলে তাকে পরিবারের লোকজন গত মঙ্গলবার বিকাল ৪টার দিকে দ্রুত গঙ্গাচড়া উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডাক্তার এটিএম মুরশিদ ও সিনিয়র স্টাফ নার্স আকলিমা সুলতানা গর্ভবতী সাথীর চিকিৎসা সেবা না দিয়েই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। অটোযোগে রংপুর নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেওয়ার সময় হাসপাতাল গেটে গর্ভবতীর সন্তান প্রসব হয়। পরে সেখান থেকে মা ও সন্তানকে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। এ সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজিত জনতা ওই ডাক্তারকে লাঞ্চিত করে এবং দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে ওই ডাক্তার ও নার্সের শাস্তিসহ অপসারণ দাবি করে।

আশরাফুল জানায়, আমার স্ত্রী সাথীর প্রসব বেদনার কারণে হাসপাতালে নিয়ে আসি। কিন্তু দায়িত্বে থাকা ডাক্তার ও নার্স কোনো রকম চিকিৎসা না দিয়ে তারা রংপুর হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে। আমি হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সের জন্য চালককে ফোন দিলে চালক ফোন না ধরায় নিরুপায় হয়ে অটোযোগে রংপুর হাসপাতালে যাওয়ার সময় হাসপাতালের গেটেই আমার স্ত্রীর ছেলে সন্তান প্রসব হয়। তিনি আরও জানায়, আমি গরীব এ জন্য আমার স্ত্রীকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়নি। এ ব্যাপারে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বে থাকা ডাক্তার এটিএম মুরশিদ বলেন, গর্ভবতী মহিলা হাসপাতাল আসার আগেই তার গর্ভের পানি বের হয়ে যায়। এ কারণে রোগীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. গউছুল আজিম চৌধুরী সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি দায়িত্বরত ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে মতামত দেবেন জানিয়ে ফোন কেটে দেন।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment