১১২ মে: টন স্বর্না ৫ চাল আসার মাধ্যমে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল্ আমদানি কার্যক্রম শুরু হলো।

১১২ মে: টন স্বর্না ৫ চাল আসার মাধ্যমে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল্ আমদানি কার্যক্রম শুরু হলো।

হিলি স্থলবন্দর প্রতিনিধি:

ভরা মৌসুমেও দেশের বাজারে চালের দাম অস্থির বিরাজ করছে। এমন সময় দেশের সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে ভারত থেকে চাল আমদানি সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

 বাজার স্বাভাবিক রাখতে মেসার্স জগদিশ চন্দ্র রায় নামের একটি প্রতিষ্ঠনের প্রথম চালান ৩ গাড়ীতে ১১২ মে: টন স্বর্না ৫ চাল আসার মাধ্যমে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল্ আমদানি কার্যক্রম শুরু হলো।

আমদানিকারক মেসার্স জগদিশ চন্দ্র রায় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি শ্রী পদ জানান, সরকারের বিভিন্ন শর্তবলী মেনে ১০ হাজার মে: টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছি।

 দিনাজপুর জেলার হিলি স্থলবন্দর থেকে শুধু মাত্র আমাদের প্রথম চালানের ৬শ মে: টনের মধ্যে ১১২ মে: টন চাল দেশে প্রবেশ করলো।

 আশা করছি অন্যান্য আমদানিকারকদের আমদানি কৃত চাল ২- ১ দিনের মধ্যে বন্দরে প্রবেশ করবে।

 আর চাল আমদানি শুরু হলে এবং সঠিক সময়ে দেশের বিভিন্ন মোকামে আমদানিকৃত চাল সরবরাহ করতে পারলে দেশের বাজারে চালের দাম কমে আসতে শুরু করবে। সরকার। বাজার স্বাভাবিক রাখতে স্বল্প সময়ে দেশের ১০টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে ১ লক্ষ ৫ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।

 এর মধ্যে ১৫ হাজার মেট্রিক চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছে হিলি স্থলবন্দরের রেণু কন্সট্রাকশন নামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান।

 ইতিমধ্যে চাল আমদানির জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানটি। তবে বন্দর এলাকায় একমুখী সংকির্ন রাস্তার কারনে প্রতিনিয়তই সৃষ্টি হয় যানযটের ফলে বিপাকে পড়তে হয় ব্যবসায়ীদের।

 আর এই যানযটের কারনে সরকারের বেধেঁ দেওয়া সঠিক সময়ে চাল আমদানি নিয়ে শংঙ্খায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানটি।

 আমদানিকারক রেণূ কন্সট্রাকশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি আনিছুর রহমান জানান,দিনাজপুর জেলার হিলি স্থলবন্দর থেকে শুধু মাত্র আমরাই ১৫ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছি।

সরকারের শর্তবালী মেনে কার্যক্রম শুরুকরেছি স্থলবন্দর এলাকায় প্রতিনিয়তই যানযটের সৃষ্টি হয় ব্যহৃত হয় আমদানি-রপ্তানি। অন্য বন্দর গুলোতে আমদানি-রপ্তানি সকাল ৯ টায় শুরু হলেও খালি ট্রাক ভারতের প্রবেশের পরই ১১ পরে শুরু হয় পণ্য আমদানি।

 তিনি আরো বলেন,যেহেতু সংর্কীণ রাস্তার কারনে যানযটের সৃষ্টি হয়,এদিকে সরকার চাল আমদানিতে নিদিষ্ট সময় বেধেঁ দিয়েছে,তাই সঠিক সময় চাল আমদানি নিয়ে শংঙ্খায় রয়েছি আমরা।সরকারের কাছে দাবি চাল আমদানির ক্ষেত্রে সময় বাড়ানোর দাবি জানায়

হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন জানান, ৩৫ মাস পর হিলি বন্দর দিয়ে দেশে চালের চালান আসলো বাংলাদেশে।

 বন্দরে ৩৫৬ ডলারে চাল আমদানি করা হচ্ছে।

 তিনি আরও বলেন বন্দরের অনান্য প্রতিষ্ঠানও চাল আমদানির জন্য এলসি করেছে । চাল আমদানির পুরো দমে শুরু হলে বাজারে চালের দামও কমে আসবে।

আপনি আরও পড়তে পারেন