জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রেজারার এর অনুপস্থিতে চলছে দাপ্তরিক কাজ । গত ১২ আগস্ট ২০১৭ থেকে সাবেক উপাচার্য মোহিত উল আলম এর মেয়াদ শেষ হওয়ায় ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হোন বর্তমান ট্রেজারার প্রফেসর এ. এম. এম. শামসুর রহমান।
ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের কিছু দিনের মধ্যেই আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ উঠে। একসময় তাকে অবাঞ্চিত করে জাককানইবি পরিবার ব্যানারে আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা । গত বছর ৬ নভেম্বর সর্বশেষ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে কিন্তু দপ্তরে যেতে পারেননি আন্দোলনরত শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্যে । এভাবেই চলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ-দপ্তর ।
এ বিষয়ে ট্রেজারার প্রফেসর এ. এম. এম. শামসুর রহমান বলেন অফিসে না গিয়েও এই বিভাগে কাজের সুযোগ আছে তাই বাসায় বসেই কাজ সম্পন্ন করছি । তাছাড়া আমি যে কক্ষে বসি তা বর্তমানে উপাচার্য ব্যবহার করছেন কারণ উপাচার্যেরর কক্ষের সংস্কার কাজ চলছে । সংস্কার কাজ শেষ হলেই দপ্তরে আসবো ।
এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার(ভারপ্রাপ্ত) কৃষিবিদ ড. মোঃ হুমায়ূন কবীর বলেন ট্রেজারার বর্তমানে শারীরিক অসুস্থতার কারনে বাসায় বসেই কাজ করছেন । আর এই দপ্তরে স্ব-শরীরে এসে কাজ করতে হবে এই বিষয়ে কোন বাধ্যবাদকতা নেই ।
ট্রেজারার বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে নিজ বাসায় অবস্থান করায় দাপ্তরিক কাগজ-পত্র স্বাক্ষর করার জন্যে তার বাসায় নিয়ে যেতে হয় , যা অনেকটা সময় সাপেক্ষ বিষয় ।
