কালীগঞ্জ শিক্ষার্থী ফুটবল ক্রিড়া পাগল মানুষদের অাস্থার একটি নাম বাটুল দাদা

কালীগঞ্জ শিক্ষার্থী ফুটবল ক্রিড়া পাগল মানুষদের অাস্থার একটি নাম বাটুল দাদা
কালীগঞ্জ,ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ-
কালীগঞ্জের ক্রীড়াঙ্গন যখন অন্ধকারে ডুবে ছিলো খেলা ধুলার প্রাণকেন্দ্র, ভূষণ মাঠের ফুটবল মাঠ থেকে হারিয়ে যেতে বসেছিল প্রিয় খেলা ফুটবল।

ঠিক সেই সময় ফুটবলকে বাচিয়ে রাখতে যে কয়েকজন ক্রিড়া প্রেমিক তরুন মেধাবী ক্রিড়া সংগঠকের অার্বিভাব ঘটেছিল তাদের মধ্যে তপন কুমার (বাটুল) ছিলো একজন নির্লোভ নিবেদিত ক্রিড়া প্রেমিক মানুষ। যে মানুষটি নিজের শত কষ্ট বুকের মাঝে পাথর চাপা দিয়ে ফুটবলকে ভালোবেসে নিরবে কালীগঞ্জের ফুটবলের বিপ্লব ঘটিয়েছেন।

বয়স ভিত্তিক ফুটবল থেকে শুরু করে জেলা দল গঠন এমনকি জাতীয় পর্য্যায়ের অনেক প্লেয়ারের সৃষ্টির অন্যতম কারিগর বলা হয়ে থাকে তাকে। বয়স ভিত্তিক বাংলাদেশের অনুধ্য১৯ টিমের দেশ বরেন্য ষ্টাইকার দুলাল মুন্দিয়া গ্রামের রনি তার সৃষ্টি, ঢাকার প্রথম বিভাগের সেরা দল মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া সংসদের অন্যতম সেরা খেলোয়ার বাংলাদেশের জাতীয় দলের মিডফিল্ডার কায়েস এর উত্থানের পিছনে তার অবস্থান অস্বীকার্য্য।

তাছাড়া তার তত্তাবধানেচট্রগ্রাম,খুলনা,যশোর সহ সারা দেশের প্রথম বিভাগের পেশাদার ফুটবলার হিসাবে দেশের বিভিন্ন ক্লাবে অসংখ্য খেলোয়ার অতন্ত সুনামের সাথে জীবনের পেশা হিসাবে ফুটবল খেলা করে অাসছে।

বাটুলের তত্তাবধানে কালীগঞ্জের স্বনামধান্য স্কুল সরকারি নলডাঙ্গা ভূষন স্কুলের ছেলেরা প্রথমবারের মতন বাংলাদেশ জাতীয় আন্ত স্কুল ফুটবল প্রতিযোগিতায় সারা দেশের মধ্যে চাম্পিয়ন হয়। এই বিজয় কালীগঞ্জ বাসীর জন্য অতন্ত গর্বের।
তাছাড়াও খুলনা বিভাগের,বরিশাল বিভাগের,রাজশাহি বিভাগের,কুমিল্লা বিভাগ সহ সারা দেশ থেকে পুরস্কার হিসাবে শত শত ট্রফি, টিভি,ফ্রিজ,গরু,ছাগল সহ লক্ষ লক্ষ টাকার নগদ প্রাইজ মানি পুরস্কার লাভ করে নিয়েছে।
তার হাতে গড়া খেলোয়ারদের মধ্যে উল্লেখ্যোগ্য শামিম,মমিন,রহমান,অালমঙ্গীর,টিটু, বিল্লুসহ অনেক প্লেয়ার ঢাকা বিভাগ সহ সমগ্র বাংলাদেশে সুনামের সাথে পেশা হিসাবে ফুটবল খেলে জীবন জীবিকা নির্বাহ করছেন।

সেই মানুষটির সাথে হটাৎ করে পর দেখা অনেক দিন পর। প্রিয় বন্ধু সহপাঠী খেলার সাথী, কিশোর,যৌবনের হাসি কান্না সুখ দুঃখের সহযাত্রী। বড়বেশী ভালবাসার প্রিয়জন বন্ধুবর তপন কুমার (বাটুল) এর সাথে বহুদিন পর তার অফিসে দেখা হয়ে গেলো।

দুপুরের অলস সময়ের অাড্ডার কোনো এক ফাঁকে একান্তভাবে ক্যামেরা বন্ধি হলাম অামরা প্রিয় দুই বন্ধু। বাটুল এমন একজন পরোপোকারী বন্ধুর নাম, যার কোনো সহযেগিতার কথা বললেই কোনো সময় না বলা নেই,কি দেশ কি বিদেশ। এই সকলের উপকারি মানুষটা যারকোনো শত্রুু নেই।

সদা হাস্যউজ্জল মানুষটা  যার ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় কালীগঞ্জের ফুটবলের পূর্নজীবন ফিরে পেয়েছে। তার ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় কালীগঞ্জের ফুটবল কালীগঞ্জের সীমানা পেরিয়ে অাজ সারা দেশের কাছে একটা সম্মানের যাইগায় প্রতিষ্ঠিত। শত প্রতিকূলতার মধ্যেও এই ফুটবল ক্রিড়া প্রেমিক মানুষটি তার প্রচেষ্টা অব্যহত রেখেছে।

প্রিয় বন্ধু বাটুলের মাধ্যমে ফুটবল খেলাকে অত্র অঞ্চল সহ প্রিয় কালীগঞ্জের পুরানো ঐতিয্যকে অাবার নতুন করে সারা দেশের মানুষের মাঝে কলীগঞ্জের নাম ছড়িয়ে দিয়েছে। অামি ব্যক্তিগত ভাবে তার এই মহৎ উদ্দৌগকে সাধুবাদ ও ধন্যবাদ জানাই।

দশ বছর অাগে মটর সাইকেলে দূরর্ঘটনার কারনে নানাবিধ স্বাররীক সমস্যা থাকার পরও তার খেলাধুলার প্রতি ভালবাসা এক বিন্দুও কমেনি। তার মনের জোর তাগড়া জোয়ানের মতে ।

অদম্য সাহসী ভদ্র পরউপোকারী ক্রিড়া সংগঠকের জন্য অাপনারা সকলেই দোয়া করবেন সে যেন কালীগঞ্জের ফুটবল কে  এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে বহুদুর, মাতৃভুমির মুখ উজ্জল করে অমাদের জন্য বয়ে নিয়ে অসুক অনন্য সম্মান।।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment