জয়পুরহাটে মতিন হত্যায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

বুধবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুর রহিম এ রায় দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সদর উপজেলার ধারকী গ্রামের ওয়াজেদ আলী তোরাফ (৪৫), চৈতুন মোল্লা (৪৩), ছাফাদুল (৩৮), মছিরউদ্দিন (৪৮), আনু (২০), আবু হাসান দিলীপ (২৫) ও মন্টু মিয়া (৩০)। এদের মধ্যে মন্টু পলাতক রয়েছেন। যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত আসামি হলেন একই গ্রামের মাহবুব আলম বাবু (২৫)। এছাড়া বিচার চলাকালে এক আসামির মৃত্যু হওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান পিপি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল। মামলার নথির বরাত দিয়ে তিনি জানান, পূর্ব শত্রুতার জেরে ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর সকালে ধারকী গ্রামের আব্দুল মতিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ওই রাতেই নিহতের ভাই সদর থানায় নয় জনকে আসামি করে মামলা করেন। পরে ২০০৭ সালের ৩০ মার্চ তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক গোলাম রব্বানী নয়জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।

 

বুধবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুর রহিম এ রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সদর উপজেলার ধারকী গ্রামের ওয়াজেদ আলী তোরাফ (৪৫), চৈতুন মোল্লা (৪৩), ছাফাদুল (৩৮), মছিরউদ্দিন (৪৮), আনু (২০), আবু হাসান দিলীপ (২৫) ও মন্টু মিয়া (৩০)।

এদের মধ্যে মন্টু পলাতক রয়েছেন।

যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত আসামি হলেন একই গ্রামের মাহবুব আলম বাবু (২৫)।

এছাড়া বিচার চলাকালে এক আসামির মৃত্যু হওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান পিপি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল।

মামলার নথির বরাত দিয়ে তিনি জানান, পূর্ব শত্রুতার জেরে ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর সকালে ধারকী গ্রামের আব্দুল মতিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ওই রাতেই নিহতের ভাই সদর থানায় নয় জনকে আসামি করে মামলা করেন।

পরে ২০০৭ সালের ৩০ মার্চ তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক গোলাম রব্বানী নয়জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment