করোনার প্রভাবে কমেছে চেয়ারম্যানের বেতন

করোনার প্রভাবে কমেছে চেয়ারম্যানের বেতন

করোনা বছরে গোটা দুনিয়ার ব্যবসায় বাণিজ্যের নাকাল অবস্থা। ধস ঠেকাতে নানা উদ্যোগ নিতে দেখা গেছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। কর্মী ছাঁটাই, বেতন কর্তন এবং বেতন কমিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে অহরহ। তবে এগুলো পরিচালনা পর্ষদে থাকাদের বেলায় তেমনটা দেখা যায়নি। সাধারণ বা মধ্য পর্যায়ের কর্মীরাই এসব ঝড় সয়েছেন।

তবে এবার ঘটেছে ভিন্ন ঘটনা। কমানো হয়েছে ওয়াল্ট ডিজনির খোদ নির্বাহী চেয়ারম্যান বব আইগারের বেতন। অল্পস্বল্প নয়, কমানো হয়েছে ৫৬ শতাংশ। তার পরও তার বর্তমান বেতন ২ কোটি ১০ লাখ ডলার।

গত বছর আইগারের পদে উন্নীত হওয়া সিইও বব চ্যাপেকের ব্যাংক হিসাবে জমা হয়েছে ১ কোটি ৪২ লাখ ডলার, যা প্রায় এক দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে ডিজনির কোনো শীর্ষ নির্বাহীর সর্বনিম্ন বেতন। ২০০৬ সালে সিইও হিসেবে প্রথম বছরে ২ কোটি ১৯ লাখ ডলার বেতন গ্রহণ করেছিলেন বর্তমান চেয়ারম্যান আইগার।

গত বছর ডিজনির শীর্ষ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিদের বড় অংকের বোনাস স্থগিত রাখা হয়। এছাড়া আয়ের নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ায় অনেক শীর্ষ কর্মকর্তার বেতন কমানো হয়। গত বছর ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার বিক্রি হলেও ডিজনির বার্ষিক লোকসান হয়েছে ২৮০ কোটি ডলার।

আপনি আরও পড়তে পারেন