দোহারে ৩০ হাজার মানুষের কষ্ট লাঘবে উপজেলা চেয়ারম্যান

দোহারে ৩০ হাজার মানুষের কষ্ট লাঘবে উপজেলা চেয়ারম্যান
নিজস্ব প্রতিবেদক,
মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। ব্যক্তি মানুষের সার্থকতা সমাজকে কেন্দ্র করেই। সমাজের স্বীকৃতির মধ্যেই অর্জিত হয় মানুষের সম্পূর্ণতা। প্রত্যেক মানুষ একে অপরের কল্যাণের কথা ভেবে নিজ নিজ সাধ্যমতো সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেই সমাজের দ্রুত উন্নতি ঘটে। এজন্য প্রতিটি সেক্টরে একজন যোগ্য প্রতিনিধি প্রয়োজন, যার দক্ষ পরিকল্পনায় এগিয়ে যাবে দেশ, এমনই একজন মানুষ দোহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন। যার সৃজনশীল চিন্তা-ভাবনায় ও ঢাকা ১ আসনের মাননীয় সাংসদ জনাব সালমান এফ রহমানের নির্দেশনায় বদলে যাচ্ছে দোহার উপজেলা।
দোহার উপজেলার চারটি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার অধিবাসী ও শতাধিক কৃষকের মুখে হাসি ফোটালেন ঢাকার দোহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বেক্সিমকো মিডিয়া লিমিটেডের পরিচালক, বাংলাদেশ উপজেলা পরিষদ এসোসিয়েশনের সহ সভাপতি ও আনন্দভুবন এর প্রধান সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন। ২১ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২ টায়, উপজেলার মুকসুদপুর ইউনিয়নের রুইথ্যা মইতপাড়া সড়ক ও বিলের পানি সরানোর জন্য নির্মাণাধীন ড্রেন লাইন পরিদর্শন করেন তিনি।
স্থানীয়রা জানান, বর্ষায় পদ্মা নদীর পানি এসে পুরো বিল জলাবদ্ধ থাকে। সে পানি সরানোর কোনো ব্যবস্থা না থাকায় পানিবন্দি হয়ে থাকে মইতপাড়া, রইথ্যা, সাতভিটা ও মুকসুদপুরের কালিজিরা চকের প্রায় ৩০ হাজার পরিবার। সে সঙ্গে কৃষি জমি তিন থেকে চার ফুট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় মৌসুমে ধান রোপণ থেকে বঞ্চিত হয় শতাধিক কৃষক। মানুষের দুর্ভোগের কথা শুনে বিলের পানি সরানোর জন্য ড্রেন নির্মাণ করে দেওয়ার নির্দেশ দেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো.আলমগীর হোসেন। সে সঙ্গে পল্লিবাজার থেকে গাবতলা পর্যন্ত সড়ক নির্মাণের অনুমতি প্রদান করেন। বন্দী দশা থেকে মুক্তি পেয়ে এবং ধান রোপণ করতে পেরে এই এলাকার কৃষকেরা আনন্দিত।
উপকৃতরা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেনের ভূয়সী প্রশাংসা এবং দীর্ঘয়ু  কামনা করেন।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন মুকসুদপুর ইউপি চেয়ারম্যান এম এ হান্নান খান,  দোহার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এম এ রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিক শিকদার ও আব্দুস সালাম মোল্লাসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

আপনি আরও পড়তে পারেন