মান্নার সঙ্গে ছবি তুলে সমালোচনার মুখে বোয়াফ সভাপতি

248সদ্য কারামু্ক্ত নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে হাসপাতালে দেখা করায় সমালোচনার মুখে পড়েছেন অনলাইন অ্যাক্টিভিষ্ট ফোরাম (বোয়াফ) সভাপতি কবীর চৌধুরী তন্ময়। দেখা করার পর সেই ছবি তার ফেসবুকে আপলোড করায় নানান ধরনের আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। তাকে নিয়ে অনেকে কটুক্তিও করছেন। কেউ কেউ নব্য রাজাকার হিসেবে অভিহিত করছেন।

শনিবার সন্ধ্যার পর বোয়াফ’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান শ্রাবন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জুয়েলকে সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ৩০২ নম্বর কেবিনে ফুল নিয়ে যান কবীর চৌধুরী তন্ময় এবং সেখানে প্রায় ত্রিশ মিনিট মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার, কারাবাস ও শারীরিক অবস্থান নিয়ে আলাপচারিতা করেন বলে তিনি ফেসবুকে উল্লেখ করেন।

ফেসবুকে আপলোড করা ছবিতে লাইকের পাশাপাশি প্রায় দেড়শ`রও বেশি মন্তব্য, কটু মন্তব্যে করা হয়েছে। বেশিরভাগ মন্তব্যই ব্যক্তিগত আক্রমণ করে। আবার মাহমুদুর রহমান মান্নার মত ব্যক্তিকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা, ফটো তোলা নব্য রাজাকারের কাজ বলেও গালিগালাজ করেছেন অনেকে।

শরীফ চৌধুরী নামক এক অ্যাক্টিভিষ্ট মন্তব্য করেছেন, আপনি যখন লীগের বড়ো নেতা হয়ে লীগের শত্রুদেরকে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেবেন, তখন আমি আমজনতা কেন লীগকে সমর্থন করবো? কেন আপনার আদলে গড়া লীগের শত্রু হবো না?
সদ্য কারামু্ক্ত নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে হাসপাতালে দেখা করায় সমালোচনার মুখে পড়েছেন অনলাইন অ্যাক্টিভিষ্ট ফোরাম (বোয়াফ) সভাপতি কবীর চৌধুরী তন্ময়। দেখা করার পর সেই ছবি তার ফেসবুকে আপলোড করায় নানান ধরনের আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। তাকে নিয়ে অনেকে কটুক্তিও করছেন। কেউ কেউ নব্য রাজাকার হিসেবে অভিহিত করছেন।

শনিবার সন্ধ্যার পর বোয়াফ’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান শ্রাবন ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জুয়েলকে সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ৩০২ নম্বর কেবিনে ফুল নিয়ে যান কবীর চৌধুরী তন্ময় এবং সেখানে প্রায় ত্রিশ মিনিট মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার, কারাবাস ও শারীরিক অবস্থান নিয়ে আলাপচারিতা করেন বলে তিনি ফেসবুকে উল্লেখ করেন।

ফেসবুকে আপলোড করা ছবিতে লাইকের পাশাপাশি প্রায় দেড়শ`রও বেশি মন্তব্য, কটু মন্তব্যে করা হয়েছে। বেশিরভাগ মন্তব্যই ব্যক্তিগত আক্রমণ করে। আবার মাহমুদুর রহমান মান্নার মত ব্যক্তিকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা, ফটো তোলা নব্য রাজাকারের কাজ বলেও গালিগালাজ করেছেন অনেকে।

শরীফ চৌধুরী নামক এক অ্যাক্টিভিষ্ট মন্তব্য করেছেন, আপনি যখন লীগের বড়ো নেতা হয়ে লীগের শত্রুদেরকে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেবেন, তখন আমি আমজনতা কেন লীগকে সমর্থন করবো? কেন আপনার আদলে গড়া লীগের শত্রু হবো না?

মজিবুর রহমান নামক আরেকজন কমেন্ট করেন, প্রথমত একজন দেশদ্রোহী বেঈমানকে ফুল দিয়ে বরণ করে স্যার সাজতে গিয়ে একটা আবাল বনে গেছেন। দ্বিতীয়ত আপনার শরীরের চামড়া গণ্ডারের নাকি! এতো কথা হজম করছেন কিভাবে?

সেলিনা মওলা কমেন্টে বলেন, সবাই আপনাকে খারাপ বলতেছে যারা আপনাকে খারাপ বলতেছে তারা তো জানে না, লীগের নেতা হওয়া আপনার স্বপ্ন । আর নেতা হতে গেলে তেল দিতে হয় এটাও এরা বোঝে না ? আচ্ছা, ভাই আপনি আর কয় শতাব্দী পর নেতা হবেন? জানাইয়েন কিন্তু আপনাকে ফুল না দিতে পারি থু থু দিতে পারবো ।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বোয়াফ সভাপতি কবীর চৌধুরী তন্ময় বলেন, আসলে মন্তব্য বা কটু মন্তব্যকারী সবাই আমার ফেসবুক ফ্রেন্ড। তারা আমাকে খুব ভালোবাসে। এই আপলোড করা ছবির ব্যাপারে আলোচনা-সমালোচনা করার স্বাধীনতা তাদের আছে। আমি মনে করি, ভালোবাসার মানুষগুলোই শাসন করার অধিকার রাখে।
মজিবুর রহমান নামক আরেকজন কমেন্ট করেন, প্রথমত একজন দেশদ্রোহী বেঈমানকে ফুল দিয়ে বরণ করে স্যার সাজতে গিয়ে একটা আবাল বনে গেছেন। দ্বিতীয়ত আপনার শরীরের চামড়া গণ্ডারের নাকি! এতো কথা হজম করছেন কিভাবে?

সেলিনা মওলা কমেন্টে বলেন, সবাই আপনাকে খারাপ বলতেছে যারা আপনাকে খারাপ বলতেছে তারা তো জানে না, লীগের নেতা হওয়া আপনার স্বপ্ন । আর নেতা হতে গেলে তেল দিতে হয় এটাও এরা বোঝে না ? আচ্ছা, ভাই আপনি আর কয় শতাব্দী পর নেতা হবেন? জানাইয়েন কিন্তু আপনাকে ফুল না দিতে পারি থু থু দিতে পারবো ।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বোয়াফ সভাপতি কবীর চৌধুরী তন্ময় বলেন, আসলে মন্তব্য বা কটু মন্তব্যকারী সবাই আমার ফেসবুক ফ্রেন্ড। তারা আমাকে খুব ভালোবাসে। এই আপলোড করা ছবির ব্যাপারে আলোচনা-সমালোচনা করার স্বাধীনতা তাদের আছে। আমি মনে করি, ভালোবাসার মানুষগুলোই শাসন করার অধিকার রাখে।

ধামাকা অফার চলছে !BRAND BAZAAR এ LED / 3D/ Smart / 4K TV AC , 40- 65% ডিস্কাউন্ট  !

আরও পন্য দেখতে ছবির উপরে ক্লিক করুন2

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment