থানায় প্রেমিক যুগলের বিয়ে..

দুজনের পরিবারই প্রেমের বিয়ের ঘোরতর বিরোধী। তাই বাধ্য হয়ে পালিয়ে যান ভারতের উত্তর প্রদেশের বারাবাঁকির বিনয় কুমার ও নেহা শর্মা। আর খবর পেয়ে থানার মধ্যেই তাঁদের বিয়ে দিল স্থানীয় মুহাম্মদপুর থানার পুলিশ। বিনয় আর নেহা প্রতিবেশী।বেশ কিছুদিন ধরেই প্রেম করছিলেন তাঁরা। কিন্তু প্রেমের বিয়েতে দুই পরিবারেরই ঘোর আপত্তি। ফলে কয়েকদিন আগে তাঁরা পালিয়ে যান। দু’বাড়ির লোকই হাজির হয় মুহাম্মদপুর পুলিশ স্টেশনে। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বিনয় আর নেহা প্রাপ্তবয়স্ক, তাঁরা নিজেদের ইচ্ছেয় বিয়ে করতে চান। এরপর লেগে পড়ে তারাই। পুলিশের সামনে বিয়েতে আপত্তি করেনি দুই পরিবারও। হইচই করে থানার মধ্যেই হয়ে যায় বিয়ে। এমনকী চিরাচরিত প্রথায় বর আসার জন্য ঘোড়ারও ব্যবস্থা করা হয়। ফুল দিয়ে। হাসিমুখে ক্যামেরার সামনে পোজ দেন দুই পরিবারের সদস্যরা। উপায় কী, চারপাশে যে খাকি উর্দির পুলিশ!

দুজনের পরিবারই প্রেমের বিয়ের ঘোরতর বিরোধী। তাই বাধ্য হয়ে পালিয়ে যান ভারতের উত্তর প্রদেশের বারাবাঁকির বিনয় কুমার ও নেহা শর্মা। আর খবর পেয়ে থানার মধ্যেই তাঁদের বিয়ে দিল স্থানীয় মুহাম্মদপুর থানার পুলিশ।

বিনয় আর নেহা প্রতিবেশী।বেশ কিছুদিন ধরেই প্রেম করছিলেন তাঁরা। কিন্তু প্রেমের বিয়েতে দুই পরিবারেরই ঘোর আপত্তি। ফলে কয়েকদিন আগে তাঁরা পালিয়ে যান। দু’বাড়ির লোকই হাজির হয় মুহাম্মদপুর পুলিশ স্টেশনে।

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বিনয় আর নেহা প্রাপ্তবয়স্ক, তাঁরা নিজেদের ইচ্ছেয় বিয়ে করতে চান। এরপর লেগে পড়ে তারাই। পুলিশের সামনে বিয়েতে আপত্তি করেনি দুই পরিবারও। হইচই করে থানার মধ্যেই হয়ে যায় বিয়ে। এমনকী চিরাচরিত প্রথায় বর আসার জন্য ঘোড়ারও ব্যবস্থা করা হয়। ফুল দিয়ে। হাসিমুখে ক্যামেরার সামনে পোজ দেন দুই পরিবারের সদস্যরা। উপায় কী, চারপাশে যে খাকি উর্দির পুলিশ!

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment