আওয়ামী লীগ নেতা গোলাপের নামে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার ২

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপের নামে চাঁদাবাজি করার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

ফোনে গোলাপের কণ্ঠ নকল করে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার বেশ কয়েকটি অভিযোগ তদন্তের পর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে রাজধানীর গোপীবাগ থেকে দু’জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।

গ্রেপ্তার দু’জন হলেন— মোহাম্মদ আলী ও তার বোন নাহিদ সুলতানা। তাদের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এই দু’জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানাতে শুক্রবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন বলেন, ড. আবদুস সোবহান গোলাপের নাম করে তারা মন্ত্রী, এমপি, বিভিন্ন পদের নেতা ও ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে চাঁদা দাবি করতো। তাদের কাছ থেকে দু’টি মোবাইল ফোন ও বেশ কয়েকটি সিমকার্ড (এর মধ্যে দু’টি মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ব্যবহৃত) জব্দ করা হয়েছে।

তিনি জানান, চাঁদাবাজির বিষয়টি তারা স্বীকার করলেও এখন পর্যন্ত কতোজনের কাছ থেকে কতো টাকা আদায় করেছে তা সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি। এই চক্রে আরও সদস্য আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ডিবি সূত্র জানায়, এই চক্রটি অন্তত দুই মাস ধরে আবদুস সোবহান গোলাপের নাম করে বিভিন্ন ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে চাঁদাবাজি করে আসছিল। তারা ফেনীর এমপি নিজাম হাজারীকে ফোন করে বলেছিল, ক্যান্সার আক্রান্ত একজনের চিকিৎসার জন্য বড়সড় অঙ্কের টাকা দিতে বলেছেন গোলাপ। তখন নিজাম বিষয়টি নিয়ে গোলাপের সঙ্গে কথা বলেন। এছাড়া সাতক্ষীরার এমপি জগলুল হায়দারের কাছে তারা চায় তিন লাখ টাকা। পুরান ঢাকার সরকারদলীয় এক কাউন্সিলরের কাছে চাঁদা চাইলে তিনি সরাসরি আওয়ামী লীগ অফিসে চলে আসেন।

এই চক্রটি এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ও পারটেক্স গ্রুপ থেকেও চাঁদা আদায় করে বলে অভিযোগ রয়েছে। সর্বশেষ তারা জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেকের কাছ থেকে দুই দফায় ২০ হাজার টাকা আদায় করে। এরপরই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এদিকে এভাবে অন্য কারও কাছে চাঁদা দাবি করা হয়ে থাকলে বিষয়টি ডিবি পুলিশকে জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপের নামে চাঁদাবাজি করার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

ফোনে গোলাপের কণ্ঠ নকল করে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার বেশ কয়েকটি অভিযোগ তদন্তের পর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে রাজধানীর গোপীবাগ থেকে দু’জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।

গ্রেপ্তার দু’জন হলেন— মোহাম্মদ আলী ও তার বোন নাহিদ সুলতানা। তাদের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এই দু’জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানাতে শুক্রবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন বলেন, ড. আবদুস সোবহান গোলাপের নাম করে তারা মন্ত্রী, এমপি, বিভিন্ন পদের নেতা ও ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে চাঁদা দাবি করতো। তাদের কাছ থেকে দু’টি মোবাইল ফোন ও বেশ কয়েকটি সিমকার্ড (এর মধ্যে দু’টি মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ব্যবহৃত) জব্দ করা হয়েছে।

তিনি জানান, চাঁদাবাজির বিষয়টি তারা স্বীকার করলেও এখন পর্যন্ত কতোজনের কাছ থেকে কতো টাকা আদায় করেছে তা সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি। এই চক্রে আরও সদস্য আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ডিবি সূত্র জানায়, এই চক্রটি অন্তত দুই মাস ধরে আবদুস সোবহান গোলাপের নাম করে বিভিন্ন ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে চাঁদাবাজি করে আসছিল। তারা ফেনীর এমপি নিজাম হাজারীকে ফোন করে বলেছিল, ক্যান্সার আক্রান্ত একজনের চিকিৎসার জন্য বড়সড় অঙ্কের টাকা দিতে বলেছেন গোলাপ। তখন নিজাম বিষয়টি নিয়ে গোলাপের সঙ্গে কথা বলেন। এছাড়া সাতক্ষীরার এমপি জগলুল হায়দারের কাছে তারা চায় তিন লাখ টাকা। পুরান ঢাকার সরকারদলীয় এক কাউন্সিলরের কাছে চাঁদা চাইলে তিনি সরাসরি আওয়ামী লীগ অফিসে চলে আসেন।

এই চক্রটি এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ও পারটেক্স গ্রুপ থেকেও চাঁদা আদায় করে বলে অভিযোগ রয়েছে। সর্বশেষ তারা জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেকের কাছ থেকে দুই দফায় ২০ হাজার টাকা আদায় করে। এরপরই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এদিকে এভাবে অন্য কারও কাছে চাঁদা দাবি করা হয়ে থাকলে বিষয়টি ডিবি পুলিশকে জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment