পাকিস্তানকে হারিয়ে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড

 

উইলিয়ামসন করেছেন ১১৫ রান, তার সঙ্গে কলিন মুনরো (৫৮) ও হেনরি নিকোলসের (৫০) হাফসেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ড নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে স্কোরে জমা করে ৩১৫ রান। জবাবে পাকিস্তান ৩০.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৬ রান তোলার পর নামে বৃষ্টি। আবহাওয়ার উন্নতি না হওয়ায় ডাকওয়ার্থ-লুইস মেথডে জয় নিশ্চিত হয় স্বাগতিকদের। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০তে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড।টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা কিউইদের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। দুই ওপেনার মার্টিন গাপটিল ও কলিন মুনরো উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৮৩ রান। আক্রমণাত্মক মেজাজে ব্যাটিং করে হাফসেঞ্চুরিও পেয়ে যান মুনরো। হাসান আলীর বলে আউট হওয়ার আগে ৩৫ বলে করেন ৫৮ রান, যাতে ছিল ৬টি চার ও দুটি ছক্কার মার।মুনরোর আউটের পর দাঁড়িয়ে যান গাপটিল ও উইলিয়ামসন। চমৎকার ব্যাটিংয়ে দলের রান বাড়িয়ে নেন তারা। তবে হাফসেঞ্চুরিটা পূরণ করতে পারেননি গাপটিল। ৪৮ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন তিনি। উইলিয়ামসন অবশ্য সে ভুল করেননি। শুধু হাফসেঞ্চুরি নয়, সেঞ্চুরিও পূরণ করেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের নবম সেঞ্চুরি পূরণ করে খেলেছেন তিনি ১১৫ রানের ইনিংস। ১১৭ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৮ চার ও এক ছক্কায়।

যদিও সুবিধা করতে পারেননি রস টেলর (১২) ও টম ল্যাথাম (৩)। তাদের ব্যর্থতার পর ব্যাট হাতে দাঁড়িয়ে যান নিকোলস। ৪৩ বলে তিনি করেন ৫০ রান। তাকে প্যাভিলিয়নে ফেরানো হাসান আলী ৬১ রানে নেন ৩ উইকেট।৩১৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে পাকিস্তান শুরুতেই পড়ে বিপদে। টিম সাউদি (৩/২২) ও ট্রেন্ট বোল্টের (২/৩৫) তোপে মাত্র ১৩ রানে হারায় ৩ উইকেট। আজহার আলীর (৬) পর দ্রুত ফিরে যান বাবর আজম (০) ও মোহাম্মদ হাফিজ (১)। শোয়েব মালিক (১৩) ও সরফরাজ আহমেদও (৮) ব্যর্থ। তাদের ব্যর্থতার মাঝে একপ্রান্ত আগলে রেখেছিলেন ফখর জামান। বৃষ্টি নামার আগে ৮২ রানে অপরাজিত ছিলেন এই ওপেনার। ক্রিকইনফো

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment